ইউলিয়া টিমোশেঙ্কো | |
---|---|
Юлія Тимошенко | |
ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৮ ডিসেম্বর ২০০৭ – ৪ মার্চ ২০১০ | |
রাষ্ট্রপতি | ভিক্টর ইউশচেঙ্কো |
ডেপুটি | ওলেকসান্ডার তুরচিনভ |
পূর্বসূরী | ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ |
উত্তরসূরী | ওলেকসান্ডার তুরচিনভ (সাময়িকভাবে স্থলাভিষিক্ত) |
কাজের মেয়াদ ২৪ জানুয়ারি ২০০৫ – ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৫ সাময়িকভাবে স্থলাভিষিক্ত: ২৪ জানুয়ারি ২০০৫ - ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ | |
রাষ্ট্রপতি | ভিক্টর ইউশচেঙ্কো |
ডেপুটি | আনাতোলি কিনখ |
পূর্বসূরী | মাইকোলা আজরোভ (সাময়িকভাবে স্থলাভিষিক্ত) |
উত্তরসূরী | ইউরি ইয়েকানুরভ |
শক্তি ও কয়লা খনন উপমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৩০ ডিসেম্বর ১৯৯৯ – ১৯ জানুয়ারী ২০০১ | |
প্রধানমন্ত্রী | ভিক্টর ইউশচেঙ্কো |
পূর্বসূরী | আলেকসে শেবারস্টভ (শক্তি)[১] |
ইউক্রেনের জনগণের সহকারী | |
কাজের মেয়াদ ১৬ জানুয়ারী ১৯৯৭ – ২ মার্চ ২০০০ ১৪ মে ২০০২ – ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ ২৫ মে ২০০৬ – ১৪ জুন ২০০৭ ২৩ নভেম্বর ২০০৭ – ১৯ ডিসেম্বর ২০০৭ ২৭ নভেম্বর ২০১৪–বর্তমান | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ইউলিয়া ভোলডোমাইরিভনা হ্রিহিয়ান ২৭ নভেম্বর ১৯৬০ দনিপ্রোপেত্রোভস্ক, ইউক্রেনীয় এসএসআর, সোভিয়েত ইউনিয়ন) (এখন দনিপ্রো, ইউক্রেন) |
রাজনৈতিক দল | হ্রোমদা (১৯৯৭–১৯৯৯) ফাদারল্যান্ড (১৯৯৯ থেকে) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ইউলিয়া টিমোশেঙ্কো ব্লক (২০০১–২০১২) স্বৈরাচার প্রতিরোধ কমিটি (২০১১–২০১৪) |
দাম্পত্য সঙ্গী | ওলেকসান্ডার টিমোশেঙ্কো (বি. ১৯৭৯) |
সন্তান | ইউজেনিয়া টিমোশেঙ্কো |
শিক্ষা | ন্যাশনাল মাইনিং ইউনিভার্সিটি অফ ইউক্রেন দনিপ্রোপেত্রোভস্ক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কিয়েভ জাতীয় অর্থনৈতিক বিশ্ববিদ্যালয় |
ওয়েবসাইট | Official website Party website |
ইউলিয়া ভোলডেমাইরিভনা টিমোশেঙ্কো ইউক্রেনের একজন রাজনীতিবিদ।
টিমোশেঙ্কো হলেন সর্ব-ইউক্রেনীয় ইউনিয়ন "ফাদারল্যান্ড" রাজনৈতিক দলের নেত্রী। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নে ইউক্রেনের সংহতিকে সমর্থন করেন এবং রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন ইউরেশিয়ান শুল্ক ইউনিয়নে ইউক্রেনের সদস্যতার তীব্র বিরোধিতা করেন। তিনি ইউক্রেনের জন্য ন্যাটো সদস্যপদের সমর্থন করেন।
টিমোশেঙ্কো অরেঞ্জ রেভোলিউশনের সহ-নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং তিনিই প্রথম মহিলা হিসাবে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন; ২৪ জানুয়ারি থেকে ৮ সেপ্টেম্বর ২০০৫ সাল পর্যন্ত এবং আবার ১৮ ডিসেম্বর ২০০৭ সাল থেকে ৪ মার্চ ২০১০ সাল পর্যন্ত ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। তিনি ২০০৫ সালের ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিশ্বের ক্ষমতাধর মহিলাদের তালিকায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন।
টিমোশেঙ্কো ২০১০ সালের ইউক্রেনীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায় বিজয়ী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের কাছে ৩.৫ শতাংশ পয়েন্ট পরাজিত হয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। ২০১৪ সালের ইউক্রেনীয় বিপ্লবের শেষ দিনগুলিতে, তিন বছর কারাগারে থাকার পরে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। ২০১৪ সালের ইউক্রেনীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি আবার দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন, এবার পেট্রো পোরোশেঙ্কোর কাছে পরাজিত হন। বেশ কয়েক বছর ধরে নির্বাচনের ক্ষেত্রে অতি প্রিয় হওয়ার পরে, তিনি ২০১৯ সালের ইউক্রেনীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রথম রাউন্ডে তৃতীয় হন।