এই নিবন্ধটির একটা বড়সড় অংশ কিংবা সম্পূর্ণ অংশই একটিমাত্র সূত্রের উপর নির্ভরশীল। (নভেম্বর ২০২০) |
![]() | |
ধরন | বেসরকারী |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৯৬[১] |
সভাপতি | প্রফেসর ড.শিরিন টেকানয়া |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৬৫০ |
স্নাতক | ৬৬১০ |
স্নাতকোত্তর | ৮৫০ |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শিলি ক্যাম্পাস |
খেলাধুলা | ইসিক ক্রীড়া ক্লাব-৪ , ক্রীড়া টিম |
অধিভুক্তি | ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয় এসোসিয়েশন |
ওয়েবসাইট | [১] |
ইসিক বিশ্ববিদ্যালয় (তুর্কি ভাষা: Işık Üniversitesi) তুরস্কের ইস্তানবুলে অবস্থিত একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি (ফিজিয়ে স্কুল ফাউন্ডেশন ইসিক স্কুল) ফিজে-ই মেকতেপলারি ভাকফি ইসিক ওকুলারের একটি অংশ, যেটি ১৮৮৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর তারিখে স্যালোনিকা শহরে ফেজে-ই সাবিয়ান স্কুল কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল (বর্তমানে থেসালোনিকি)। ইসিক বিশ্ববিদ্যালয় তুরস্কে স্টিমের (STEAM) (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, কলা, গণিত) প্রথম প্রতিনিধি।
(ফিজিয়ে স্কুল ফাউন্ডেশন ইসিক স্কুল) ফেজিয়ে মেকতেপলারি ভাকফি ইসিক ওকুলারের ইতিহাস ১৮৮৫ সালে ১৪ ডিসেম্বর তারিখে স্যালোনিকা শহরে ফিজ-ই সাবিয়ান স্কুল প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে এটি সেমোনী এফেন্দি স্কুলসহ স্যালোনিকাতে অতিরিক্ত স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক তুর্কি প্রজাতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক পড়াশুনা করেছেন।
বালকান যুদ্ধের পরে, যখন শহরটি গ্রিসের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল, তখন প্রতিষ্ঠানটি ইস্তাম্বুলের নিনতা ন্যাসিয়ে সুলতান ম্যানশনে স্থানান্তরিত হয়েছিল। ১৯৩৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চাশতম বার্ষিকীর সময় মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নামটি "ফেজিয়ে" থেকে "ইসিক" (যার অর্থ তুর্কি ভাষায় "আলো") করা হয়েছিল। ১৯৮৬ সালে, ফাউন্ডেশনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য, মাসলাক ক্যাম্পাসটি তৈরি সম্পূর্ণ করে।
১৯৯৫–৯৬ শিক্ষাবর্ষের শুরুতে ইসিক বিশ্ববিদ্যালয়টি মাসলাক ক্যাম্পাসে কার্যক্রম শুরু করে।
ফিজে-ই স্কুল ফাউন্ডেশন এখন প্রাক স্কুল থেকে স্নাতক স্তরের পাঠদান করে থাকে।
ইসিক বিশ্ববিদ্যালয় দুটি ক্যাম্পাসের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। মাসলাক ক্যাম্পাসটি ইস্তাম্বুলের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত, শিলি ক্যাম্পাসটি ইস্তাম্বুলের শহর হতে ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) দূরে অবস্থিত। এটি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। শিলি ক্যাম্পাসটি ৬০০ একর (২.৪ কিমি২) জমির উপর অবস্থিত। এটিকে সম্পূর্ণরুপে "শিক্ষামূলক ক্যাম্পাস" হিসাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে। এখানে রয়েছে ছাত্রাবাস, সামাজিক সুবিধা এবং শিক্ষামূলক এবং প্রশাসনিক ভবন। ২০০৫ সালের গ্রীষ্মে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ একাডেমিক এবং প্রশাসনিক বিভাগ (রেক্টরসহ) শিলি ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করা হয়। তিনটি অনুষদ (প্রকৌশল অনুষদ, কলা ও বিজ্ঞান অনুষদ, অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক বিজ্ঞান অনুষদ) এবং দুটি ইনস্টিটিউট (বিজ্ঞান ও প্রকৌশল ইনস্টিটিউট এবং সামাজিক বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট) শিলি ক্যাম্পাসে অবস্থিত, কিন্তু চারুকলা অনুষদ মাসলাকেই অবস্থান করে।
ইসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫টি বিভাগ ও দুটি ইনস্টিটিউট রয়েছে।
ইসিক বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি, প্রোভাস্টস এবং বিভিন্ন অনুষদের ডিন ট্রাস্টি বোর্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ, ইনস্টিটিউট ও বিভাগসমূহ: