আলী আস-সিস্তানী | |
---|---|
السيد علي الحسيني السيستاني | |
![]() আয়াতুল্লাহ সিস্তানী, ২০০৯ | |
উপাধি | আয়াতুল্লাহ আল-উজমা |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | ইরাকি ইরানি |
আদি নিবাস | সিস্তান ও বালুচিস্তান, ইরান |
সন্তান |
|
পিতামাতা |
|
আখ্যা | শিয়া |
সম্প্রদায় | উসুলি |
ব্যবহারশাস্ত্র | জাফরি |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | ইসনা আশারিয়া |
প্রধান আগ্রহ | শরীয়াহ, ফিকহ, উসুল আল-ফিকহ, ইজতিহাদ, তাকলিদ, ইরফান |
যেখানের শিক্ষার্থী | কোম হওজা নাজাফ হওজা |
পেশা | আয়াতুল্লাহ, মারজা-এ-তকলিদ, মুজতাহিদ, ফকীহ |
আত্মীয় | জওয়াদ আশ-শহরিস্তানী (জামাতা) |
প্রতিষ্ঠান | নাজাফ হওজা |
মুসলিম নেতা | |
শিক্ষক | হোসেইন বরুজর্দী আবুল কাসিম আল-খোয়ী |
ভিত্তিক | নাজাফ, ইরাক |
কাজের মেয়াদ | ১৯৯৩–বর্তমান |
পূর্বসূরী | আব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী |
পেশা | আয়াতুল্লাহ, মারজা-এ-তকলিদ, মুজতাহিদ, ফকীহ |
পদ | গ্রান্ড আয়াতুল্লাহ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
আয়াতুল্লাহ আল-উজমা সৈয়দ আলী আল-হোসাইনী আস-সিস্তানী (আরবি: علي الحسيني السيستاني; ফার্সি: على حسينى سيستانى; জন্ম ৪ আগস্ট ১৯৩০), যিনি সাধারণত আয়াতুল্লাহ সিস্তানী নামে পরিচিত, হলেন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ইরাকি শিয়া মারজা।[১][২] ইরানি বংশোদ্ভূত এই ধর্মগুরু মূলত ইরাকে বসবাস করেন।[৩] তাঁকে ইরাকি শিয়া মুসলমানদের প্রধান আধ্যাত্মিক নেতা[৪] এবং শিয়া ইসলামের অন্যতম প্রবীণ পণ্ডিত হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[৫] ২০০৯ সাল থেকে তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০০ জন মুসলিমের তালিকার শীর্ষ দশে স্থান দেওয়া হয়েছে।[৬][৭] সাম্প্রতিক সংস্করণে উল্লেখিত আটজন মারজার মধ্যে তিনি একজন।[৮] ২০০৫ সালে সিস্তানীকে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ বুদ্ধিজীবীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৯] শান্তিপ্রতিষ্ঠায় তাঁর প্রয়াসের জন্য ২০০৫ ও ২০১৪ সালে তিনি নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।[১০][১১]
সিস্তানীর অফিসের তথ্যমতে তাঁর লেখা ৩২টি গ্রন্থ রয়েছে যেগুলো এখনও ইংরেজিতে অনুদিত হয়নি।[১২]
আয়াতুল্লাহ সিস্তানীর স্ত্রী হলেন মুহাম্মদ হাসান আশ-শিরাজীর (মৃত্যু. ১৯৭২) কন্যা। তাঁর শ্বশুর ছিলেন মির্জা শিরাজীর নাতি। সিস্তানীর দুই পুত্র: মুহাম্মদ রিদা আস-সিস্তানী এবং মুহাম্মদ বাকির।[১৩][১৪][১৫]