ইমানুয়েল ওয়ালারস্টিন

ইমানুয়েল ওয়ালারস্টিন
সাংত পিতেরবুর্গের ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সেমিনারে বক্তব্য প্রদানরত ওয়ালারস্টিন, মে ২০০৮
জন্ম(১৯৩০-০৯-২৮)২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৩০
নিউ ইয়র্ক নগরী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যু৩১ আগস্ট ২০১৯(2019-08-31) (বয়স ৮৮)
ব্র্যানফোর্ড, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পরিচিতির কারণবিশ্ব-ব্যবস্থা তত্ত্ব
উচ্চশিক্ষায়তনিক পটভূমি
মাতৃ-শিক্ষায়তনকলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়
অভিসন্দর্ভদি ইমার্জেন্স অভ টু ওয়েস্ট আফ্রিকান নেশনস:গানা অ্যান্ড দি আইভরি কোস্ট (The Emergence of Two West African Nations: Ghana and the Ivory Coast, "দুইটি পশ্চিম আফ্রিকান জাতির উদ্ভব: ঘানা ও আইভরি কোস্ট")[] (১৯৫৯)
ডক্টরাল উপদেষ্টারবার্ট স্টটন লিন্ড[]
যার দ্বারা প্রভাবিতকার্ল মার্ক্স • ভ্লাদিমির লেনিন • রোজা লুক্সেমবুর্গ • ফেরনঁ ব্রোদেল • আনড্রে গুন্ডার ফ্রাংক • রাউল প্রেবিশ[] • কার্ল পোলানি • ইয়োজেফ শুম্পেটার  • জিগমুন্ড ফ্রয়েড • ফ্রান্ত্‌স ফানোঁ • ইলিয় প্রিগোজিন[]
উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্ম
বিষয়সমাজবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ
উপ-বিষয়ঐতিহাসিক সমাজবিজ্ঞান, তুলনামূলক সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ব-ব্যবস্থা তত্ত্ব
প্রতিষ্ঠানম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়, বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়, একল দে জোত জেত্যুদ অঁ সিয়ঁস সোসিয়াল, ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়
উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থীবেভার্লি জে. সিলভার, মাইকেল হেকটার
ওয়েবসাইটhttp://www.iwallerstein.com/

ইমানুয়েল মরিস ওয়ালারস্টিন (ইংরেজি: Immanuel Maurice Wallerstein; ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩০ – ৩১শে আগস্ট, ২০১৯) একজন প্রয়াত মার্কিন সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনৈতিক ইতিহাসবিদ। তিনি সমাজবিজ্ঞানে সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির উদ্ভাবন এবং এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সৃষ্ট বিশ্ব-ব্যবস্থা তত্ত্বের কারণে পরিচিতি লাভ করেন। [] তিনি ২০০০ সাল থেকে ২০১৯ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ গবেষক ছিলেন। তিনি ১৯৯৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৯ সালের জুলাই পর্যন্ত বিশ্ব রাজনীতির উপরে দ্বিমাসিক একটি মন্তব্যমূলক প্রতিবেদন লিখতেন, যেগুলি আজঁস গ্লোবাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রকাশিত হত।[][] তিনি ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সমাজবৈজ্ঞানিক সংঘের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।[]

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা

[সম্পাদনা]

ওয়ালারস্টিনের মা সারা গ্যুন্সবের্গ ও বাবা মেনাকেম লাজার ওয়ালারষ্টান ছিলেন পূর্ব ইউরোপের গালিসিয়া অঞ্চলে বসবাসরত পোলীয় ইহুদি। তারা প্রথমে বার্লিন শহরে গমন করেন এবং সেখানে বিয়ে করার পরে ১৯২৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হন। সেখানে ১৯৩০ সালে নিউ ইয়র্ক নগরীতে ইমানুয়েল ওয়ালারস্টিনের জন্ম হয়। [] ওয়ালারস্টিন একটি রাজনৈতিকভাবে সচেতন পরিবারে বেড়ে ওঠেন। তিনি কৈশোরেই বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।[] তিনি নিউ ইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫১ সালে স্নাতক, ১৯৫৪ সালে স্নাতকোত্তর এবং ১৯৫৯ সালে ডক্টরেট উপাধি লাভ করেন। তবে সারা জীবন ধরেই ওয়ালারস্টিন বিশ্বের অন্যান্য কিছু বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যয়ন করেন। এদের মধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়,[] উ্যনিভের্সিতে লিব্র দ্য ব্র্যুসেল, পারি দিদরো বিশ্ববিদ্যালয়, এবং উনিবের্সিদাদ নাসিওনাল আউতোনোমা দে মেহিকো ("মেক্সিকোর জাতীয় স্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়") উল্লেখযোগ্য।

ওয়ালারস্টিন ১৯৫১ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত মার্কিন সেনাবাহিনীতে কাজ করেন।[] সেখান থেকে অব্যাহতি লাভের পরে তিনি মার্কিন রাজনৈতিক সংস্কৃতির একটি ঘটনা হিসেবে ম্যাকার্থিবাদের উপরে একটি স্নাতকোত্তর সন্দর্ভ রচনা করেন। তাঁর এই বহুল উদ্ধৃত রচনাকর্মটি সম্পর্কে তিনি নিজেই পরবর্তীকালে বলেন যে এটি নিজেকে একজন রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে গণ্য করার ব্যাপারে তাঁর নিজস্ব বোধকে দৃঢ় করেছিল।[]

উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

ওয়ালারস্টিন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর উচ্চশিক্ষায়তনিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি সেখানে ১৯৫৮ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত প্রথমে একজন প্রশিক্ষক ও পরবর্তীকালে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষাদান করেন।[] তিনি ১৯৬৮ সালের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবাদ চলাকালে ছাত্রদের পক্ষাবলম্বন করেন।[১০] ১৯৭১ সালে তিনি নিউ ইয়র্ক থেকে মোঁরেয়াল শহরে স্থানান্তর করেন এবং সেখানে ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ বছর অধ্যাপনা করেন।[]

আদিতে ওয়ালারস্টিনের বৌদ্ধিক অনুসন্ধানের প্রধান ক্ষেত্রটি মার্কিন রাজনীতি ছিল না, বরং তিনি অ-ইউরোপীয় বিশ্ব, বিশেষত ভারত ও আফ্রিকার রাজনীতি নিয়েই বেশি আগ্রহী ছিলেন।[] তিনি দুই দশক ধরে আফ্রিকা নিয়ে গবেষণা সম্পাদন করেন এবং বহুসংখ্যক গ্রন্থ ও নিবন্ধ রচনা করেন।[] ১৯৭৩ সালে তিনি আফ্রিকা বিদ্যা সংঘের সভাপতিতে পরিণত হন।[১১]

১৯৭৬ সালে ওয়ালারস্টিন নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেরনঁ ব্রোদেল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধানের পদ লাভ করেন।[১২] কেন্দ্রটির লক্ষ্য ছিল "ঐতিহাসিক কালক্রমের দীর্ঘ সময়ব্যাপী সামাজিক পরিবর্তনের বিশ্লেষণ"।[১৩] কেন্দ্রটি একটি নতুন গবেষণা সাময়িকী প্রকাশ করা শুরু করে, যার নাম রিভিউ[] (ওয়ালারস্টিন যার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন)। গবেষণা সাময়িকীটিতে প্রকাশিত রচনাকর্মগুলি "সমাজবিজ্ঞান ও এর ভগিনী জ্ঞানের শাখাগুলিতে, বিশেষ করে ইতিহাস ও রাজনৈতিক অর্থশাস্ত্রে শক্তিসঞ্চারণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।".[] ওয়ালারস্টিন ১৯৯৯ সালে অবসরগ্রহণের আগ পর্যন্ত বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন বিশিষ্ট অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন।[১১]

দীর্ঘ কর্মজীবনে ওয়ালারস্টিন অতিথি অধ্যাপক হিসেবে হংকংয়ের চীনা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া (কানাডা) ও আমস্টারডামে শিক্ষকতা করেন।[১৪] তিনি বহুসংখ্যক সাম্মানিক উপাধি লাভ করেন। এছাড়া তিনি প্যারিসের একল দে জোত জেত্যুদ অঁ সিয়ঁস সোসিয়ালের ("সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান") খণ্ডকালীন পরিচালক হিসেবে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সমাজবৈজ্ঞানিক সংঘের সভাপতি ছিলেন।[১৫] ১৯৯০-এর দশকে তিনি সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের কাঠামো পুনর্নির্মাণ সংক্রান্ত গুলবেনকিন কমিশনের প্রধান ছিলেন, যার লক্ষ্য ছিল আগামী ৫০ বছরে সমাজবৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের দিকনির্দেশনা প্রদান করা।[১৬]

২০০০ থেকে ২০১৯ সালে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ওয়ালারস্টিন ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন জ্যেষ্ঠ গবেষক হিসেবে কাজ করেন।[১৭] তিনি সোশাল এভোলিউশন অ্যান্ড হিস্টরি নামক গবেষণা সাময়িকীর উপদেষ্টা সম্পাদক পরিষদের সদস্য ছিলেন। ২০০৩ সালে তিনি মার্কিন সমাজবৈজ্ঞানিক সংঘ থেকে "ক্যারিয়ার অফ ডিস্টিংগুইশড স্কলারশিপ অ্যাওয়ার্ড" ("বিশিষ্ট পাণ্ডিত্যপূর্ণ কর্মজীবনের জন্য পুরস্কার") লাভ করেন।[১১] and in 2004 the International N. D. Kondratieff Foundation রাশিয়ার প্রাকৃতিক বিজ্ঞান অ্যাকাডেমি তাকে কোন্দ্রাতিয়েফ স্বর্ণপদক প্রদান করে।[১৮] ওয়ালারস্টিন ২০১৯ সালের ৩১শে আগস্ট ৮৮ বছর বয়সে একটি সংক্রমণে মৃত্যুবরণ করেন।[১৯]

তত্ত্ব

[সম্পাদনা]

ওয়ালারস্টিন উত্তর-ঔপনিবেশিক আফ্রিকান রাজনীতির একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৫১ ও ১৯৫২ সালে আন্তর্জাতিক যুব সম্মেলনগুলিতে অংশগ্রহণের পরে এই ক্ষেত্রটিকে নির্বাচন করেছিলেন।[২০] ১৯৭০-এর দশকের শুরু পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ ও রচনাবলি প্রায় এককভাবে এই একটিমাত্র ক্ষেত্রের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। এরপর তিনি একজন ইতিহাসবিদ ও সামষ্টিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বৈশ্বিক পুঁজিবাদী অর্থনীতির একজন তাত্ত্বিক হিসেবে নিজেকে আলাদা করতে শুরু করেন। বৈশ্বিক পুঁজিবাদের প্রাথমিক সমালোচনা ও "ব্যবস্থা-বিরোধী আন্দোলনসমূহে" উৎসাহ প্রদানের জন্য উচ্চশিক্ষায়তনিক সম্প্রদায়ের ভেতরে ও বাইরে অবস্থিত বিশ্বায়ন-বিরোধী আন্দোলনের একজন শক্তিশালী নেপথ্য প্রবক্তা (éminence grise) হিসেবে নোম চম্‌স্কিপিয়ের বুর্দিও-র পাশে জায়গা করে নেন।

ওয়ালারস্টিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থটি হল দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড-সিস্টেম, যা চার খণ্ডে ১৯৭৪ থেকে ২০১১ সালে প্রকাশিত হয়।[২১] এই গ্রন্থে ওয়ালারস্টিন বেশ কিছু বুদ্ধিবৃত্তিক ধারা থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেন। কার্ল মার্ক্সের মত ওয়ালারস্টিনও অর্থনৈতিক উপাদান বা নিয়ামকগুলির গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব এবং বিশ্ব-রাজনীতিতে আদর্শবাদী উপাদানগুলির উপরে সেগুলির আধিপত্যের স্বপক্ষে মত দেন। এছাড়া পুঁজি ও শ্রমের মধ্যকার দ্বিবিভাজনের মত মার্কসীয় ধারণাগুলিও তিনি কাজে লাগান। অন্যদিকে তিনি সামন্তবাদ ও পুঁজিবাদের মতো ধাপে ধাপে বিশ্ব অর্থনীতির পরিবর্তন সংক্রান্ত ঐতিহ্যবাহী মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিগুলির সমালোচনা করেন। এছাড়া তিনি মার্কসীয় দর্শনে উল্লিখিত পুঁজিসঞ্চয় প্রক্রিয়া এবং দ্বান্দ্বিকতার বর্ণনাগুলিরও সমালোচনা করেন। তিনি নির্ভরশীলতা তত্ত্ব থেকে "কেন্দ্র" ও "প্রান্ত" ধারণাগুলি প্রয়োগ করেন।


রচনাকর্ম

[সম্পাদনা]
Year Title Author(s) Publisher
1961 Africa, The Politics of Independence Immanuel Wallerstein New York: Vintage Books
1964 The Road to Independence: Ghana and the Ivory Coast Immanuel Wallerstein Paris & The Hague: Mouton
1967 Africa: The Politics of Unity Immanuel Wallerstein New York: Random House
1969 University in Turmoil: The Politics of Change Immanuel Wallerstein New York: Atheneum
1972 Africa: Tradition & Change Immanuel Wallerstein with Evelyn Jones Rich New York: Random House
1974 The Modern World-System, vol. I: Capitalist Agriculture and the Origins of the European World-Economy in the Sixteenth Century Immanuel Wallerstein New York/London: Academic Press
1979 The Capitalist World-Economy Immanuel Wallerstein Cambridge University Press
1980 The Modern World-System, vol. II: Mercantilism and the Consolidation of the European World-Economy, 1600-1750 Immanuel Wallerstein New York: Academic Press
1982 World-Systems Analysis: Theory and Methodology Immanuel Wallerstein with Terence K. Hopkins et al. Beverly Hills: Sage
1982 Dynamics of Global Crisis Immanuel Wallerstein with Samir Amin, Giovanni Arrighi and Andre Gunder Frank London: Macmillan
1983 Historical Capitalism Immanuel Wallerstein London: Verso
1984 The Politics of the World-Economy. The States, the Movements and the Civilizations Immanuel Wallerstein Cambridge: Cambridge University Press
1986 Africa and the Modern World Immanuel Wallerstein Trenton, NJ: Africa World Press
1989 The Modern World-System, vol. III: The Second Great Expansion of the Capitalist World-Economy, 1730-1840s Immanuel Wallerstein San Diego: Academic Press
1989 Antisystemic Movements Immanuel Wallerstein with Giovanni Arrighi and Terence K. Hopkins London: Verso
1990 Transforming the Revolution: Social Movements and the World-System Immanuel Wallerstein with Samir Amin, Giovanni Arrighi and Andre Gunder Frank New York: Monthly Review Press
1991 Race, Nation, Class: Ambiguous Identities Immanuel Wallerstein with Étienne Balibar London: Verso.
1991 Geopolitics and Geoculture: Essays on the Changing World-System Immanuel Wallerstein Cambridge: Cambridge University Press
1991 Unthinking Social Science: The Limits of Nineteenth Century Paradigms Immanuel Wallerstein Cambridge: Polity
1995 After Liberalism Immanuel Wallerstein New York: New Press
1995 Historical Capitalism, with Capitalist Civilization Immanuel Wallerstein London: Verso
1998 Utopistics: Or, Historical Choices of the Twenty-first Century Immanuel Wallerstein New York: New Press
1999 The End of the World As We Know It: Social Science for the Twenty-first Century Immanuel Wallerstein Minneapolis: University of Minnesota Press
2001 Democracy, Capitalism, and Transformation Immanuel Wallerstein Documenta 11, Vienna, March 16, 2001
2003 Decline of American Power: The U.S. in a Chaotic World Immanuel Wallerstein New York: New Press
2004 The Uncertainties of Knowledge Immanuel Wallerstein Philadelphia: Temple University Press
2004 World-Systems Analysis: An Introduction Immanuel Wallerstein Durham, North Carolina: Duke University Press
2004 Alternatives: The U.S. Confronts the World Immanuel Wallerstein Boulder, Colorado: Paradigm Press
2006 European Universalism: The Rhetoric of Power Immanuel Wallerstein New York: New Press
2011 The Modern World-System, vol. IV: Centrist Liberalism Triumphant, 1789–1914 Immanuel Wallerstein Berkeley: University of California Press
2013 Uncertain Worlds: World-Systems Analysis in Changing Times Immanuel Wallerstein with Charles Lemert and Carlos Antonio Aguirre Rojas Boulder, CO: Paradigm Publishers
2013 Does Capitalism Have a Future? Immanuel Wallerstein with Randall Collins, Michael Mann, Georgi Derluguian and Craig Calhoun New York: Oxford University Press
2015 The World is Out of Joint: World-Historical Interpretations of Continuing Polarizations Immanuel Wallerstein (editor) Boulder, CO: Paradigm Publishers

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Wallerstein, Immanuel Maurice (১৯৫৯)। The Emergence of Two West African Nations: Ghana and the Ivory Coast (Dissertation)। ProQuest LLC। প্রোকুয়েস্ট 301893682  templatestyles stripmarker in |id= at position 1 (সাহায্য)
  2. Robinson, William I. (নভেম্বর ১, ২০১১)। "Globalization and the sociology of Immanuel Wallerstein: A critical appraisal" (পিডিএফ)International SociologySAGE Publications26 (6): 723–745। এসটুসিআইডি 5904746ডিওআই:10.1177/0268580910393372। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১১, ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. Wallerstein, I. 2000. The Essential Wallerstein. New York, NY: The New Press. For a slightly adapted version of the Introductory essay to The Essential Wallerstein, see: http://iwallerstein.com/intellectual-itinerary/
  4. "Wallerstein, Immanuel (1930- )." The AZ Guide to Modern Social and Political Theorists. Ed. Noel Parker and Stuart Sim. Hertfordshire: Prentice Hall/Harvester Wheatsheaf, 1997. 372-76. Print.
  5. Agence Global
  6. "This is the end; this is the beginning"Immanuel Wallerstein (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৪ 
  7. "ISA Presidents"। International Sociological Association। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২৫ 
  8. M. J. Minakowski (মে ২৭, ২০১৮)। "Wallerstein to Polak, są dokumenty" (পোলিশ ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ২, ২০১৯ 
  9. Sica, Alan. 2005. "Immanuel Wallerstein". Pp. 734-739 in Social Thought: from the Enlightenment to the present. Boulder, CO: Westview Press.
  10. Ed. Lemert, Charles. 2010. “Immanuel Wallerstein.” Pp. 398-405 in Social Theory: The Multicultural and Classical Readings. Westview Press.
  11. Wallerstein, I. (April 2009). Curriculum Vitae. Retrieved from http://iwallerstein.com/wp-content/uploads/docs/iwallerstein-cv-eng-09.pdf
  12. Sica, Alan. 2005. “Immanuel Wallerstein.” Pp. 734-739 in Social Thought: from the Enlightenment to the present. Boulder, CO: Westview Press.
  13. "Binghamton University - Fernand Braudel Center: About FBC: Intellectual Report" 
  14. Allan, Kenneth (২০০৬)। Contemporary social and sociological theory: visualizing social worldsবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Thousand Oaks, CA: Pine Forge Press। 
  15. Lemert, edited with commentaries by Charles (২০১০)। Social theory : the multicultural and classic readings (4th সংস্করণ)। Boulder, CO: Westview Press। আইএসবিএন 9780813343921 
  16. Wallerstein, Wallerstein। "Immanuel Wallerstein"। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  17. Ed. Parker, Noel and Stuart Sim. 1997. “Wallerstein, Immanuel (1930- ).” Pp. 372-76 in The AZ Guide to Modern Social and Political Theorists. Hertfordshire: Prentice Hall/Harvester Wheatsheaf.
  18. "The International N. D. Kondratieff Foundation"। ২০১৩-০৪-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৫-২৯ 
  19. Genzlinger, Neil (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "Immanuel Wallerstein, Sociologist with Global View, Dies at 88"The New York Times 
  20. Wallerstein, I. 2000. The Essential Wallerstein. New York, NY: The New Press.
  21. Williams, Gregory. P. 2013. Special Contribution: Interview with Immanuel Wallerstein Retrospective on the Origins of World-Systems Analysis. Journal of World-Systems Research 19(2): 202-210.

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]
  • Kenneth, A. "Contemporary social and sociological theory: visualizing social worlds". Thousand Oaks, CA: Pine Forge Press, 2006.
  • Brewer, A., Marxist Theories of Imperialism: A Critical survey, London: Macmillan, 1990.
  • Frank, A.G. and B. Gills (eds), The World System: 500 years or 5000?, London: Routledge, 1993.
  • Hout, W., Capitalism and the Third World: Development, dependence and the world system, Hants: Edward Elgar, 1993.
  • Sanderson, S., Civilizations and World Systems, London: Sage, 1955.
  • Shannon, T., An Introduction to the World-System Perspective, Oxford: Westview Press, 1989.
  • Wallerstein, I., The Modern World System: Capitalist Agriculture and the Origins of the European World Economy in the Sixteenth Century, New York: Academic Press, 1974.

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
চলছবি (ভিডিও)
শ্রাব্য (অডিও)