ইথিওপিয়া–সোমালিয়া যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ইথিওপিয়া–সোমালিয়া দ্বন্দ্ব এবং স্নায়ুযুদ্ধের অংশ | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
![]() ![]() |
সমর্থনকারী রাষ্ট্র: ![]() | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
![]() ![]() ![]() ![]() ইউসুফ সালহান ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() | ||||||
শক্তি | |||||||
![]() ৭৫,০০০ সৈন্য (যুদ্ধের শেষে)[১১] ![]() ![]() |
![]() ৬৩,২০০ সৈন্য (যুদ্ধের শেষে)[১৩] ![]() | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
![]() ১০,৫৬৩ সৈন্য আহত[১৪] ৩,৮৬৭ সৈন্য যুদ্ধবন্দি অথবা নিখোঁজ (১,৩৬২ দলত্যাগীসহ)[১৪][১৫] ১৩৯টি ট্যাঙ্ক ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ১০৮টি এপিসি ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ১,৩৯৯টি গাড়ি ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ২৩টি যুদ্ধবিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ![]() ![]() ![]() |
![]() ২,৪০৯ সৈন্য আহত[১৪] ২৭৫ সৈন্য যুদ্ধবন্দি অথবা নিখোঁজ[১৪] ৭২টি ট্যাঙ্ক ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ৩০টি এপিসি ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ৯০টি গাড়ি ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] ২৮টি যুদ্ধবিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত[১৪] | ||||||
![]() ৫,০০,০০০ বেসামরিক নাগরিক উদ্বাস্তু[১৭][১৮] |
ইথিওপিয়া–সোমালিয়া যুদ্ধ বা ওগাদেন যুদ্ধ ছিল ১৯৭৭ সালের জুলাই থেকে ১৯৭৮ সালের মার্চ পর্যন্ত বিরোধপূর্ণ ওগাদেন অঞ্চল নিয়ে ইথিওপিয়া ও সোমালিয়ার মধ্যে সংঘটিত একটি যুদ্ধ। সোমালিয়া কর্তৃক ইথিওপিয়া আক্রমণের মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধ শুরু হয়েছিল[১৯]।
সোভিয়েত ইউনিয়ন সোমালি আক্রমণের বিরোধিতা করে এবং ইথিওপিয়াকে সমর্থন করতে শুরু করে, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইথিওপিয়াকে সমর্থন দেয়া থেকে বিরত থেকে সোমালিয়াকে সহায়তা করতে থাকে। যুদ্ধের প্রথম দিকে ইথিওপিয়া শোচনীয় পরাজয় বরণ করার সম্মুখীন হয়। তখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ইথিওপিয়াকে নিশ্চিত পরাজয়ের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আকাশপথে ৭০০ কোটি মার্কিন ডলার সমমূল্যের সামরিক সহায়তা প্রদান করে। তদুপরি ১,৫০০ সোভিয়েত সামরিক উপদেষ্টা, ১৬,০০০ কিউবান সৈন্য এবং ২ ব্রিগেড দক্ষিণ ইয়েমেনি সৈন্য ইথিওপীয় বাহিনীর সঙ্গে একত্রে সোমালি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ১৯৭৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি স্বাক্ষরিত হয়। তবে তা সত্ত্বেও ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ওগাদেনের অধিকাংশ সোমালিয়ার দখলে থেকে যায়[১৯]।