ইন্দোনেশীয় জাতীয় বিপ্লব Perang Kemerdekaan Indonesia | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
নেদারল্যান্ডসের রানী জুলিয়ানা ১৯৪৯ সালের ২৭ ডিসেম্বর হেগ শহরে যুক্তরাষ্ট্রীয় ইন্দোনেশিয়ার নিকটে সার্বভৌমত্ব হস্তান্তরের চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করছেন | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
নেদারল্যান্ডস (১৯৪৬ সাল থেকে)
যুক্তরাজ্য (১৯৪৬ সাল পর্যন্ত) জাপানি সাম্রাজ্য (১৯৪৬ সাল পর্যন্ত) | |||||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
সুকার্নো মোহাম্মাদ হাত্তা সুদির্মান শ্রী সুলতান নবম হামেংকুবুওয়ানা সিয়াফরুদ্দিন প্রাওয়িরানেগারা সুতোমো |
সিমন স্পুর হুবের্টাস ভ্যান মুক উইলেম ফ্র্যাঙ্কেন ক্লিমেন্ট এটলি স্যার ফিলিপ ক্রিস্টিসন তোজোকোর্দা সুকাওয়াতী সুলতান দ্বিতীয় হামিদ | ||||||||
শক্তি | |||||||||
প্রজাতান্ত্রিক সেনাবাহিনী: ১,৯৫,০০০ সৈন্য পেমুদা: ~১,৬০,০০০ সৈন্য প্রাক্তন জাপানি রাজকীয় বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ: ৩,০০০ সৈন্য ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনীর দলত্যাগী: ৬০০ সৈন্য |
ডাচ রাজকীয় সেনাবাহিনী: ২০,০০০ সৈন্য (শুরুতে) ১,৮০,০০০ সৈন্য (সর্বোচ্চ) ডাচ ইস্ট ইন্ডিজ রাজকীয় সেনাবাহিনী: ৬০,০০০ সৈন্য ব্রিটিশ সেনাবাহিনী: ৩০,০০০+ সৈন্য (সর্বোচ্চ)[১] | ||||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||||
৩০ হাজার সশস্ত্র যোদ্ধা নিহত |
৪,৫৮৫ জন ডাচ সৈন্য নিহত ৯৮০ ব্রিটিশ সৈন্য নিহত [২] | ||||||||
২৫,০০০–১,০০,০০০ বেসামরিক মানুষ নিহত[৩] |
ইন্দোনেশীয় জাতীয় বিপ্লব অথবা ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতা যুদ্ধ (ইন্দোনেশীয়: Perang Kemerdekaan Indonesia, ওলন্দাজ: Indonesische Onafhankelijkheidsoorlog) ছিল ইন্দোনেশিয়া ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে একটি সশস্ত্র সংঘর্ষ ও কূটনৈতিক লড়াই, এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী একটি সামাজিক বিপ্লব। এটি ১৯৪৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে শুরু হয় এবং ১৯৪৯ সালের শেষদিকে নেদারল্যান্ডসের ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি প্রদানের মধ্য দিয়ে যুদ্ধটির সমাপ্তি ঘটে।