ইশা দাদাওয়ালা | |
---|---|
স্থানীয় নাম | એષા મયંક દાદાવાળા |
জন্ম | ইশা ময়াঙ্ক দাদাওয়ালা ২ জানুয়ারি ১৯৮৫ সুরাট, গুজরাট |
পেশা | কবি, সাংবাদিক |
ভাষা | গুজরাটি |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
শিক্ষা | কলাবিদ্যায় স্নাতক |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | বীর নর্মদ দক্ষিণ গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার |
|
সক্রিয় বছর | ২০০২ - বর্তমান |
ইশা দাদাওয়ালা (গুজরাতি: એષા દાદાવાળા) হলেন একজন গুজরাটি ভাষার কবি এবং ভারতের গুজরাট অঞ্চলের সাংবাদিক।[১] তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে বার্তারো (২০০৮), কেয়া গই এ ছোকরি (২০১১) এবং জন্মারো (২০১৩)। গুজরাটি সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য তিনি ২০১৩ সালের যুব গৌরব পুরস্কার জিতেছেন।[২]
ইশা ১৯৮৫ সালের ২রা জানুয়ারি গুজরাটের সুরাটে ময়াঙ্ক দাদাওয়ালা এবং হেতাল দাদাওয়ালার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০২ সালে সুরাটের জীবন ভারতী হাই স্কুল, থেকে তাঁর বিদ্যালয় শিক্ষা শেষ করেন। তিনি ২০০৫ সালে বীর নর্মদ দক্ষিণ গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁর স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।[২]
ইশার লেখা প্রথম কবিতা হলো ডেথ সার্টিফিকেট, এটি তিনি স্কুলে পড়ার সময় লিখেছিলেন এবং এটি একটি গুজরাটি কবিতা জার্নাল কবিতা -এ প্রকাশিত হয়েছিল।[৩] বর্তমানে তিনি অনন্যা সিটি -এর (ভিডিও ই-পেপারের অগ্রদূত) মালিক এবং সম্পাদক, এছাড়াও তিনি দিব্য ভাস্কর -এর কলাম লেখক। তিনি গুজরাট মিত্র, এমওয়াই টিভি (সুরাতের একটি স্থানীয় সংবাদ চ্যানেল), ধাবাকর (সুরাতের একটি স্থানীয় সংবাদপত্র), সন্দেশ, এমওয়াই এফএম এবং গুজরাট গার্ডিয়ান সহ বিভিন্ন মিডিয়াতে সংবাদ পাঠক, সাংবাদিক এবং উপ-সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর ছোট গল্প চিত্রলেখা সহ বেশ কয়েকটি গুজরাটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।[২]
বার্তারো, তাঁর প্রথম কবিতার সংকলন, ২০০৮ সালে প্রকাশিত হয়েছিল, তারপরে জন্মারো (২০১৩) প্রকাশিত হয়েছিল।[২] তিনি বর্ণনা করেছেন নারীর সূক্ষ্ম আবেগ এবং নারীর জীবনের বিভিন্ন পর্যায়। কেয়া গই এ ছোকরি (২০১১) তাঁর একটি উপন্যাস, যেটি তিনি দিনলিপি (ডায়েরি) আকারে লিখেছেন।[৪]
গুজরাট সাহিত্যে তাঁর অবদানের জন্য গুজরাট সাহিত্য আকাদেমি ২০১৩ সালে তাঁকে যুব গৌরব পুরস্কার প্রদান করে। তাঁর বই জন্মারো (২০১৩) গুজরাট সাহিত্য আকাদেমি থেকে কবিতার জন্য শ্রেষ্ঠ বই পুরস্কার পেয়েছে। তিনি গুজরাট সমাচার এবং সমন্বয় থেকে রাভজি প্যাটেল পুরস্কার; কবি গণি দহিওয়ালা পুরস্কার (২০০০); মুম্বাইয়ের কফি-মেটস থেকে শ্রেষ্ঠ কবি পুরস্কার; মুম্বাইয়ের কলা গুর্জরি সংস্থা থেকে শ্রেষ্ঠ কবি পুরস্কার (২০০৫); সুরাটের রাষ্ট্রীয় কলা কেন্দ্র থেকে সুরাটের শ্রেষ্ঠ কবি পুরস্কার (২০০৯) পেয়েছেন।[২] ২০১৮ সালে, তিনি তাঁর বই জন্মারো -এর জন্য যুব পুরস্কার পেয়েছিলেন।[৫]