![]() ১৯২০ সালে ইসাবেলিনো | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
জন্ম | ৮ জুলাই ১৮৯৭ | ||
জন্ম স্থান | মোন্তেভিদেও, উরুগুয়ে | ||
মৃত্যু | ২১ ডিসেম্বর ১৯৪৪ | (বয়স ৪৭)||
মৃত্যুর স্থান | মোন্তেভিদেও, উরুগুয়ে | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় |
ইসাবেলিনো গ্রাদিন (স্পেনীয়: Isabelino Gradín, স্পেনীয় উচ্চারণ: [isaβelˈino ɡɾaðˈin]; ৮ জুলাই ১৮৯৭ – ২১ ডিসেম্বর ১৯৪৪) একজন উরুগুয়েয়ীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি তার খেলোয়াড়ি জীবনের অধিকাংশ সময় পেনিয়ারোল এবং উরুগুয়ে জাতীয় দলের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন। তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।
ইসাবেলিনো ১৯১৫ সালে উরুগুয়ের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন; উরুগুয়ের জার্সি গায়ে ১৯২৭ সাল পর্যন্ত তিনি সর্বমোট ২৩ ম্যাচে ১০টি গোল করেছিলেন। তিনি উরুগুয়ের হয়ে সর্বমোট তিনটি দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপে (১৯১৬, ১৯১৭ এবং ১৯১৯) অংশগ্রহণ করেছিলেন, যার মধ্যে ১৯১৬ এবং ১৯১৭ সালে তিনি দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয়লাভ করেছিলেন।
ইসাবেলিনো কোপা আমেরিকার (তৎকালীন দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপ) প্রথম আসর ১৯১৬ দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশিপে উরুগুয়ের জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।[১][২]
ইসাবেলিনো গ্রাদিন ১৮৯৭ সালের ৮ই জুলাই তারিখে উরুগুয়ের মোন্তেভিদেওতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২১শে ডিসেম্বর তারিখে, উরুগুয়ের মোন্তেভিদেওতে ৪৭ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
উরুগুয়ে | ১৯১৫ | ১ | ০ |
১৯১৬ | ৬ | ৬ | |
১৯১৭ | ৩ | ১ | |
১৯১৮ | ৬ | ১ | |
১৯১৯ | ৫ | ২ | |
১৯২৪ | ১ | ০ | |
১৯২৭ | ১ | ০ | |
সর্বমোট | ২৩ | ১০ |