এডাম ডিমেসি | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ২৬ জুলাই ২০১৮ | (বয়স ৮২)
সমাধি | দ্যা মার্টিয়াল সেমিট্রি, প্রিস্টিনা |
জাতীয়তা | কসোভিয়ান |
অন্যান্য নাম |
|
মাতৃশিক্ষায়তন | ইউনিভার্সিটি অব প্রিস্টিনা ইউনিভার্সিটি অব বেলগ্রেড ইউনিভার্সিটি অব স্কোপ্জ |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৫০–২০১৭ |
পরিচিতির কারণ | মানবাধিকার কর্মী যুগোশ্লাভ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কসোভোতে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | Gjarprinjt e gjakut (বাংলা: রক্তের সাপ) |
রাজনৈতিক দল | পার্লামেন্টারি পার্টি অব কসোভো (১৯৯৬-৯৮) |
আন্দোলন | কসোভো লিবারেশন আর্মি |
প্রতিদ্বন্দ্বী | যুগোশ্লাভিয়া |
দাম্পত্য সঙ্গী | জিমাজলিজি হোক্সা |
সন্তান | এবিটার ও স্জিপ্টার[২] |
পুরস্কার | শাখারভ পুরস্কার (১৯৯০) মানবাধিকার পুরস্কার : ইউনিভার্সিটি ভা অসলো (১৯৯৫) হিরো অফ কসোভো (২০১০) |
স্বাক্ষর | |
এডেম ডিমেসি (উচ্চারিত [dɛmatʃi] (; ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬ - ২৬ জুলাই ২০১৮) ছিলেন একজন কসোভো আলবেনিয়ান রাজনীতিবিদ ও লেখক। তিনি ১৯৯১ সালে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্ট কর্তৃক প্রদত্ত )শাখারভ পুরস্কার লাভ করেন।[৩]
ডিমেসি সাহিত্য, আইন এবং শিক্ষা নিয়ে প্রিস্টিনা, বেলগ্রেড এবং স্কোপ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে পর্যায়ক্রমে শিক্ষালাভ করেন। ১৯৫০'এর দশকে তিনি সামাজিক বক্তব্য সংবলিত কিছু ছোট গল্প প্রকাশ করেন। ১৯৫৮ সালে তিনি Gjarpijt e gjakut (বাংলা: রক্তের সাপ) নামে একটি উপন্যাস রচনা করেন যা তাকে সাহিত্যিক হিসাবে খ্যাতি এনে দেয়।[৩] ১৯৬৩ সালে তিনি দ্যা রেভ্যুলশনারি মুভমেন্ট ফর দ্যা ইউনিয়ন অব আলবেনিয়ানস্ নামীয় একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।[৪]
ডিমেসি জোসিপ ব্রজ টিটোর শাসনামলে, ১৯৫৮ সালে প্রথম গ্রেফতার হন এবং তিন বলচ কারান্তরীণ থাকেন। পরবর্তীতে, ১৯৬৪-৭৪ এবং ১৯৭৫-৯০ পর্যন্ত তিনি কারাবাস করেন। ৮০'র দশকের শে দিকে তাকে যুগোশ্লাভিয়ার অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বি বলা হতো।[৩]
২০১০ সালে তিনি দ্যা অর্ডার হিরো অফ কসোভো সম্মননায় ভূষিত হন।[৫]
কসোভো যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে, ডিমেসি ২০০৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত কসোভো রেডিও ও টেলিভিশনের পরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
ডিমেসি ৮২ বছর বয়সে ২০১৮ সালের ২৬ জুলাই কসোভোর প্রিস্টিনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুতে তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হয়। ২৮ জুলাই তাকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় প্রিস্টিনার দ্যা সেমিট্রি অফ মার্টায়ার্স'এ সমাহিত করা হয়।