এড শিরান

এড শিরান
MBE
Ed Sheeran smiling
২০১৮ সালে বার্লিন শহরে শিরান।
প্রাথমিক তথ্য
জন্মনামএডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান
জন্ম (1991-02-17) ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ (বয়স ৩৩)
হ্যালিফাক্স, ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার, ইংল্যান্ড
উদ্ভবফ্রামলিংহ্যাম, সুফল্ক, ইংল্যান্ড
ধরন
পেশা
  • গায়ক-গীতিকার
  • রেকর্ড প্রযোজক
  • গিটারিষ্ট
বাদ্যযন্ত্র
  • কন্ঠ
  • শাব্দিক গিটার
কার্যকাল২০০৪–বর্তমান
লেবেল
ওয়েবসাইটedsheeran.com

এডওয়ার্ড ক্রিস্টোফার শিরান, MBE (জন্ম ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১)[] একজন ব্রিটিশ গায়ক-গীতিকার, গিটারিষ্ট এবং রেকর্ড প্রযোজক। তার জন্ম ইংল্যান্ডের হ্যালিফাক্স শহরের ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার পৌরসভায়, এবং তিনি প্রতিপালিত হন ফ্রামলিংহ্যাম শহরের সুফল্ক নামক স্থানে। ২০০৯ সালে তার বয়স যখন ১৮, তখন তিনি গির্ডফোর্ড শহরের সোরে নামক স্থানের একাডেমী অব কন্টেমপোরারী মিউজিক গানের স্কুলে স্নাতকার্থী হিসেবে ভর্তি হয়েছিলেন। [][] ২০০৯ সালের প্রথম দিকে, শিরান তার প্রথম কোন স্বাধীন কাজ, নাম্বার.৫ কলেবোরেশনস প্রজেক্ট প্রকাশ করেন. এসিলাম রেকর্স এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর, তিনি তার আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবাম, + ("প্লাস" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন, যেটির প্রকাশ কাল ছিল ২০১১ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর, এটি এখন পযন্ত যুক্তরাজ্যে ৭ বার প্লাটিনাম অ্যালবাম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই অ্যালবামটিতেই রয়েছে "দ্য এ টিম" নামক এককটি, যে এককটি দ্বারা তিনি সেরা গান হিসেবে, সেরা গানের কথার জন্য ইভর নোভেল্লো অ্যাওয়ার্ড জিতেছিলেন। [] ২০১২ সালের নভেম্বরে শিরান সেরা ব্রিটিশ পুরুষ সোলো গায়ক এবং সাফল্যমন্ডিত ব্রিটিশ কাজ হিসেবে ব্রিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে নেন। [] ২০১২ সাল থেকে বিদেশে শিরানের জনপ্রিয়তা ব্যাপকভাবে বাড়তে শুরু করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাকে গায়িকা টেইলর সুইফ্ট এর ৪র্থ স্টুডিও অ্যালবাম রেড" এ তাকে অতিথি শিল্পী হিসেবে উপস্থিত হতে দেখা গিয়েছিল। [১০] "দ্য এ টিম" গানটি বছরের সেরা গান হিসেবে ২০১৩ গ্রামি অ্যাওয়ার্ডস এ মনোনয়ন পেয়েছিল, তিনি সেখানে এই গানটি ইল্টন জনের সাথে পরিবেশন করেছিলেন। [১১][১২] ২০১৩ সালে তিনি তার অনেক সময়-ই উত্তর আমেরিকা অন্চলে টেইলর সুইফ্টের দ্য রেড ট্যুরে ব্যয় করেন। [১৩] ২০১৪ সালে ২৩শে জুনে তিনি তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, x ( "মাল্টিপ্লাই" হিসেবেও বলা যায়) প্রকাশ করেন। [১৪] এবং এটি যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে তালিকা গুলোয় সবার উপরে উঠে আসে। ২০১৫ সালে, তার x অ্যালবামটি বছরের সেরা অ্যালবাম হিসেবে "দ্য ব্রিট অ্যওয়ার্ডস" পেয়ে যায়, এবং তিনি বছরের সেরা গীতিকার হিসেবে ইভর নভেল্লো অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন। তার x অ্যালবামের "থিংকিং আউট লাউড" এককটি তাকে দুটি গ্রামি অ্যাওয়ার্ড জিততে সাহায্য করে, তিনি ২০১৬ অনুষ্ঠানে: বছরের সেরা গান এবং সেরা পপ সোলো পরিবেশন এর জন্য দুটি গ্রামি পুরস্কার পেয়েছিলেন। শিরান তার ৩য় স্টুডিও অ্যালবাম, ÷ ("ডিভাইড" হিসেবেও বলা যায়)প্রকাশ করেন ২০১৭ সালের মার্চে। এই অ্যালবামটিও যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র সহ আরো অনেক দেশের সেরা অ্যালবামের তালিকা গুলোয় সবার শীর্ষে উঠে আসে। অ্যালবামটি থেকে আসা প্রথম দুটি একক "সেইপ অব ইউ" এবং "কেসেল অন দ্য হিল" তিনি অ্যালবামটি প্রকাশ করার আগেই কিছু কাল আগেই প্রকাশ করেছিলেন, একক দুটি ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে প্রকাশ করা হয় এবং কয়েকটি দেশে একক দুটো অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে, দেশগুলোর মধ্যে ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানীর মত দেশ গুলো অন্যতম, দুটি একক-ই গানের সেরা তালিকায় ১ম এবং ২য় অবস্থানে উঠে আসে। তিনিই প্রথম কোন সংগীত শিল্পী যার দুটি গান একই সাপ্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সেরা ১০ গানের তালিকায় অাত্বপ্রকাশ করেছিল। ২০১৭ সালে ডেবরেটস তাদের করা, "২০১৭ সালে যুক্তরাজ্যের সর্বাধিক প্রভাশালী ব্যক্তিদের তালিকা"এ শিরানের নাম প্রকাশ করে। [১৫]

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

শিরানের জন্ম, ইংল্যান্ডের হ্যালিফাক্স শহরের, ওয়েষ্ট ইয়র্কশ্যায়ার পৌরসভায়,[১৬] এবং যখন তিনি শিশু বয়সের, তখন তার পরিবার ফ্রামলিংহ্যাম শহরের সুফল্কে চলে আসে। [১৭] তার একজন বড় ভাই আছে, যার নাম ম্যাথিউ,[১৮] তিনি একজন প্রণেতা। তাদের পিতা-মাতা জন এবং ইমোজেনের জন্ম লন্ডনে। তার দাদা-দাদী আইরিশ,[১৯][২০][২১] এবং শিরান নিদৃষ্ট করেন যে, তার বাবা "খুব বড়" একটি ক্যাথলিক পরিবার থেকে এসেছেন। [২২] জন একজন চিত্র তত্ত্বাবধায়ক এবং অধ্যাপক, এবং ইমোজেন একজন সংস্কৃতি প্রকাশক হিসেবে কাজ করতেন, তিনি এখন গহনা নকশাকারী। [২০][২৩] ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পযন্ত, তার পিতা-মাতা তাদের নিজেদের "শিরান লক" নামক একটি প্রতিষ্ঠানে স্বাধীন শিল্প পরামর্শক হিসেবে কাজ করতেন। [২৪] তাদের নিজের কাজই সাধারনত, তাদের লন্ডনে নিয়ে এসেছিল, এবং তারা সাপ্তাহ জুড়ে তাদের বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরে বেড়াত, কিছু সময়ে গান গাওয়ার মাধ্যমে। শিরানের প্রথমদিকের শৈশবের স্মৃতিগুলির মধ্যে বব ডিলান এবং এরিক ক্লাপম্যান এর রেকর্ড গুলো শুনাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শিরানের মতে, যে অ্যালবামটি তাকে প্রথম গানের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল, সেটি ছিল ভন মরিসন এর আইরিশ হার্টবিট অ্যালবামটি। [২০] তার শৈশব কালীন সময় জুড়ে, জন তাকে তাকে অনেক গুলো সরাসরি কনসার্টে নিয়ে গিয়েছিল, যা পরে তাকে সংঙ্গীত সৃষ্টিতে অনুপ্রাণিত করেছিল। এদের মধ্যে রয়েল এলবার্ট হলে এরিক ক্লাপম্যানকে দেখা, বার্মিংহামপল মেকার্টনি এবং বব ডিলানকে কে দেখতে যাওয়া সহ অন্তর্ভুক্ত। [২৫] শিরানের বয়স যখন চার, তখন থেকেই তিনি সেখানকার স্থানীয় একটি চার্চ গায়কদলে গেয়েছিলেন, এবং যখন তিনি রিচওর্থ স্কুল পড়তেন, তখনকার সময়ে খুব কম বয়সেই তিনি গিটার বাজানো শিখে গিয়েছিলেন ,[২৬] এবং যখন তিনি ফ্রামলিংহামে থমাস মিলস হাই স্কুলে পড়তেন, তখন থেকেই মূলত তার গান লেখার হাতেখড়ি হয়েছিল। [২৭][২৮] যখন তার বয়স ছিল ১১ বছর, তখন তার বাবার সাথে তিনি আয়্যারল্যান্ডে গায়ক ডামিয়েন রাইস এর অনুষ্ঠান দেখতে গিয়েন, তিনি তার সঙ্গীত জীবনের অনুপ্ররণা হিসেবে দ্য বিটেলস, বব ডিলান, নিযলপি এবং এমেসেম এর মত গায়কদের প্রভাব উদাহৃত করেছেন। [২৯][৩০] তিনি লন্ডনের ইয়থ মিউজিক থিয়েটার ইউকে [৩১] এবং একসেস ট্যু মিউজিকর একজন পৃষ্ঠপোষক, এখানেই তিনি "আরটিষ্ট ডেভলপমেন্ট কোর্স" বিষয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন। [৩২][৩৩] তিনি লন্ডনে অবস্থিত ন্যাশনাল ইয়থ থিয়টারে একজন কিশোর হিসেবে অনুমিত হয়েছিলেন। [৩৪][৩৫] শিরান, আইরিশ ঘোষক এবং সাংবাদিক গল্ডন বার্নস এর দ্বিতীয় চাচাতো ভাই,[৩৬] যিনি জনপ্রীয় ব্রিটিশ গেম শো দ্য ক্রিপটন ফ্যাক্টর অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করতেন। [২০]

সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

২০০৪–২০১০: কর্মজীবন শুরুর সময়কাল

[সম্পাদনা]
২০১০ সালের জুলাই মাসে শিরান, ইপ্সউইচ আর্টস ফেষ্টিবলে গান পরিবেশন করছেন

২০০৪ সালে শিরান গান রেকর্ড করতর শুরু করেন, এবং স্বাধীনভাবে তার প্রথম সংগ্রহীত কাজ, স্পিনিং ম্যান প্রকাশ করেন। তার বয়স যখন ছিল ১৫ বছর, তখন থেকেই তিনি এবং তার সহকর্মী গায়ক পেসেন্জার,দুজন বন্ধু, তারা দুজন কেমব্রিজে একই স্থানে গান পরিবেশন করতেন। [৩৭] ২০০৮ সালে তিনি লন্ডনে চলে আসেন, এবং তিনি সেখানে তিনি অপেক্ষাকৃত ছোট মিলনস্থল গুলোতে গান গাইতে শুরু করেন। ২০০৮ সালে, তিনি আইটিভির একটি ধারাবাহিক, ব্রটানিয়া হাই এর জন্য পরীক্ষা দেন। [৩৮] নিজলপী ড্যুওর গিটার প্রকর্মীদের একজন হওয়ার পর, ২০০৮ সালে এপ্রিলে তিনি নরউইচে তাদের হয়ে শিরোসামকারী হিসেবে পরিবেশনা শুরু করেছিলেন। তিনি ২০০৯ সালে আরেকটি ইপি বা ছোট অ্যালবাম প্রকাশ করেন, যেটির নাম ছিল ইউ নিডেড মি, এটি তিনি গায়ক জাষ্ট জেক এর সাথে সফরে যাওয়ার কিছু কাল আগেই প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এসেক্স গায়ক, লেড্রা চাপম্যানর সাথে কিছু সাহায্যকারী একক করেছেন, যাদের মধ্যে সেলো গ্রিনের "ফাক ইউ" গানটি অন্যতম। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, শিরান এসবি.টিভির মাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন, এবং তা দেখে র‍্যাপার, এক্সট্রিম তাকে তার সাথে সফর করতে অামন্ত্রন জানান। একই মাসে তিনি তার লুস চেন্জ (ইপি)ও প্রকাশ করেছিলেন, যেটি সমালোচকদের দ্বারা বহুল প্রশংসিত হয়েছিল, সেটিতে তার আত্বপ্রকাশকারী একক , "দ্য এ টিম" এককটিও ছিল। ২০০৯ সালের শরৎ এর সময়, শিরান ইংল্যান্ডের গিল্ডফোর্ড শহরের সরেয়তে একাডেমী অব কন্টেমপোরারী মিউজিক (এসিএম) নামক শিক্ষায়তনে একজন স্নাতকার্থী হিসেবে সঙ্গীত বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন,যদিও কলেজে তিনি কতদিন ছিলেন তা স্পষ্ট নয়। ইন্টারনেটে ইউটিউবের মাধ্যমে শিরানকে অনেক বেশি মাত্রায় মানুষ দেখতে শুরু করে, এবং তার সাথে সাথে তার ভক্ত-অনুরাগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে, যেসব প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি শিরানকে সবার সামনে তুলে ধরেছেন, তারা হলেন তখনকার ইংল্যান্ড ফুটবল দলের কেপ্টেন রিও ফারডিনান্ড, গায়ক এল্টন জন এবং দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকা অন্যতম। [৩৯] ২০১০ সালে শিরান তার আরো দুটি ইপি প্রকাশ করেন, সেগুলো ছিল তার নিজেস্ব প্রকাশে, সেগুলো হল এড শিরান: লাইভ এট বেডফোর্ড এবং সংস আই রোট উইথ এমি, দ্বিতীয় ইপি টি ছিল ভালবাসার গানের সমারহ! , যেগুলো তিনি ওয়েল্স শহরে গায়িকা এমি ওয়েডস এর সাথে রচনা করেছিলেন। [৪০] ২০১১ সালের ৮ই জানুয়ারীতে, শিরান তার আরেকটি স্বাধীন ইপি, নাম্বার.৫ কলাবোরেশনস প্রজেক্ট প্রকাশ করেন, এই ইপিটিতে তার সাহায্যকারী গায়ক/গায়িকার মধ্যে অয়াইলি, জেএমই, ডেভলিন, সওয়াই এবং গেট্টস অন্যতম। [৪১] শিরান মূলধারার নজরে চলে আসতে সক্ষম হন, যখন কোন প্রচার-প্রচারণা অথবা কোন রেকর্ড লেবেল ছাড়াই আই টিউন্স এর তালিকায় সেরা ২ নম্বরে চলে আসেন, এবং তার ইপিটি প্রকাশের প্রথম সপ্তাহেই ৭০০০ এরও বেশি কপি বিক্রি হয়ে যায়। [৪২] এর তিন মাস পর, শিরান তার ভক্তদের উদ্দেশ্যে লন্ডনের ছোট শহর ক্যামডেন টাউন এর বারফ্লাই ক্লাবে একটি বিনামূল্যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, তার অনুষ্ঠানে ১০০০ জনের বেশি মানুষ উপস্থিত হয়, শিরানকে আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে হয়েছিল যাতে সবাই তার অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেছে নিশ্চিত হবার জন্য। এর মধ্যে অনুষ্ঠান স্থলের বাহিরের রাস্তায় একটি সরাসরি গান পরিবেশনাটিও অন্যতম ছিল, যখন মূল অনুষ্ঠানস্থলের ভেতরটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ওই মাসের শেষ ভাগে, শিরান এসিলাম রেকর্ডস এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। [৪২]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Drake's 'More Life' Playlist Is Redefining Borders of Blackness in Pop"Rolling Stone। ২০ মার্চ ২০১৭। 
  2. Maura Johnston (৬ মার্চ ২০১৭)। "Review: Ed Sheeran's 'Divide'"Rolling Stone। ১৪ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭..Ed Sheeran who is exclusively recognized as "pop." 
  3. "British folk pop star Ed Sheeran plays the Xcel"Star Tribune। ৩০ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০১৭ 
  4. Ed Sheeran | Biography, Albums AllMusic
  5. O'Brien, Jon। "Ed Sheeran Biography"AllMusic.com। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  6. "Featured Alumni: Ed Sheeran - Musician/Songwriter"। ৬ অক্টোবর ২০১৫। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৬ 
  7. "Ed Sheeran reveals embarrassing moment Elton John emailed him dodgy VIDEOS while he was at US customs"Daily Mirror। ২১ মে ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৬ 
  8. "Ed Sheeran on The A Team's Ivor Novello success"MusicRadar। ২৩ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  9. "Brit Awards 2012: List of Winners"BBC News। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  10. "New Video: Taylor Swift featuring Ed Sheeran, 'Everything Has Changed'"MTV News। ৬ জুন ২০১৩। ১ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  11. "2013 Grammy Nominations: The Full List"MTV News। ৬ ডিসেম্বর ২০১২। ১ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  12. "Check Out The Full List Of 2013 Grammy Performers (And Mark Your Calendar!)"Teen Vogue। ২৪ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  13. "Ed Sheeran Calls Taylor Swift Opening Gig 'Mind-blowing'"MTV News। ৩১ অক্টোবর ২০১২। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  14. "Ed Sheeran confirms new album title and release date"NME News। ৬ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৫ 
  15. "Debrett's 500 List: Music"The Telegraph। ২১ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৭ 
  16. "Halifax-born singer Ed Sheeran wins top award"। The Hebden Bridge Times। ১২ ডিসেম্বর ২০১৪। ১৭ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৭ 
  17. Walsh, John (৬ ডিসেম্বর ২০১৪)। "Ed Sheeran: Boy next door who made it very big"The Independent। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  18. "Ed Sheeran Talks with Bex"YouTube। ৬ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৬ 
  19. "Arthur's Day: Ed Sheeran interview -"। ২১ সেপ্টেম্বর ২০১১। ২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭ 
  20. Nolan 2012, পৃ. 1–6।
  21. Welch, Andy (১০ জুন ২০১১)। "Ed Sheeran: Irish blood, English heart"Irish Independent। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  22. Roman, Tyler (৬ আগস্ট ২০১৩)। "Q&A With Ed Sheeran At The Acoustic Café"Cbslocal.com। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  23. Sage, Sarky (৩১ মার্চ ২০১১)। "Framlingham: Pop star Ed Sheeran's mum has success with jewellery range – News – East Anglian Daily Times"East Anglian Daily Times। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  24. Larner, Catherine (২০ মে ২০১৪)। "The man who loves art"। Suffolkmag.co.uk। ১৭ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৫ 
  25. Ed sheeran : a visual journey.। [S.l.]: Running Press। ২০১৪। পৃষ্ঠা 27আইএসবিএন 9780762456963 
  26. "Rishworth School :: Welcome to Rishworth School"www.rishworth-school.co.uk 
  27. Rock and Pop Features (৩ আগস্ট ২০১১)। "Ed Sheeran: 'I haven't got used to the screams'"The Daily Telegraph। London। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৩ 
  28. "Introducing – Ed Sheeran"BBC Suffolk। এপ্রিল ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১১ 
  29. "Ed Sheeran – The Interview". MTV. Retrieved 29 November 2014
  30. "Interview with UK Pop Sensation Ed Sheeran", axs. Retrieved 29 November 2014
  31. "Sheeran penned 26 new album tracks"MSN Music। MSN। ২৮ জানুয়ারি ২০১৩। ৩০ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  32. "Patron Ed Sheeran"Access to Music। Access to Music। ৩ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৫ 
  33. "Student Success Stories"Access to Music। Access to Music। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১৫ 
  34. Haugh, Richard (২২ এপ্রিল ২০০৮)। "Suffolk – Entertainment – Ed Sheeran"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৩ 
  35. "Ed Sheeran: 'I want a couple of months off' | Scout London > Music"। Scout London। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০১৩ 
  36. "Gordon Burns 'so proud' over cousin Ed Sheeran's Brit Awards success"Manchester Evening News। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২৮ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৪ 
  37. "Passenger, a.k.a. Mike Rosenberg, grateful for Ed Sheeran's support"Toronto Star। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  38. "Interview: Ed Sheeran, musician"Edinburgh Evening News। ৫ জানুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মে ২০১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  39. "Elt says Ed's the Cat's whiskers"The Sun। London। ১৫ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১১ 
  40. Wadge, Amy (৩০ নভেম্বর ২০১৪)। "How I wrote Ed Sheeran's song...On Harry Styles' guitar"। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  41. Haugh, Richard (১০ জানুয়ারি ২০১১)। "Ed Sheeran battles Rihanna for top spot in album chart"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১১ 
  42. "Ed Sheeran signs with Asylum Records / Atlantic Records following 'No. 5 Collaborations Project' success"। BBC News। ১৩ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১১