ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
জন্ম স্থান | চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৭৭–১৯৮০ | রহমতগঞ্জ | ||
১৯৮১– | ঢাকা আবাহনী | ||
জাতীয় দল | |||
১৯৭৮–১৯৮০ | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ | ||
১৯৮০–১৯৮৫ | বাংলাদেশ | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
আশীষ ভদ্র হলেন একজন বাংলাদেশী সাবেক পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়।[১] আশীষ তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় ঢাকা আবাহনী এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে একজন মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন। তিনি মূলত একজন আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন।
১৯৭৭–৭৮ মৌসুমে, বাংলাদেশী ক্লাব রহমতগঞ্জের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছিলেন, যেখানে তিনি ৪ মৌসুম অতিবাহিত করেছিলেন। অতঃপর ১৯৮১–৮২ মৌসুমে, তিনি রহমতগঞ্জ হতে ঢাকা আবাহনীতে যোগদান করেছিলেন; ঢাকা আবাহনীর হয়ে বেশ কয়েক মৌসুম খেলার পর তিনি অবসর গ্রহণ করেছিলেন।
১৯৭৮ সালে, আশীষ বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ১৯৮০ সালে বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন।[২] ব্যক্তিগতভাবে, আশীষ বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ২০১২ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার জয় অন্যতম।
আশীষ ভদ্র বাংলাদেশের চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।[৩]
আশীষ বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ২ বছরে খেলেছিলেন। ১৯৮০ সালে, আশীষ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক করেছিলেন। আন্তর্জাতিক ফুটবলে, তিনি প্রায় ৬ বছর যাবত খেলেছিলেন।[২][৪][৫]
২০১২ সালে, বাংলাদেশ ফুটবলে অসামান্য অবদানের জন্য আশীষ জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার লাভ করেছিলেন।[৬][৭]