এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(এপ্রিল ২০২৪) |
এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(এপ্রিল ২০২৪) |
সংগঠক | একস্ত্রাকলাসা এসএ |
---|---|
স্থাপিত | ৪ ডিসেম্বর ১৯২৬[১] |
দেশ | পোল্যান্ড |
কনফেডারেশন | উয়েফা |
দলের সংখ্যা | ১৬ |
লিগের স্তর | ১ |
অবনমিত | আই লিগা |
ঘরোয়া কাপ | পোলীয় কাপ পোলীয় সুপার কাপ |
আন্তর্জাতিক কাপ | |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | পিয়াস্ত গ্লিভিৎসে (১ম শিরোপা) |
সর্বাধিক শিরোপা | গুর্নিক জাবজে ভিসোয়া ক্রাকুফ (১৪টি শিরোপা) |
সর্বাধিক ম্যাচ | উকাশ সুরমা (৫৫৯) |
শীর্ষ গোলদাতা | আর্নেস্ট পোল (১৮৬) |
সম্প্রচারক | প্ল্যাটফর্মা ক্যানেল+, টিভিপি (সম্প্রচারকের তালিকা) |
ওয়েবসাইট | ekstraklasa.org |
একস্ত্রাকলাসা (পোলীয় উচ্চারণ: [ˌɛkstraˈklasa]; এছাড়াও পিকেও একস্ত্রাকলাসা নামে পরিচিত[২][৩]) হচ্ছে পুরুষদের ফুটবল ক্লাবগুলোর মধ্যে আয়োজিত একটি পোলীয় পেশাদার লিগ। এই লিগটি পোলীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির শীর্ষস্তরের ফুটবল প্রতিযোগিতা। পোলীয় ফুটবল এসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একস্ত্রাকলাসায় সর্বমোট ১৬টি ক্লাব প্রতিযোগিতা করে থাকে যার মধ্য হতে চ্যাম্পিয়নস পর্ব শেষে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ দল বিজয়ী দল হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করে এবং প্লে-অফ পর্ব শেষে পয়েন্ট তালিকার নিচের দিকের দুটি দল আই লিগায় অবনমিত হয়।
একস্ত্রাকলাসার প্রতিটি মৌসুমে নিয়মিত পর্বে প্রতিটি ক্লাব একে অপরের সাথে দুইটি করে ম্যাচ খেলে; যার মধ্যে একটি হচ্ছে হোম ম্যাচ এবং অন্যটি হচ্ছে অ্যাওয়ে ম্যাচ। নিয়মিত মৌসুম শেষে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ ৮ দল চ্যাম্পিয়নস পর্বে প্রবেশ করে এবং নিচের দিকের ৮টি দল প্লে-অফ পর্বে প্রবেশ করে, যেখানে প্রতিটি ক্লাব নিজের পর্বের ক্লাবের বিরুদ্ধে একটি করে ম্যাচ খেলে। প্লে-অফ পর্ব শেষে, নিচের দুটি ক্লাবটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পোলীয় ফুটবল লিগ পদ্ধতির দ্বিতীয় স্তরে অবনমিত হয়। একই সাথে, আই লিগার চ্যাম্পিয়ন এবং দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে একস্ত্রাকলাসায় উন্নীত হয়।
টেমপ্লেট:একস্ত্রাকলাসার দলের তালিকা টেমপ্লেট:পোল্যান্ডে ফুটবল