![]() | |||||||||||||
সংঘ | ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড | ||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
কর্মীবৃন্দ | |||||||||||||
টেস্ট অধিনায়ক | বেন স্টোকস | ||||||||||||
ওডিআই অধিনায়ক | জস বাটলার | ||||||||||||
টি২০আই অধিনায়ক | জস বাটলার | ||||||||||||
কোচ | ট্রেভর বেলিস | ||||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||||
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি | ১৮৭৭ | ||||||||||||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |||||||||||||
আইসিসি মর্যাদা | পূর্ণ সদস্য (১৯০৯) | ||||||||||||
আইসিসি অঞ্চল | ইউরোপ | ||||||||||||
| |||||||||||||
টেস্ট | |||||||||||||
প্রথম টেস্ট | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ টেস্ট | ব. ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ উপস্থিতি | ২ (২০১৯–২০২১ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চতুর্থ স্থান (২০১৯–২০২১, ২০২১-২০২৩) | ||||||||||||
একদিনের আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম ওডিআই | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ ওডিআই | ব. ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ১২ (১৯৭৫ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (২০১৯) | ||||||||||||
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |||||||||||||
প্রথম টি২০আই | ব. ![]() | ||||||||||||
সর্বশেষ টি২০আই | ব. ![]() | ||||||||||||
| |||||||||||||
টি২০ বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৬ (২০০৭ সালে সর্বপ্রথম) | ||||||||||||
সেরা ফলাফল | চ্যাম্পিয়ন (২০১০) | ||||||||||||
| |||||||||||||
২৪ জুলাই ২০২২ অনুযায়ী |
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল (ইংরেজি: England cricket team)[৮] যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল।[৯][১০]
দলিলপত্রাদি ঘেঁটে দেখা যায় যে, প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড নামধারী দলটি ৯ জুলাই, ১৭৩৯ সালে অল-ইংল্যান্ড দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। অপরাজেয় কাউন্টি হিসেবে পরিচিত কেন্টের প্রতিপক্ষ হিসেবে ইংল্যান্ডের অন্যান্য এলাকা থেকে ১১জন বিশিষ্ট ভদ্রলোক খেলেছিলেন। অবশ্য তারা কেন্টের কাছে খুবই অল্প ব্যবধানে হেরে যায়।[১১] পরবর্তীতে এ ধরনের আরো অসংখ্য ক্রিকেট খেলার পুণরাবৃত্তি ঘটেছিল যা ঐ শতকের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
সেপ্টেম্বর, ১৮৫৯ সালে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্ব ভ্রমণে যায়। ঐ সফরের অংশ হিসেবে দলটি উত্তর আমেরিকা ভ্রমণে গিয়েছিল। দলের ৬ সদস্য ছিলেন অল-ইংল্যান্ড একাদশের এবং বাকি ৬ সদস্য ঐক্যবদ্ধ অল-ইংল্যান্ড একাদশের। দলের নেতৃত্ব দেন জর্জ পার নাম্নী এক ইংরেজ।
ইংল্যান্ড ১৮৮২ সালে নিজ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে ১-০ ব্যবধানে হেরে যায়। ফলে ‘দ্য স্পোর্টিং টাইমস্’ তাদের প্রতিবেদনে ইংলিশ ক্রিকেট নিয়ে বিখ্যাত উক্তি মুদ্রিত করে:
“ | ইংলিশ ক্রিকেটকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে ওভালের ২৯ আগস্ট, ১৮৮২ তারিখটি। গভীর দুঃখের সাথে বন্ধুরা তা মেনে নিয়েছে। ইংলিশ ক্রিকেটকে ভস্মীভূত করা হয়েছে এবং ছাইগুলো অস্ট্রেলিয়াকে দিয়েছে। | ” |
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইংল্যান্ড ১৯২০-২১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামে। যুদ্ধ পরবর্তী পরিবেশে অভ্যন্তরীণ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় প্রবলভাবে আক্রান্ত ইংল্যান্ড সিরিজে পরাজয়ের মুখ দেখতে থাকে। এবং প্রথমবারের মতো ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়। সিরিজে ৬ জন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান শতক হাঁকান এবং মেইলে একাই ৩৬জন ইংরেজ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন। পরবর্তী সিরিজগুলোতেও তারা তেমন ভালো ফলাফল বয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছিল। ১৯২১ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৩-০ এবং ১৯২৪-২৫ সালের অ্যাশেজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দল। ১৯২৬ সালে ইংল্যান্ডের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটে ও অ্যাশেজ পুনরুদ্ধার করে এবং ১৯২৮-২৯ সালের অ্যাশেজ সফরে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারায়।
ইংল্যান্ড কঠিন সময় পার করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে। তারা ৩-০ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়। পরবর্তীতে স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের অবিশ্বাস্য কীর্তিতে ৪-০ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ২-০ ব্যবধানে হারে। উপর্যুপরি পরাজয়ের পর দলটি ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়ী হয়ে ক্ষতস্থানে প্রলেপ দেয়।
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পরবর্তীতে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল এবং উদীয়মান ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে হেরে যায়। ১৯৭৪-৭৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১ম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দলটি সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছে যা ইংল্যান্ডের ভাগ্যাকাশে কিছুটা পরিবর্তনের ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়। ক্যারি প্যাকারের বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট আয়োজনের প্রেক্ষাপটে অস্ট্রেলিয়া এবং পাকিস্তান ক্রিকেট দল - উভয়ই তাদের তারকা খেলোয়াড়দেরকে হারায়। ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেট থেকে বহিস্কৃত টনি গ্রেগ (সাবেক ধারাভাষ্যকার), মাইক ব্রিয়ারলি, জিওফ্রে বয়কটকে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করে।
কোচ হিসেবে ডানকান ফ্লেচার এবং অধিনায়ক হিসেবে নাসের হুসেনকে নিযুক্ত করে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে পুনরায় নতুন করে গঠন করা হয়। দলটি ধারাবাহিকভাবে চারটি টেস্ট সিরিজ জয় করে। তন্মধ্যে ৩১ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় ছিল অন্যতম। এছাড়াও তারা পাকিস্তানকেও সিরিজ পরাজয় বরণে বাধ্য করে। ২০০১ সালে স্টিভ ওয়াহ'র নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে হেরে যায়। ভারত এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাল ফলাফল অর্জন করলেও ২০০২-০৩ মৌসুমে অ্যাশেজ সিরিজে পুনরায় ৪-১ ব্যবধানে সিরিজে হেরে অস্ট্রেলিয়া ভীতি দূর করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু হাল ছেড়ে না দিয়ে ইংল্যান্ড দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ ব্যবধানে ও নিউজিল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে হোয়াইটওয়াশ করে। পোর্ট এলিজাবেথে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়লাভ ছিল ধারাবাহিকভাবে অষ্টম টেস্ট জয় যা ইংল্যান্ডের ৭৫ বছরের মধ্যে প্রথম ধারাবাহিক সাফল্য।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)।[১২] ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।[১৩][১৪]
২০০৭ সালের ৮ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইট পর্যায়ে অংশগ্রহণের পূর্বে ইংল্যান্ড ৪৬৪টি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নেয়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ইংল্যান্ডের জয় ২২৪ (৪৮.২৮%), টাই ৪ (০.৮৬%), ফলাফল হয়নি ১৫টি (৩.২৩%) এবং পরাজয় ২২১টি (৪৭.৬৩%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখ পর্যন্ত ২২২ জন খেলোয়াড় ওয়ানডে ক্রিকেটে খেলায় অংশ নিয়েছেন।[১৫]
মাঠের নাম | প্রান্তের নাম | শহরের নাম | টেস্টে প্রথম ব্যবহার | ধারণ ক্ষমতা |
ওভাল | প্যাভিলিয়ন এন্ড - ভক্সহল এন্ড | লন্ডন | ৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৮০ | ১৮,৫০০[১৬] |
ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড | স্ট্রেটফোর্ড এন্ড - ব্রায়ান স্ট্যাথাম এন্ড | ম্যানচেস্টার | ১০ জুলাই, ১৮৮৪ | ২২,০০০ |
লর্ডস | প্যাভিলিয়ন এন্ড - নার্সারী এন্ড | লন্ডন | ২১ জুলাই, ১৮৮৪ | ২৮,০০০ |
ট্রেন্ট ব্রিজ | প্যাভিলিয়ন এন্ড - র্যাডক্লিফ রোড এন্ড | নটিংহাম | ১ জুন, ১৮৯৯ | ১৭,৫০০ |
হেডিংলি স্টেডিয়াম | কির্কস্টল এন্ড - রাগবি গ্রাউন্ড এন্ড | লিডস্ | ২৯ জুন, ১৮৯৯ | ২০,০০০ |
এজবাস্টন | সিটি এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ড | বার্মিংহাম | ২৯ মে, ১৯০২ | ২৫,০০০ |
ব্রামল লেন† | ফুটবল গ্রাউন্ড এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ড | শেফিল্ড | ৩ জুলাই, ১৯০২ | |
রিভারসাইড গ্রাউন্ড | ফিঞ্চলে এন্ড - লুমলে এন্ড | চেস্টার-লি-স্ট্রিট | ৬ জুন, ২০০৩ | ৫,০০০ |
সলেক স্টেডিয়াম | রিভার টাফ এন্ড - ক্যাথেড্রাল রোড এন্ড | কার্ডিফ | ৮ জুলাই, ২০০৯ | ১৬,০০০ |
রোজ বোল | প্যাভিলিয়ন এন্ড - নর্দান এন্ড | সাউদাম্পটন | ১৬ জুন, ২০১১ | ৬,৫০০ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[১৭] |
† = পরিত্যক্ত মাঠ
মাঠের নাম | প্রান্তের নাম | শহরের নাম | ওডিআইয়ে প্রথম ব্যবহার | ধারণ ক্ষমতা |
কাউন্টি গ্রাউন্ড | প্যাভিলিয়ন এন্ড - অ্যাশলে ডাউন রোড এন্ড | ব্রিস্টল | ১৩ জুন, ১৯৮৩ | ৮,০০০ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[১৮] |
বিশ্বকাপ ক্রিকেট | আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি | আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপ | |||
সাল | পর্যায় | সাল | পর্যায় | সাল | পর্যায় |
---|---|---|---|---|---|
১৯৭৫ | সেমি-ফাইনাল | ১৯৯৮ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৭ | সুপার এইট |
১৯৭৯ | রানার্স আপ | ২০০০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৯ | সুপার এইট |
১৯৮৩ | সেমি-ফাইনাল | ২০০২ | গ্রুপ পর্ব | ২০১০ | চ্যাম্পিয়ন |
১৯৮৭ | রানার্স আপ | ২০০৪ | রানার্স আপ | ২০১২ | সুপার এইট |
১৯৯২ | রানার্স আপ | ২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৬ | রানার্স আপ |
১৯৯৬ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ২০০৯ | সেমি-ফাইনাল | ২০২১ | সেমি-ফাইনাল |
১৯৯৯ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৩ | রানার্স আপ | ||
২০০৩ | গ্রুপ পর্ব | ২০১৭ | সেমি-ফাইনাল | ||
২০০৭ | সুপার এইট | ||||
২০১১ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | ||||
২০১৫ | গ্রুপ পর্ব | ||||
২০১৯ | চ্যাম্পিয়ন |
দলের নাম | সময়কাল | স্থান | জয় | পরাজয় | টাই | ড্র | সর্বমোট |
![]() |
১৮৭৭ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৪৫ | ৪৭ | ৬৪ | ১৫৬ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৫৭ | ৮৬ | ২৭ | ১৭০ | |||
মোট | ১০২ | ১৩৩ | ৯১ | ৩২৬ | |||
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
২০০৩ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৪ | ০ | ০ | ৪ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৪ | ০ | ০ | ৪ | |||
মোট | ৮ | ০ | ০ | ৮ | |||
![]() |
১৯৩২ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ২৭ | ৫ | ২০ | ৫২ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১১ | ১৪ | ২৬ | ৫১ | |||
মোট | ৩৮ | ১৯ | ৪৬ | ১০৩ | |||
![]() |
১৯৩০ - ২০০৮ | নিজ মাঠে | ২৭ | ৪ | ১৯ | ৫০ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৮ | ৪ | ২২ | ৪৪ | |||
মোট | ৪৫ | ৮ | ৪১ | ৯৪ | |||
![]() |
১৯৫৪ - ২০১০ | নিজ মাঠে | ২০ | ৯ | ১৮ | ৪৭ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ২ | ৪ | ১৮ | ২৪ | |||
মোট | ২২ | ১৩ | ৩৬ | ৭১ | |||
![]() |
১৮৮৯ - ২০১০ | নিজ মাঠে | ২৭ | ১১ | ২৩ | ৬১ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ২৯ | ১৮ | ৩০ | ৭৭ | |||
মোট | ৫৬ | ২৯ | ৫৩ | ১৩৮ | |||
![]() |
১৯৮২ - ২০১১ | নিজ মাঠে | ৬ | ২ | ৫ | ১৩ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ৩ | ৪ | ৪ | ১১ | |||
মোট | ৯ | ৬ | ৯ | ২৪ | |||
![]() |
১৯২৮ - ২০০৯ | নিজ মাঠে | ৩০ | ২৯ | ২১ | ৮০ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৩ | ২৪ | ২৮ | ৬৫ | |||
মোট | ৪৩ | ৫৩ | ৪৯ | ১৪৫ | |||
![]() |
১৯৯৬ - ২০০৩ | নিজ মাঠে | ৩ | ০ | ১ | ৪ | |
প্রতিপক্ষের মাঠে | ০ | ০ | ২ | ২ | |||
মোট | ৩ | ০ | ৩ | ৬ | |||
নিজ মাঠে | ১৮৯ | ১০৭ | ১৭১ | ৪৬৭ | |||
প্রতিপক্ষের মাঠে | ১৩৭ | ১৫৪ | ১৫৭ | ৪৪৮ | |||
সামগ্রীকভাবে | ৩২৬ | ২৬১ | ৩২৮ | ৯১৫ | |||
শতাংশের হিসেবে | ৩৫.৬৩% | ২৮.৫২% | ৩৫.৮৫% | ১০০% | |||
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[১৯] |
রান | দল | স্থান | মৌসুম |
৯০৩/৭ (ডিক্লেয়ার) | ![]() |
ক্যানিংটন ওভাল | ১৯৩৮ |
৮৪৯ | ![]() |
সাবিনা পার্ক, কিংস্টন | ১৯২৯-৩০ |
৭১০/৭ (ডিক্লেয়ার) | ![]() |
এজবাস্টন, বার্মিংহাম | ২০১১ |
৬৫৮/৮ (ডিক্লেয়ার) | ![]() |
ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম | ১৯৩৮ |
৬৫৪/৫ | ![]() |
কিংসমিড, ডারবান | ১৯৩৮-৩৯ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[২০] |
রান | দল | স্থান | মৌসুম |
৪৫ | ![]() |
অ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ড, সিডনি | ১৮৮৬-৮৭ |
৪৬ | ![]() |
কুইন’স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন | ১৯৯৩-৯৪ |
৫১ | ![]() |
সাবিনা পার্ক, কিংস্টন | ২০০৮-০৯ |
৫২ | ![]() |
ক্যানিংটন ওভাল | ১৯৪৮ |
৫৩ | ![]() |
লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট জন'স উড | ১৮৮৮ |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৮ আগস্ট, ২০১১[২১] |
টেস্ট সংখ্যা | নাম | সময়কাল | রান | সর্বোচ্চ | রানের গড় | সেঞ্চুরী | কট | স্ট্যাম্পিং |
১৩৩ | অ্যালেক স্টুয়ার্ট | ১৯৯০-২০০৫ | ৮৪৬৫ | ১৯০ | ৩৯.৫৪ | ১৫ | ২৬৩ | ১৪ |
১১৮ | গ্রাহাম গুচ | ১৯৭৫-১৯৯৫ | ৮৯০০ | ৩৩৩ | ৪২.৫৮ | ২০ | ১০৩ | |
১১৭ | ডেভিড গাওয়ার | ১৯৭৮-১৯৯২ | ৮২৩১ | ২১৫ | ৪৪.২৫ | ১৮ | ৭৪ | |
১১৫ | মাইকেল অ্যাথারটন | ১৯৮৯-২০০১ | ৭৭২৮ | ১৮৫* | ৩৭.৬৯ | ১৬ | ৮৩ | |
১১৪ | কলিন কাউড্রে | ১৯৫৪-১৯৭৫ | ৭৬২৪ | ১৮২ | ৪৪.০৬ | ২২ | ১২০ | |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১[২২] |
রান | নাম | টেস্ট সংখ্যা | সময়কাল | সর্বোচ্চ | রানের গড় | সেঞ্চুরী | কট | স্ট্যাম্পিং |
৮৯০০ | গ্রাহাম গুচ | ১১৮ | ১৯৭৫-১৯৯৫ | ৩৩৩ | ৪২.৫৮ | ২০ | ১০৩ | |
৮৪৬৫ | অ্যালেক স্টুয়ার্ট | ১৩৩ | ১৯৯০-২০০৫ | ১৯০ | ৩৯.৫৪ | ১৫ | ২৬৩ | ১৪ |
৮২৩১ | ডেভিড গাওয়ার | ১১৭ | ১৯৭৮-১৯৯২ | ২১৫ | ৪৪.২৫ | ১৮ | ৭৪ | |
৮১১৪ | জিওফ্রে বয়কট | ১০৮ | ১৯৬৪-১৯৮২ | ২৪৬* | ৪৪.৭২ | ২২ | ৩৩ | |
৭৭২৮ | মাইকেল অ্যাথারটন | ১১৫ | ১৯৮৯-২০০১ | ১৮৫* | ৩৭.৬৯ | ১৬ | ৮৩ | |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১[২৩] |
পাঁচজন বোলার এক ওভারে চার উইকেট লাভ করেছেন। তন্মধ্যে তিনটিই হয়েছে হেডিংলিতে। অদ্যাবধি একমাত্র বোলাররূপে স্টুয়ার্ট ব্রড ভারতের বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক করেছেন।
Key
Name | Age | Batting style | Bowling style | Domestic team | C/T | Forms | S/N | Captain | Last Test | Last ODI | Last T20I |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Batters | |||||||||||
Harry Brook | ২৬ | Right-handed | Right-arm medium | Yorkshire | C | Test, ODI, T20I | 88 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Zak Crawley | ২৭ | Right-handed | — | Kent | C | Test, ODI | 6 | ![]() |
![]() |
— | |
Ben Duckett | ৩০ | Left-handed | — | Nottinghamshire | C | Test, ODI, T20I | 17 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Sam Hain | ২৯ | Right-handed | — | Warwickshire | — | ODI | 48 | — | ![]() |
— | |
Dawid Malan | ৩৭ | Left-handed | Right-arm leg spin | Yorkshire | C | ODI, T20I | 29 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Ollie Pope | ২৭ | Right-handed | — | Surrey | C | Test | 80 | Test (VC) | ![]() |
— | — |
Joe Root | ৩৪ | Right-handed | Right-arm off break/leg spin | Yorkshire | C | Test, ODI | 66 | ![]() |
![]() |
![]() | |
All-rounders | |||||||||||
Rehan Ahmed | ২০ | Right-handed | Right-arm leg spin | Leicestershire | C | Test, ODI, T20I | 53 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Moeen Ali | ৩৭ | Left-handed | Right-arm off break | Warwickshire | C | ODI, T20I | 18 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Brydon Carse | ২৯ | Right-handed | Right-arm fast | Durham | C | ODI, T20I | 92 | — | ![]() |
![]() | |
Sam Curran | ২৬ | Left-handed | Left-arm medium-fast | Surrey | C | ODI, T20I | 58 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Will Jacks | ২৬ | Right-handed | Right-arm off break | Surrey | — | ODI, T20I | 85 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Liam Livingstone | ৩১ | Right-handed | Right-arm leg spin/off break | Lancashire | C | ODI, T20I | 23 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Ben Stokes | ৩৩ | Left-handed | Right-arm fast-medium | Durham | C | Test, ODI | 55 | Test (C) | ![]() |
![]() |
![]() |
Chris Woakes | ৩৬ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Warwickshire | C | Test, ODI, T20I | 19 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Wicket-keepers | |||||||||||
Jonny Bairstow | ৩৫ | Right-handed | — | Yorkshire | C | Test, ODI, T20I | 51 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Jos Buttler | ৩৪ | Right-handed | — | Lancashire | C | ODI, T20I | 63 | ODI, T20I (C) | ![]() |
![]() |
![]() |
Ben Foakes | ৩২ | Right-handed | — | Surrey | C | Test | 50 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Phil Salt | ২৮ | Right-handed | — | Lancashire | — | ODI, T20I | 61 | — | ![]() |
![]() | |
Jamie Smith | ২৪ | Right-handed | — | Surrey | — | ODI | 39 | — | ![]() |
— | |
Pace bowlers | |||||||||||
James Anderson | ৪২ | Left-handed | Right-arm fast-medium | Lancashire | C | Test | 9 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Jofra Archer | ২৯ | Right-handed | Right-arm fast | Sussex | C | — | 22 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Gus Atkinson | ২৭ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Surrey | C | ODI, T20I | 37 | — | ![]() |
![]() | |
Matthew Fisher | ২৭ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Yorkshire | D | — | 40 | ![]() |
— | — | |
Chris Jordan | ৩৬ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Surrey | — | T20I | 34 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Saqib Mahmood | ২৮ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Lancashire | D | — | 25 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Tymal Mills | ৩২ | Right-handed | Left-arm fast | Sussex | — | T20I | 72 | — | — | ![]() | |
Matthew Potts | ২৬ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Durham | C | ODI | 35 | ![]() |
![]() |
— | |
Ollie Robinson | ৩১ | Right-handed | Right-arm medium-fast | Sussex | C | Test | 57 | ![]() |
— | — | |
George Scrimshaw | ২৭ | Right-handed | Right-arm medium fast | Northamptonshire | — | ODI | 52 | — | ![]() |
— | |
Josh Tongue | ২৭ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Nottinghamshire | C | — | 56 | ![]() |
— | — | |
Reece Topley | ৩১ | Right-handed | Left-arm fast-medium | Surrey | C | ODI, T20I | 38 | — | ![]() |
![]() | |
John Turner | ২৩ | Right-handed | Right-arm fast-medium | Hampshire | D | — | 41 | — | — | — | |
Luke Wood | ২৯ | Left-handed | Left-arm fast-medium | Lancashire | — | ODI, T20I | 77 | — | ![]() |
![]() | |
Mark Wood | ৩৫ | Right-handed | Right-arm fast | Durham | C | Test, ODI | 33 | ![]() |
![]() |
![]() | |
Spin bowlers | |||||||||||
Shoaib Bashir | ২১ | Right-handed | Right-arm off break | Somerset | — | Test | 67 | ![]() |
— | — | |
Tom Hartley | ২৫ | Left-handed | Slow left-arm orthodox | Lancashire | — | Test, ODI | 79 | ![]() |
![]() |
— | |
Jack Leach | ৩৩ | Left-handed | Slow left-arm orthodox | Somerset | C | Test | 77 | ![]() |
— | — | |
Adil Rashid | ৩৭ | Right-handed | Right-arm leg spin | Yorkshire | C | ODI, T20I | 95 | ![]() |
![]() |
![]() |