ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ইথান কোয়ামে কোল্ম রেইমন্ড আম্পাডু[১] | ||
জন্ম | [২] | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০০||
জন্ম স্থান | এক্সেটার, ইংল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ৬ ফুট ০ ইঞ্চি (১.৮২ মি)[৩] | ||
মাঠে অবস্থান |
রক্ষণভাগের খেলোয়াড় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | চেলসি | ||
জার্সি নম্বর | ৪৪ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০৮-২০১৬ | এক্সেটার সিটি | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১৬–২০১৭ | এক্সেটার সিটি | ৮ | (০) |
২০১৭– | চেলসি | ১ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১৫ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ | ১ | (০) |
২০১৬ | ওয়েলস্ অনূর্ধ্ব-১৭ | ৫ | (০) |
২০১৬– | ওয়েলস্ অনূর্ধ্ব-১৯ | ৩ | (০) |
২০১৭– | ওয়েলস্ | ৬ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 22:23, ১৬ নভেস্বর ২০১৮ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ইথান কোয়ামে কোল্ম রেইমন্ড আম্পাডু (জন্ম ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০০) হলেন একজন পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন সেন্ট্রে ব্যাক অথবা রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে ইংলিশ ফুটবল ক্লাব চেলসি এবং ওয়েলস্ জাতীয় ফুটবল দল-এর হয়ে খেলে থাকেন। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে তিনি ওয়েলস্ এর হয়ে জেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন। পূর্বে আম্পাডু তার নিজ শহর এক্সেটার সিটির ফুটবল ক্লাব এক্সেটার সিটির হয়ে খেলেছেন, যেখানে তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে সবচেয়ে কনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে ক্লাবটির প্রথম সারির দলের হয়ে মাঠে নেমেছিলেন।
জন্ম, ইংল্যান্ডের ডেভন কাউন্টির এক্সেটার শহরে, আম্পাডু আইরিশ সাবেক পেশাদার ফুটবলার কোয়ামে অাম্পাডুর পুত্র।[৪] তিনি তার নিজ শহরের ফুটবল ক্লাব এক্সেটার সিটির কিশোর একাডেমীর সৃষ্টি, মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি ক্লাবটির অনূর্ধ্ব-১৮ দলের হয়ে প্রথম মাঠে নামেন,[৫] ২০১৬ সালের ৯ই আগস্ট, ইএফএল কাপ-এর প্রথম পর্বে আরেক ইংলিশ ফুটবল ক্লাব ব্রেটফোর্ড-এর বিপক্ষে হওয়া খেলাটিতে তিনি মাত্র ১৫ বছর ১০ মাস এবং ২৬ দিন বয়সে তার ক্লাবের হয়ে জেষ্ঠ দলে অভিষেক হয়, সেন্ট জেমস পার্ক-এ হওয়া খেলাটিতে তিনি পুরো ১২০ মিনিট মাঠে ছিলেন এবং খেলাটিতে তার দল ১-০ গোলে জয় পায়।
২০১৭ সালের ১লা জুলাই, আম্পাডু বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল লিগ ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ-এর বিখ্যাত ফুটবল ক্লাব চেলসি-এর সাথে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হন। ক্লাব দুটি ১৬ বছর বয়সীর জন্য একটা গ্রহণযোগ্যতামূলক ফি'তে পৌছানোর জন্য প্রচেষ্টা চালায় এবং শেষ পযন্ত কোন সিদ্ধান্তে পৌছাতে পারেনি। তখনো,২০১৭ সালের Yet, নভেম্বর মাসে, এক্সেটার সিটির চেয়ারম্যান জুলিয়ান ট্যাগ বলেন যে, দুইটি ক্লাবের মধ্যে এখনো ইতিবাচক সম্পর্ক বিদ্যমান, যদিও খেলোয়াড়টির নির্ধারিত মূল্য নিয়ে ক্লাব দুইটির মধ্যেও "ব্যাপক বৈষম্য" ছিলো'। এর কারণে আমাদের ট্রাইবুনালে বিচারসভায় যেতে হয়েছিলো।[৬]
২০১৭ সালের ২০শে সেপ্টেম্বর, ইএফএল কাপের তৃতীয় রাউন্ডে ইংলিশ ক্লাব নটিংহ্যাম ফরেস্ট-এর বিপক্ষে খেলায় আম্পাডু তার দল চেলসির হয়ে অভিষিক্ত হন, ম্যাচ চলাকালীন ৫৫তম মিনিটে তার সতীর্থ চেস ফেব্রিগাস-এর বদলে তিনি মাঠে নামেন।
আম্পাডু আন্তর্জাতিকভাবে ওয়েলস্ জাতীয় ফুটবল দল-এর হয়ে খেলে থাকেন। তার মা ওয়েলস্ এর হওয়ার কারণে তিনি সে দলে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছেন।[৭] এছাড়াও তিনি পূর্বে ইংল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড এবং ঘানার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার যোগ্য ছিলেন।[৮]
২০১৭ সালের ২৬শে মে, মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ-এর জন্য যোগ্যতা অর্জনকারী ম্যাচে সার্বিয়া দলের সাথে খেলাকে সামনে রেখে গঠিত ওয়েলস্ জেষ্ঠ জাতীয় দলে আম্পাডু ডাক পান।