![]() | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | মুলতান, পাঞ্জাব, পাকিস্তান | ৩ মার্চ ১৯৭০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ইঞ্জি, আলো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (১.৯১ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান, অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১২৪) | ৪ জুন ১৯৯২ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৮ অক্টোবর ২০০৭ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৫৮) | ২২ নভেম্বর ১৯৯১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২১ মার্চ ২০০৭ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ৮ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ | লাহোর বাদশাহ (আইসিএল) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭ | হায়দরাবাদ হিরোজ (আইসিএল) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭ | ইয়র্কশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬-২০০৭ | ওয়াটার এন্ড পাওয়ার ডেভেলাপমেন্ট অথরিটি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০১-২০০২ | ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮-১৯৯৯ | রাওয়ালপিন্ডি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬-২০০১ | ফয়সালাবাদ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৮-১৯৯৭ | ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৫-২০০৪ | মুলতান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |
ইনজামাম-উল-হক (পাঞ্জাবি, উর্দু: انضمام الحق; জন্ম: ৩ মার্চ, ১৯৭০)[১] পাঞ্জাব প্রদেশের মুলতানে জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক। ইঞ্জি ডাকনামে পরিচিত ইনজামামকে পাকিস্তানের ক্রিকেট ইতিহাসে সেরা ক্রিকেটারদের অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। একদিনের আন্তর্জাতিকে জাতীয় দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী ইনজামাম টেস্ট ক্রিকেটে জাভেদ মিয়াঁদাদের পরেই অবস্থান করছেন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সাল মেয়াদে তিনি পাকিস্তান ক্রিকেট দলের টেস্ট, ওডিআই এবং টি২০ ক্রিকেটের অধিনায়ক ছিলেন। অধিনায়কের ক্ষেত্রেও তিনি সফলকাম। ইনজামামকে সেদেশের সেরা অধিনায়কদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
;ইমরান খানের অধিনায়কত্বে ১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা বিজয়ী পাকিস্তান দলের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন ইনজামাম। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ইনজামাম কাশিফা নাম্নী এক রমণীকে বিয়ে করেন। তাদের সংসারে এক পুত্র সন্তান রয়েছে।
নিজ দেশে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ১৯৯১ সালে অভিষেক ঘটে তার। ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে স্মরণীয় সাফল্যের পর ইনজামাম বড় আসরের প্রতিযোগিতায় নিজ স্থান পাকাপোক্ত করে নেন। কিন্তু পরবর্তী বিশ্বকাপগুলোয় সফলতার তেমন ছাঁপ ফেলতে পারেননি।
২৭ মার্চ, ১৯৯৩ তারিখে অনুষ্ঠিত প্রথম ওডিআই জয়ে তার অপরাজিত ৯০* রান সবিশেষ ভূমিকা পালন করে।[২] একদিনের আন্তর্জাতিকে তিনি সর্বমোট ৮৩টি অর্ধ-শতক করেন; যা তৎকালীন রেকর্ড ছিল। পরবর্তীতে ভারতীয় দলের ব্যাটিং প্রতিভা শচীন তেন্ডুলকর তা ভেঙ্গে ফেলেন।[৩]
১৯৯২ সালে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন ইনজামাম। কম সুযোগ পেয়ে তিনি অপরাজিত ৮* রান করেছিলেন।
১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের প্রথম সেমি-ফাইনালে চমকপ্রদ ক্রীড়ানৈপুণ্যের দরুণ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটাঙ্গনে খ্যাতির তুঙ্গে উঠে আসেন ২২ বছর বয়সের তখনকার তরুণ ইনজামাম। প্রতিযোগিতায় তখনো পর্যন্ত অপরাজিত ও শক্তিশালী নিউজিল্যান্ড দলের[৪] বিপক্ষে মাত্র ৩৭ বলে ৬০ রান করেন তিনি।[৫][৬] খেলায় পাকিস্তান ৪ উইকেটের ব্যবধানে জয়লাভ করে। বলাবাহুল্য, ঐ খেলায় ইনজামাম ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। বিশ্বকাপের ইতিহাসে এ ইনিংসটি অন্যতম সুন্দর ইনিংস হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।[৭] খেলায় তিনি একটি বিশাল ছক্কা হাঁকান, যাকে ডেভিড লয়েড প্রতিযোগিতার সেরা শট হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
সেমি-ফাইনালে বিজয়ের ফলে চারবার প্রচেষ্টার পর পাকিস্তান প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের মতো চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। চূড়ান্ত খেলায়ও ইনজামাম অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ৩৫ বলে ৪২ রানে করা তার শক্তিশালী ব্যাটিং নৈপুণ্য বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলায় বাজেভাবে শুরু হওয়া দলীয় ইনিংসকে ২৪৯ রানে উন্নীতকরণের মাধ্যমে দলকে বিজয়ী হতে ব্যাপক সহায়তা করেন।[৮]
২০০৫ সালে পাকিস্তান সরকার ইনজামাম-উল-হককে সিতারা-ই-ইমতিয়াজ পুরস্কারে ভূষিত করে।[৯]
পূর্বসূরী রশীদ লতিফ |
পাকিস্তানি ক্রিকেট অধিনায়ক ২০০৪-২০০৭ |
উত্তরসূরী শোয়েব মালিক |
পূর্বসূরী অ্যান্ডি মোলস |
আফগানিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ ২০১৫-২০১৬ |
উত্তরসূরী লালচাঁদ রাজপুত |