ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | সলসবারি, রোডেশিয়া | ১৭ মে ১৯৬৯|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ১৫) | ১৩ মার্চ ১৯৯৩ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৩১) | ৮ নভেম্বর ১৯৯২ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৩ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ |
উজেশ রণচোড (ইংরেজি: Ujesh Ranchod; জন্ম: ১৭ মে, ১৯৬৯) রোডেশিয়ার সলসবারি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটে ম্যাশোনাল্যান্ড দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি।
১৯৯২-৯৩ মৌসুম থেকে ১৯৯৭-৯৮ মৌসুম পর্যন্ত উজেশ রণচোডের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্ট ও তিনটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন উজেশ রণচোড। ১৩ মার্চ, ১৯৯৩ তারিখে দিল্লিতে স্বাগতিক ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর আর তিনি কোন টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পাননি। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল।
১৩ মার্চ, ১৯৯৩ তারিখে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত টেস্টে তিনি তার একমাত্র উইকেট পান। বিখ্যাত ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকর তার শিকারে পরিণত হন।[১] এছাড়াও, এ টেস্টের মাধ্যমেই তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে যাত্রা শুরু হয়।[২]