শাইখুল ইসলাম, ইমাম হাফেজ ইবনে হাজার আসক্বালানী | |
---|---|
জন্ম | আহমদ বিন আলী বিন মুহাম্মদ ফেব্রুয়ারি ১৮, ১৩৭২ খ্রিষ্টাব্দ /শাবান ১০, ৭৭৩ হিজরী কায়রো, মিশর |
মৃত্যু | জিলহজ্জ ৮, ৮৫২ হিজরী[১] |
যুগ | হিজরি ৮ম শতাব্দী |
অঞ্চল | ইসলাম (সুন্নী) |
পেশা | হাদীস বিশারদ |
মাজহাব | শাফি |
শাখা | আশআরি |
মূল আগ্রহ | হাদীস |
লক্ষণীয় কাজ | ফতহুল বারী, আল-ইসাবাহ্ |
পুরষ্কার | شيخ الإسلام ، حافظ الحديث |
আহমদ বিন আলী বিন মুহাম্মদ, ইবনে হাজার আসক্বালানী (আরবি: ابن حجر العسقلاني)(১৮ ফেব্রুয়ারি ১৩৭২ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৪৪৯ [৮৫২ হিজরি][২]) নামে পরিচিত ও প্রসিদ্ধ, একজন বিখ্যাত হাদীস বিশারদ, শাফেয়ী মাযহাবের ফকীহ এবং মুসলিম ব্যক্তিত্ব। তার রচিত ফতহুল বারী বুখারী শরীফের প্রসিদ্ধতম ব্যাখ্যাগ্রন্থগুলোর অন্যতম।[৩]
তার আসল নাম হলো শাহাবুদ্দিন আবুল ফাদ্বল আহমদ বিন আলী বিন মুহাম্মদ বীন মুহাম্মাদ বীন আলী বীন মাহমুদ বীন আহমাদ বীন আহমাদ আল কিনানী আল আসক্বালানী আল মিসরী আশ শাফিয়ী। আবুল ফজল হলো তার উপনাম। শিহাবুদ্দীন হলো তার উপাধি। এছাড়া তিনি হাফেজ উপাধিতেও ভূষিত হয়েছেন।[৪] তার পরিবার মূলত তিউনিসিয়ার অন্তর্গত কাবেস এলাকার অধিবাসী ছিল। পরবর্তীতে তারা ফিলিস্তিনের অন্তর্গত আসক্বালান নামক এলাকায় বসতি গড়ে। তার পরিবার আসক্বালানের অধিবাসী ছিল বলে তাকে আসক্বালানী (আসক্বালান সংশ্লিষ্ট)বলা হয়, যদিও তার জন্ম মিশরে।[৫]
তিনি ১৩৭২ খ্রিষ্টাব্দে মিশরের কায়রোতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা নুরুদ্দিন আলী ছিলেন একজন কবি এবং শাফেয়ী মাযহাবের ফকীহ। শৈশবেই পিতা-মাতা উভয়কেই হারান। তার এক মামা তার কুরআন শিক্ষার ব্যবস্থা করেন। তিনি প্রখর মেধার অধিকারী ছিলেন। শৈশবেই তিনি পুরো কুরআন শরীফ এবং আরো বেশকিছু গ্রন্থ মুখস্থ করে ফেলেন।
১৩৯৭ খ্রীষ্টাব্দে ২৫ বছর বয়সে তিনি বিখ্যাত হাদীস বিশারদ উনস খাতুনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন৷ উনস খাতুন হাফিয আল ইরাকি (রহঃ) এঁর থেকে ইজাযাত পেয়েছিলেন এবং ইমাম আস সাখাভী (রহঃ) সহ অন্যান্য ইমামদের সামনে হাদীসের দারস দিতেন।
তার রচিত গ্রন্থাবলীর সংখ্যা দেড় শতাধিক। নিচে তার রচিত গ্রন্থাবলীর একটি তালিকা দেয়া হলো:
আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানীর গ্রন্থসমগ্র সফটওয়্যার
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |