প্রতিষ্ঠিত | ২০০৫ |
---|---|
বিলুপ্ত | ২০১৫ |
অঞ্চল | এশিয়া (এএফসি) |
দলের সংখ্যা | ১২ |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ |
সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন | এইচটিটিইউ আসগাবাত |
সবচেয়ে সফল দল | রেগার তাদায (৩ বার) |
এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ ২০১৪ |
এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ হল এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন(এএফসি) কর্তৃক পরিচালিত ঘরোয়া ক্লাবসমূহের অংশগ্রহণে একটি আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল প্রতিযগিতা।
২০০৫ সালে এই টুর্নামেন্টের সূচনা থেকে, অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা প্রথম ৮ টি থেকে বাড়িয়ে ১১ টি করা হয় এবং পরবর্তীতে ১২ টি করা।
২০০৫ থেকে ২০০৭ সালের টুর্নামেন্টগুলোতে ৮ টি দল ২ টি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলত। দুইটি গ্রুপ-ই একটি আয়োজক রাষ্ট্রে খেলত।
এই দুইটি গ্রুপের মধ্য থেকে, প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ী এবং রানার্স আপ দল সেমি ফাইনালে উত্তীর্ণ হত এবং আয়োজক দেশে তারা খেলত।
২০০৮ সালে, টুর্নামেন্টকে ১১ টি ক্লাবে বাড়ানো হয়। এই জন্য, বাছাইপর্বের সূচনা করা হয়। ১১ টি ক্লাবকে ৩ টি গ্রুপে ভাগ করা হত। দুইটি গ্রুপে ৪ টি করে ক্লাব এবং একটিতে ৩ টি ক্লাব খেলত।
প্রতিটি গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন দেশে খেলত। গ্রুপের ক্লাবগুলোর যেকোনো একটি দেশ স্বাগতিক হত সেই গ্রুপের জন্য।
প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ী এবং রানার্স আপ চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা খেলত, যা পরবর্তীতে অন্য কোন দেশে খেলা হত।
২০১১ সালে, টুর্নামেন্টকে আরও বাড়িয়ে ১২ টি ক্লাবের করা হয়। এই জন্য ৪ টি ক্লাব করে মোট ৩ টি বাছাই পর্বের গ্রুপে ভাগ করা হয়। অতঃপর গ্রুপ বিজয়ী এবং রানার্স আপ চূড়ান্ত পর্বে খেলার জন্য নির্বাচিত হয়। এরপর, ৬ টি ক্লাবকে ২ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়। এদের মাঝে সেরা ২ ক্লাব ফাইনাল খেলে। এর মানে এই পর্বে নকআউট পদ্ধতি চালু নেই।[১]
২০০৫ থেকে, ৬ টি দেশের ৮ টি ক্লাব অংশ নেয়, নেপাল, তাইওয়ান (চাইনীজ তাইপে), ভুটান, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান and কম্বোডিয়া.
২০০৮ থেকে, বাংলাদেশ এবং তুর্কমেনিস্তানের ক্লাবগুলোকে ডাক দেওয়া হয়।
২০১১ থেকে ২০১৩, ফিলিস্তিনের ক্লাব আসলেও, ২০১৪ থেকে তারা এএফসি কাপে খেলে।
২০১২ থেকে, মঙ্গোলিয়ারক্লাব আসছে।
২০০৮ থেকে ২০১১, মায়ানমারের ক্লাব আসলেও, ২০১২ থেকে তারা এএফসি কাপে খেলে।
২০১৩ থেকে, ফিলিপাইনের ক্লাব আসছে।
২০০৫ থেকে ২০১২, তাজিকিস্তানের ক্লাব আসলেও ২০১৩ থেকে তারা এএফসি কাপে চলে যায়।
২০১৪ থেকে, উত্তর কোরিয়ার ক্লাব আসছে।
২০১৫ থেকে, লাওসের ক্লাব আসবে।
২০০৫ থেকে ২০১৩, কিরগিজস্থানের ক্লাব আসলেও ২০১৪ থেকে তারা এএফসি কাপে চলে যায়।
অন্যান্য দেশ, যাদের একটি করে ক্লাব অংশ নিতে পারবে কিন্তু এখনো নেয়নি, তারা হলঃ ব্রুনেই দারুসসালাম, টিমর লেস্তে, গুয়াম, মাকাও এবং আফগানিস্তান।
২০১২ সালের মার্চে, এএফসি ঘোষণা করে যে, উত্তর মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ এবং এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ খেলতে পারবে যদি তারা নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পুরণ করে।[২]
২০১৩ সালের নভেম্বরে, এএফসি ঘোষণা করে যে, এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ ২০১৪ হবে এই টুর্নামেন্টের শেষ আসর।[৩]
বছর | আয়োজক | ফাইনাল | সেমি-ফাইনালে পরাজিত দল | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
বিজয়ী | ফলাফল | রানার্স-আপ | |||||
২০০৫ | নেপাল | রেগার-তাদায |
৩–০ | দোরদোই-ডিনামো |
ব্লু স্টার এসসি থ্রি স্টার ক্লাব | ||
২০০৬ | মালয়েশিয়া | দোরদোই-ডিনামো |
২–১ (অ.স.প.) |
বখশ |
খেমারা তাতুং | ||
২০০৭ | পাকিস্তান | দোরদোই-ডিনামো |
২–১ | মহেন্দ্র পুলিশ ক্লাব |
রত্নম স্পোর্টস ক্লাব রেগার-তাদায | ||
২০০৮ | কিরগিজিস্তান | রেগার-তাদায |
১–১ (অ.স.প.) ৪–৩ (পে.) |
দোরদোই-ডিনামো |
এফসি আসগাবাত মহেন্দ্র পুলিশ ক্লাব | ||
২০০৯ | তাজিকিস্তান | রেগার-তাদায |
২–০ | দোরদোই-ডিনামো |
এফসি আসগাবাত ওয়াপদা | ||
২০১০ | মায়ানমার |
ইয়াদানারবন |
১–০ (অ.স.প.) |
দোরদোই-ডিনামো |
এইচটিটিইউ আসগাবাত বখশ কুরঘোনটেপ্পা | ||
২০১১ | তাইওয়ান | তাইওয়ান পাওয়ার কোম্পানি |
৩–২ | নম পেন ক্রাউন |
— | ||
২০১২ | তাজিকিস্তান | ইস্তিকলোল |
২–১ | মার্কাজ শাবাব আল-আম'আরি |
— | ||
২০১৩ | মালয়েশিয়া | নেবিৎচি ফুটবল দল |
১–০ | খান ল্যাব |
— | ||
২০১৪ | শ্রীলঙ্কা | এইচটিটিইউ আসগাবাত |
২–১ | রিমইয়ংসু |
— | ||
এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগ দেখুন |
# | দেশ | বিজয়ী | রানার্স আপ |
---|---|---|---|
১ | তাজিকিস্তান | ৪ | ১ |
২ | কিরগিজিস্তান | ২ | ৪ |
৩ | তুর্কমেনিস্তান | ১ | ০ |
৪ | মিয়ানমার | ১ | ০ |
চীনা তাইপেই | ১ | ০ | |
৬ | কম্বোডিয়া | ০ | ১ |
নেপাল | ০ | ১ | |
পাকিস্তান | ০ | ১ | |
ফিলিস্তিন | ০ | ১ | |
উত্তর কোরিয়া | ০ | ১ |
ক্লাব | বিজয়ী | রানার্স আপ | বিজয়ী সাল | পরাজিত সাল |
---|---|---|---|---|
রেগার তাদায | ৩ | ০ | (২০০৫, ২০০৮, ২০০৯) | |
দরদই ডাইনামো | ২ | ৪ | (২০০৬, ২০০৭) | (২০০৫, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০) |
যাদানারবন | ১ | 0 | (২০১০) | |
তাইওয়ান পাওয়ার কোম্পানি | ১ | ০ | (২০১১) | |
এস্তেঘলাল দুশানবে | ১ | ০ | (২০১২) | |
বাল্কান | ১ | ০ | (২০১৩) | |
ভাখশ | ০ | ১ | (২০০৬) | |
মহেন্দ্র পুলিশ ক্লাব | ০ | ১ | (২০০৭) | |
ফেনম পেনহ ক্রাউন | ০ | ১ | (২০১১) | |
মারকায শাবাব আল-আমারি | ০ | ১ | (২০১২) | |
কেআরএল এফসি | ০ | ১ | (২০১৩) |