![]() ২০১৬ সালে চেলসির হয়ে পাতো | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | আলেক্সান্দ্রে রোদ্রিগেস দা সিলভা | ||
জন্ম | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ | ||
জন্ম স্থান | পাতো ব্রাঙ্কো, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৮০ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি)[১] | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | অরল্যান্ডো সিটি | ||
জার্সি নম্বর | ৭ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০০–২০০৬ | ইন্তেরনাসিওনাল | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৬–২০০৭ | ইন্তেরনাসিওনাল | ১০ | (৬) |
২০০৭–২০১৩ | এসি মিলান | ১১৭ | (৫১) |
২০১৩–২০১৬ | করিন্থিয়ান্স | ৩০ | (৯) |
২০১৪–২০১৫ | → সাও পাওলো (ধার) | ৫৯ | (১৯) |
২০১৬ | → চেলসি (ধার) | ২ | (১) |
২০১৬–২০১৭ | ভিয়ারিয়াল | ১৪ | (২) |
২০১৭–২০১৯ | থিয়েনচিন থিয়েনহাই | ৪৭ | (৩০) |
২০১৯–২০২০ | সাও পাওলো | ২০ | (৫) |
২০২১– | অরল্যান্ডো সিটি | ৪ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৭ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ | ১২ | (৮) |
২০০৮–২০১২ | ব্রাজিল অলিম্পিক | ৯ | (৩) |
২০০৮–২০১৩ | ব্রাজিল | ২৭ | (১০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১০:৫৫, ২০ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১০:৫৫, ২০ নভেম্বর ২০২১ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
আলেক্সান্দ্রে রোদ্রিগেস দা সিলভা (পর্তুগিজ: Alexandre Pato; ২ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯; আলেক্সান্দ্রে পাতো নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে মার্কিন ক্লাব অরল্যান্ডো সিটির হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় এবং বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
২০০০–০১ মৌসুমে, ব্রাজিলীয় ফুটবল ক্লাব ইন্তেরনাসিওনালের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে পাতো ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং এই দলের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৬ সালে, ব্রাজিলীয় ক্লাব ইন্তেরনাসিওনালের মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; ইন্তেরনাসিওনালের হয়ে দুই মৌসুমে ১০ ম্যাচে ৬টি গোল করার পর ২০০৭–০৮ মৌসুমে তিনি প্রায় ২৪ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইতালীয় ক্লাব এসি মিলানে যোগদান করেছেন। এসি মিলানের হয়ে তার চতুর্থ মৌসুমে তিনি মাসসিমিলিয়ানো আলেগ্রির অধীনে ২০১০–১১ সেরিয়ে আ-এর শিরোপা জয়লাভ করেছেন। এসি মিলানে ৬ মৌসুম অতিবাহিত করার পর প্রায় ১৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ব্রাজিলীয় ক্লাব করিন্থিয়ান্সের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ৬২ ম্যাচে ১৭টি গোল করেছেন। পরবর্তীকালে, তিনি সাও পাওলো, চেলসি, ভিয়ারিয়াল এবং থিয়েনচিন থিয়েনহাইয়ের হয়ে খেলেছেন। ২০২১ সালে, তিনি মার্কিন ক্লাব অরল্যান্ডো সিটিতে যোগদান করেছেন।
২০০৭ সালে, পাতো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ১ বছর যাবত ব্রাজিলের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০০৮ সালে ব্রাজিলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ব্রাজিলের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ২৭ ম্যাচে ১০টি গোল করেছেন।
আলেক্সান্দ্রে রোদ্রিগেস দা সিলভা ১৯৮৯ সালের ২রা সেপ্টেম্বর তারিখে ব্রাজিলের পাতো ব্রাঙ্কোতে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।
পাতো ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ এবং ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
২০০৮ সালের ২৬শে মার্চ তারিখে, ১৮ বছর, ৬ মাস ও ২৪ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী পাতো সুইডেনের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ব্রাজিলের হয়ে অভিষেক করেছেন।[২][৩] উক্ত ম্যাচের ৫৮তম মিনিটে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় লুইস ফাবিয়ানোর বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠে প্রবেশ করেছিলেন;[৪] ম্যাচে তিনি ২১ নম্বর জার্সি পরিধান করে কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন। ম্যাচটি ব্রাজিল ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[৫] ব্রাজিলের হয়ে অভিষেকের বছরে পাতো সর্বমোট ৪ ম্যাচে ১টি গোল করেছেন।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
ব্রাজিল | ২০০৮ | ৪ | ১ |
২০০৯ | ৪ | ০ | |
২০১০ | ৩ | ৩ | |
২০১১ | ৭ | ২ | |
২০১২ | ৪ | ৩ | |
২০১৩ | ৫ | ১ | |
সর্বমোট | ২৭ | ১০ |