ইসরায়েল–গাজা বিরোধ

Gaza–Israel conflict
মূল যুদ্ধ: the Israeli–Palestinian conflict, the spillover of the Sinai insurgency and the Iran–Israel proxy conflict
Maps of Israel and Gaza
Maps of Israel and Gaza
তারিখ28 June 2006 – ongoing
(১৮ বছর, ৪ মাস, ২ সপ্তাহ ও ৬ দিন)
অবস্থান
অবস্থা General cease-fire between Israel and Hamas (from 2014) punctuated by sporadic clashes between the IDF and Palestinian militant organizations.
বিবাদমান পক্ষ

 ইসরায়েল

Supported by:

টেমপ্লেট:দেশের উপাত্ত Gaza Strip

Supported by:



Supported by:

Salafi jihadists


ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট Islamic State of Iraq and the Levant

সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
ইসরায়েল Ehud Olmert (2006–2009)
ইসরায়েল Ehud Barak (2006–2013)
ইসরায়েল Gabi Ashkenazi (2006–2011)
ইসরায়েল Benny Gantz (2006–2015)
ইসরায়েল Benjamin Netanyahu (2009–2021)
ইসরায়েল Naftali Bennett (2021–)
Khaled Mashal[১৫]
Ismail Haniyeh
Said Seyam (KIA)
Mohammed Deif
Abu Z. al-Jamal (KIA)
Ahmed Jabari (KIA)
Tawfik Jaber (KIA)[১৬]
Osama Mazini
Nizar Rayan (KIA)[১৬]
Mahmoud al-Zahar
চিত্র:Flag of the Islamic Jihad Movement in Palestine.svg Ramadan Shalah
চিত্র:Flag of the Islamic Jihad Movement in Palestine.svg Abd Al Aziz Awda
চিত্র:Flag of the Islamic Jihad Movement in Palestine.svg Ayman al-Fayed (KIA)
Ayman al-Shashniya
Zuhir al-Qaisi (KIA)
Imad Hammad (KIA)

Abdallah al-Ashqar
Mumtaz Dughmush
Mohammad Namnam (KIA)
Islam Yassif (KIA)
Hisham Al-Saedni (KIA)
Ashraf al-Sabah (KIA)
Abdel Latif Moussa (KIA)
Mahmoud Taleb যু. বন্দী


ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট Abu Ayna Al-Ansari
ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট Yunis Hunnar (KIA)
ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট Yussef al-Hatar (KIA)
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি
185 killed[১৭][১৮] ~3,476 killed[১৯][২০]
~15,000 wounded

ইসরায়েল-গাজা বিরোধ দ্বারা মূলত ইহুদি সংখ্যাগরিষ্ট দেশ ইসরাইল এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশ ফিলিস্তিনের মধ্যকার বিরোধকে বুঝায়। এটি মূলত শুরু হয় ১৯৪৮ সালে ১৪ই মে ডেভিড বেনগুরিয়ন কর্তৃক ইসরাইলের স্বাধীনতা ঘোষণা করার মধ্য দিয়ে।

মধ্যপ্রাচ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তৎকালীন বিশ্ব পরাশক্তিধর দেশ ফ্রান্স,বৃটেনমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা উপলব্দি করে। এতে আরববিশ্বের উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ থাকবে। আসলে খ্রিস্টান জগতে ইসরাইলের প্রতিষ্ঠা না ঘটিয়ে মুসলিম জাহানে ইসরাইল নামক একটি রাষ্ট্র স্থাপন করার পেছনে ছিল একটি সুদূর প্রসারী চক্রান্ত। সেটি হল, মুসলিম জাহানের বুক চিরে একটি বৃহত্তর ইহুদী রাস্ট্র গঠনের চক্রান্ত। এই বৃহত্তর ইহুদী রাষ্ট্রের চিন্তা সর্ব প্রথম যার মাথায় এসেছিল তার নাম থিওডর হার্জ। তিনি এমন একটি ইসরাইল রাষ্ট্রের কল্পনা করেছিলেন যেটি বিস্তৃত হবে মিশরের নীল নদ থেকে ইরাকের ফোরাত নদী পর্যন্ত।

১৯৪৮ সালের ১৪ মে ডেভিড বেনগুরিয়ন ইসরাইলের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। একই সাথে তিনি নিজেকে ইসরাইল নামক একটি রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করেন। অথচ ঐ দিন এই রাষ্ট্রটির কোন সীমানা ছিল না, ছিল না কোন পূর্ণাঙ্গ সরকার, ছিল না কোন ভূখণ্ড, ছিল না কোন সুনির্দিষ্ট জনগোষ্ঠী। অথচ ১৫ মে তৎকালীন সোভিয়েট ইউনিয়নের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আঁদ্রে গ্রোমিকোর উদ্যোগের ফলে আমেরিকা, ইংল্যান্ড এবং সোভিয়েট ইউনিয়ন সহ ৩৩ টি দেশ ইসরাইলের স্বাধীনতা ঘোষণাকে স্বীকৃতি দেয়। স্বীকৃতি পাওয়ার পর তারা শুরু করে তাদের অাসল খেলা। ১৫ মে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনিদের সাথে যুদ্ধ করে ইসরাইল পশ্চিম জেরুজসালেম দখল করে নেয়। অার এ যুদ্ধে তাদের কে সহায়তা করেছিল তা বলে না দিলেও চলবে।

১৯৫৬ সালে দ্বিতীয় আরব ইসরাইলী যুদ্ধ সংঘঠিত হয়। এই যুদ্ধে ইসরাইল মিসরের সিনাই এলাকা দখল করে। ১৯৬৭ সালে ৬ দিন ব্যাপী তৃতীয় আরব ইসরাইলী যুদ্ধ সংঘঠিত হয়। এই যুদ্ধে ইসরাইল মিসরের নিকট থেকে গাজা দখল,সিরিয়ার নিকট থেকে গোলান মালভূমি,জর্ডানের নিকট থেকে জর্ডান নদীর পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেম এবং ওল্ড সিটি বা প্রাচীন নগরী দখল করে নেয়।

১৯৭৩ সালের ‘ইয়ম কিপুর’ দিবসের যুদ্ধে সিরিয়ার গোলান মালভূমি দখল করে নেয় ইসরাইলিরা।

১৯৯৩ সালের জুলাইতে, এক সপ্তাহ ধরে ইজরায়েল লেবাননে অ্যাটাক চালায়, লেবাননের শিয়া হিজবুল্লাহ পার্টিকে দুর্বল করে দিতে যাতে লেবানন তাদের বিপক্ষে হুমকী হয়ে না দাড়াঁতে পারে। ১৯৯৬ সালের ইসরাইলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নেতানিয়াহু জিতেন, আর হামাস বোমা চালায় গাজায় তাদের ক্ষমতা প্রদর্শনের জন্য। একই বছর সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি দাঙ্গায় ৮০ জন মারা যায়।যার নেপথ্যে ছিল ইসরাইল। ১৯৯৯ এর জুলাইয়ে ইসরাইলে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বারাক জিতে যান। কিন্তু ২০০১ সালে নির্বাচনে জিতেন এরিয়েল শ্যারন। তিনি ২০০২ সালে পশ্চিম তীরে ব্যারিয়ার বানানো শুরু করলেন। এর প্রতিবাদে ফিলিস্তিনের গাজা থেকে সেখানে মরটার হামলা হতে লাগল। আর লেবানন থেকে হিজবুল্লার আক্রমণ অব্যাহত ছিল।

ফলে ২০০৪ সাল থেকে একদম পুরোদমে গাজায় প্রতিশোধ নিতে নামে ইজরায়েল। চলতে থাকে অপারেশন।নিহত হয় বহু বেসামরিক জনগণ,ধ্বংস হয়ে যায় গ্রামের পর গ্রাম।

এখানে বলে রাখা ভাল ফিলিস্তিনিদের নিধনের জন্য ইসরাইল ১৯৮৭ সালে হামাস প্রতিষ্ঠা করে যা সুন্নি মতাদর্শী সামরিক বাহিনী।

২০০৬ সালে ফিলিস্তিনে জিতে আসে হামাস, এসেই তারা ইসরাইলের সাথে শান্ক্তিতি বাতিল করে দেয়। এমনকি ইজরাইল এর প্রতি প্রচণ্ড ঘৃণা থেকে তারা সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের ইহুদী গণহত্যাকে জায়োনিস্টদের বানানো মিথ বলেও প্রচার করে বসে।

২০০৬ সালে শ্যারন স্ট্রোক করায় প্রধানমন্ত্রী হন এহুদ ওলমার্ট।ঔ ববছরের ১৪ মার্চ এক ফিলিস্তিনি জেলে অপারেশন চালায় ইজরায়েল। জুন মাসে ফিলিস্তিনের হামাস গাজা বর্ডার ক্রস করে ট্যাঙ্ক অ্যাটাক করে ইজরায়েলি সেনাকে ধরে নিয়ে আসে। লেবাননের সামরিক বাহিনী হিজবুল্লাও প্রায় একই কাজ করে, দুজন ইসরাইলী সেনা ধরে নিয়ে আসে। ফলে ইজরায়েল দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধ শুরু করে দেয়।

২০০৭ সালে গাজার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় হামাস। সেপ্টম্বরে ইজরায়েলি এয়ারফোর্স সিরিয়ার নিউক্লিয়ার রিয়াক্টর ধ্বংস করে দেয়।

২০০৮ সালে হামাসকে শায়েস্তা করতে গাজায় অভিযান চালায় ইজরায়েল। ২০০৯ সালে নেতানিয়াহু ক্ষমতায় আসেন, এবং এখনো আছেন। ২০১১ সালে হামাস আর ইজরায়েলের চুক্তি হয়, যার ফলে সেই কিডন্যাপ করা ইজরায়েলি সেনার বিনিময়ে ইসরায়েল ১০২৭ ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছেড়ে দেয়। ২০১২ সালের নভেম্বরে হামাস নেতা আহমেদ জাবারিকে হত্যার অজুহাতে ইসরায়েল আবার গাজায় হামলা শুরু করে দেয়।

এরপর ২০১৪ সালের ৮ জুলাই হামাসের রকেট হামলার উত্তরে ইসরায়েল গাজা এলাকায় বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। প্রায় দুইমাসের কাছাকাছি চলা এ যুদ্ধে প্রায় শতাধিক বেসামরিক নারী ও শিশু নিহত হয়।এসময় পুরো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও নেতারা এর তীব্র নিন্দা করে।

এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৬ ও ২০১৭ সালেও ইসরাইল তাদের আক্রমণ চালিয়ে যায়। সম্প্রতি (২০১৭ সালের ডিসেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা দেন। ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হলেও তাদের দাবিকৃত জেরুজালেমকে রাজধানী হিসেবে কোনো রাষ্ট্রই স্বীকৃতি দেয়নি। কারণ জেরুজালেম, মুসলিম ও ইহুদি তথা ইসরাইল ও ফিলিস্তিনিদের জন্য পবিত্র জায়গা। জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী ঘোষণা করায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অনেক সমালোচিত হয়েছেন। এদিকে ইসরাইল এ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Shin Bet Uncovers West Bank Hamas Cell That Planned Attacks in Tel Aviv, Jerusalem"Haaretz। ২৯ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৮ 
  2. "Rise and Kill First: The Secret History of Israel's Targeted Assassinations – review"The Guardian। ২৯ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ নভেম্বর ২০১৮ 
  3. "U.S. Gives Israel More Grenades and Mortar Rounds for Gaza Offensive"Newsweek। ৩০ জুলাই ২০১৪। ২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০১৪ 
  4. "As It Battles Hamas Israel Singles Out Its Sponsor Qatar ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ আগস্ট ২০১৪ তারিখে." Times of Israel.
  5. Zeiger, Asher (৪ নভেম্বর ২০১২)। "Sudan to continue supporting Hamas - despite 'Israeli aggression'"The Times of Israel। ৪ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  6. "Turkey replaces Iran as primary funding source for Hamas"। World Tribune। ২২ ডিসেম্বর ২০১৩। ১২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৪ 
  7. "Which Mideast power brokers support Hamas? - CNN.com"। Edition.cnn.com। ১২ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৪ 
  8. Mirren Gidda (২৫ জুলাই ২০১৪)। "Who in the Arab World Still Supports Hamas?"TIME। ৯ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১৪ 
  9. "How North Korea supports Palestine and aided Hamas | NK News"। ২০ মে ২০২১। ২০ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  10. "What is Harakat al-Sabireen and why is Hamas trying to block their expansion?"Al-Monitor। ১৮ মার্চ ২০১৬। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  11. "Иран: наше оружие у ХАМАСа сеет страх и ужас среди сионистов"। ২৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৪ 
  12. www.memri.org। "Iranian Reactions To The War In Gaza: Israel's Destruction Imminen"। Memri.org। ২৪ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৪ 
  13. "Despite Syria rift, Hezbollah pledges full support to Hamas"Reuters। ২৫ জুলাই ২০১৪। ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  14. Says, Mike Merlo (২২ জুলাই ২০১৩)। "Popular Resistance Committees calls on Hamas to stop arrests of 'mujahideen' - FDD's Long War Journal"longwarjournal.org। ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৮ 
  15. Altman, Alex (৪ জানুয়ারি ২০০৯)। "Hamas Leader Khaled Mashaal"TIME। ২৬ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১০ 
  16. Butcher, Tim (২ জানুয়ারি ২০০৯)। "Israel bombs Gaza for seventh day after killing Hamas leader"Telegraph। London। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১০ 
  17. "Fatalities since Operation Cast Lead"। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  18. Jason Burke (১২ আগস্ট ২০১৪)। "Gaza: hopes rise of end to war as Hamas 'optimistic' of deal with Israel"the Guardian। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০১৪ 
  19. "Fatalities since Operation Cast Lead"B'Tselem। ২৭ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৯ 
  20. "GAZA DEATH TOLL RISES TO 1959"Daily Sabah। ১৪ আগস্ট ২০১৪। ১৪ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ আগস্ট ২০১৪