ইভানা লিঞ্চ | |
---|---|
জন্ম | ইভানা পেট্ৰিচিয়া লিঞ্চ[১] ১৬ আগস্ট ১৯৯১ টাৰ্মনফেকিন,কাউন্ট্ৰী লাউথ,আয়ারল্য়াণ্ড |
পেশা | অভিনেত্ৰী |
কর্মজীবন | ২০০৭-বৰ্তমান |
ইভানা পেট্ৰিচিয়া লিঞ্চ (ইংরেজি: Evanna Lynch জন্ম: ১৬ আগস্ট, ১৯৯১) একজন আয়ারল্যান্ডীয় অভিনেত্ৰী। লিঞ্চ মূলতঃ হ্যারি পটার (চলচ্চিত্র ধারাবাহিক) এর লুনা লাভগুড চরিত্রে অভিনয় করে বিখ্যাত। সে সময় তার বয়স ছিল ১৪ বছর। হ্যারি পটারের শেষ চারটি চলচ্চিত্র এবং তাদের টাই-ইন ভিডিও গেমগুলির পাশাপাশি তিনি মিউজিকাল এ ভেরি পটার সিনিয়র বছরেও অভিনয় করেছিলেন।
লিঞ্চের এখন ফেসবুকের আনুষঙ্গিক সামগ্রীতে লগ ইন করার জন্য অডিওবুক ব্লগ রয়েছে।তিনি হ্যারি পটার অ্যালায়েন্স বা দ্য হ্যারি পটার অ্যালায়েন্স নামে পরিচিত অলাভজনক প্রোগ্রামটির একজন সদস্য।
আয়ারল্য়ান্ডের কাউন্টি লাউথ শহরের টাৰ্মনফেকিনে ইভানার জন্ম । তার পিতা মাতা হলেন ডনেল লিঞ্চ ও মাৰ্গারেট ।তার ছজনের পরিবার [২] লিঞ্চের এমিলি ও মাইরেড নামে দুই বোন ও পেট্ৰিক[৩] নামে এক ভাই আছে। শৈশবেই লিঞ্চ হ্যারি পটার সিরিজটি পড়ে ফ্যান হয়ে যান[৪] লিঞ্চ লেখক জে কে রোলিংকে চিঠি পাঠিয়েছিলে। এগার বছর বয়সে প্ৰায় দুবছর ধরে লিঞ্চ এন'রেক্সিয়া রোগে ভুগেছিলেন। সেই সময় রোলিং পত্ৰযোগে লিঞ্চক উৎসাহ দিয়েছিলেন। এজন্য লিঞ্চ রোলিংককে তার একজন পরামৰ্শদাতা বলেছেন।[৫]
তিনি ২০০৪ সালের জুন পর্যন্ত টার্মোনফেকিনের কার্টাউন ন্যাশনাল স্কুলে পড়াশোনা করেছেন এবং তারপরে দ্রোগেদার আওয়ার লেডি কলেজে চলে যান [৬] যেখানে তার বাবা উপ-অধ্যক্ষ ছিলেন[৭]। ২০০৮ সালে লিঞ্চ গ্লাসনভিনে প্রতিভাশালী কিশোর-কিশোরীদের জন্য গ্রীষ্মের একটি স্কুল সেন্টার ফর ট্যালেন্টেড ইয়ুথ অফ আয়ারল্যান্ডে অনুমানমূলক কথাসাহিত্য এবং নাটক অধ্যয়ন করেছিলেন।[৮][৯] হ্যারি পটারের সেটে থাকাকালীন, তাকে প্রতিদিন কমপক্ষে তিন ঘণ্টা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। ২০১০ সালের সেপ্টেম্বর থেকে লিঞ্চ তার ত্যাগের শংসাপত্র পুনরাবৃত্তি করতে ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশনে যোগ দিয়েছিল[১০]। লিঞ্চ একটি ধর্মপ্রাণ ক্যাথলিক পরিবারে বড় হয়েছেন[১১] ।
২০০৭ সালে তার অভিনয়ের কেরিয়ার শুরু হয়েছিল ।যখন তিনি প্রায় ১৫,০০০ মেয়েদের একটি মুক্ত অডিশনে অংশ নিয়েছিলেন এবং "হ্যারি পটার" চলচ্চিত্রের ফ্র্যাঞ্চাইজিতে লুনা লাভগুডের ভূমিকায় অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছিলেন। তিনি হ্যারি পটারের চারটি ছবিতে অভিনয় করেন। তিনি ২০১০ এবং ২০১১ সালে চূড়ান্ত দুটি ছবিতে একটি প্রধান চরিত্রে পরিণত হন। তিনি অভিনয় চালিয়ে যাচ্ছেন এবং একাধিক স্ক্লেরোসিস সোসাইটি অফ আয়ারল্যান্ড এবং দ্য হ্যারি পটার অ্যালায়েন্সের মতো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে দাতব্য কাজ করেন, যার মধ্যে তিনি বোর্ডের উপদেষ্টা সদস্য।
বৰ্ষ | শিরোনাম | চরিত্ৰ | টীকা |
---|---|---|---|
২০০৭ | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স (২০০৭) | লুনা লাভগুড | |
২০০৯ | হ্যারি পটার অ্যান্ড দা হাফ-ব্লাড প্ৰিন্স (২০০৯) | লুনা লাভগুড | |
২০১০ | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস– পর্ব ১ | লুনা লাভগুড | |
২০১১ | হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস–পর্ব ২ | লুনা লাভগুড | |
২০১৬ | মাই নেম ইজ এমিলি | এমিলি |
বৰ্ষ | শিরোনাম | চরিত্র | পর্ব | টীকা |
---|---|---|---|---|
২০১২ | সিনবাদ | আলেহনা | পর্ব ১২ঃল্যান্ড অব ডেড | পৌনঃ পুনিক ভূমিকা |
২০১২ | এপেক্স | রেগান | পর্ব ১ঃপাইলট | |
২০১৩ | মনষ্টার বাটলার | ফিয়'না চেরিক-স্মিথ | অৰ্থাভার বাবে বাতিল |
বছর | কাজ | পুরস্কার | বিভাগ | ফলাফল | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
২০০৯ | হ্যারি পটার এবং হাফ-ব্লাড প্রিন্স | তরুণ শিল্পী পুরস্কার | সেরা অভিনেত্রী | মনোনীত | |
২০০৯ | হ্যারি পটার এবং হাফ-ব্লাড প্রিন্স | স্ক্রিম পুরস্কার | সেরা অভিনেত্রী | বিজয়ী | "সেরা সহায়ক অভিনেত্রী - স্ক্রিম ২০০৯" |
২০১৬ | মাই নেম ইজ এমিলি ' | আইরিশ চলচ্চিত্র এবং নাটক পুরস্কার | প্রধান ভূমিকায় অভিনেত্রী | মনোনীত | [১২] |