Democratic People's Republic of Korea | |
---|---|
![]() | |
প্রথম পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা | October 9, 2006 |
প্রথম ফিউশন অস্ত্র পরীক্ষা | September 3, 2017[১] |
শেষ পারমাণবিক পরীক্ষা | September 3, 2017 |
বৃহত্তম ফলিত পরীক্ষা |
|
মোট পরীক্ষা | 6 |
বর্তমান ব্যবহারযোগ্য মজুদ | 40 weapons (estimate)[৪][৫] |
সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র পরিসীমা | ১৩,০০০ কিমি (৮,১০০ মা) Hwasong-15[৬][খ] |
নিউক্লিয়ার নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি সাক্ষরকারী | Not a member (withdrew in 2003) |
উত্তর কোরিয়ার একটি সামরিক পারমাণবিক অস্ত্র প্রোগ্রাম[৭] এবং উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রাসায়নিক ও জৈব অস্ত্র আছে। ২০০৩ সালে, উত্তর কোরিয়া আর নিউক্লিয়ার নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি (এনপিটি) অচলাবস্থার চুক্তিতে অংশ নেননি।[৮] ২০০৬ সালে শুরু হওয়া বেশ কয়েকটি পরমাণু পরীক্ষা চালানোর পর দেশটিকে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
১৯৬২ সালে পারমাণবিক কর্মসূচীটি খুঁজে পাওয়া যায়, যখন উত্তর কোরিয়া নিজেদেরকে "সমস্ত দুর্গ" বলে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল, যা থেকে আজকের হাইপার মিলিটারিটাইজড উত্তর কোরিয়ার শুরু। [৯] ১৯৬৩সালে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়নের জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নের সাহায্য চেয়েছিল, কিন্তু তারা প্রত্যাখ্যান করে। সোভিয়েত ইউনিয়ন উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক বিজ্ঞানীদের প্রশিক্ষণ সহ শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি কর্মসূচী উন্নয়নের সহায়তা করতে রাজি হয়েছিল। পরবর্তীকালে চীন পরমাণু পরীক্ষার পর পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়নের জন্য একই ভাবে উত্তর কোরিয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে। [১০]
সোভিয়েত প্রকৌশলী ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা কেন্দ্র [১১] নির্মাণে অংশ নেন এবং ১৯৬৩ সালে আইআরটি -২০০০ গবেষণা চুল্লী নির্মাণ শুরু করেন, যা ১৯৬৫ সালে চালু হয় এবং ১৯৭৪ সালে ৮ মেগাওয়াট পর্যন্ত উন্নীত করা হয়। [১২] ১৯৭৯ সালে উত্তর কোরিয়া ইয়ংবিয়নে দ্বিতীয় গবেষণা চুল্লী , পাশাপাশি একটি আকরিক প্রক্রিয়াকরণ প্লান্ট এবং একটি জ্বালানী রড ফ্যাব্রিকেশন প্লান্ট নির্মাণ শুরু করে। [১৩]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি