জে. এফ. মালিন | |
---|---|
![]() ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন (১৭৪৮–১৮০৪) | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ১ নভেম্বর ১৮০৪ গটিঙেন, হলি রোমান সাম্রাজ্য | (বয়স ৫৬)
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | পাঠ্যপুস্তক |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | প্রকৃতিবিদ, উদ্ভিদবিদ এবং পতঙ্গবিদ |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | গটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় |
Author abbrev. (botany) | J.F.Gmel. |
ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন (আগস্ট ৮, ১৭৪৮ - নভেম্বর ১, ১৮০৪) একজন প্রখ্যাত জার্মান প্রকৃতিবিদ, উদ্ভিদবিদ, শম্বুকবিদ, উভচরবিদ এবং পতঙ্গবিদ।
ইয়োহান ফ্রিডরিশ মালিন ১৭৪৮ সালে জার্মানির টুবিঙ্গেনে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ফিলিপ ফ্রিডরিশ মালিনের জ্যেষ্ঠ পুত্র।[১] তার পিতার অধীনে টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি মেডিসিন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৭৬৮ সালে তিনি এম. ডি. ডিগ্রী লাভ করেন। তার থিসিসের বিষয় ছিল Irritabilitatem vegetabilium, in singulis plantarum partibus exploratam ulterioribusque experimentis confirmatam.[২]
১৭৬৯ সালে মালিন টুবিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন বিষয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৭৭৩ সালে তিনি গটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শনের অধ্যাপক ও মেডিসিন বিষয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৭৭৮ সালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যা ও খনিজবিদ্যার অধ্যাপক হন। ১৮০৪ সালে গটিঙেনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মালিন তার কর্মজীবনে মেডিসিন, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যা ও খনিজবিদ্যার উপর অসংখ্য পাঠ্যপুস্তক রচনা করেন। তিনি সিস্টেমা নেচারির ১৩তম সংস্করণ ১৭৮৮ সালে প্রকাশ করেন। প্রচুর নতুন প্রজাতির উভচর, সরীসৃপ ও পতঙ্গ তিনি আবিষ্কার করেন। তার নামে একটি উদ্ভিদের নাম রাখা হয়েছে Artemisia gmelinii।
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য)