ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | প্রিটোরিয়া, ট্রান্সভাল প্রদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | এবি, মি. ৩৬০, এবিডি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৮ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উদ্বোধনী/মধ্যমসারির ব্যাটসম্যান, উইকেট-রক্ষক, দক্ষিণ আফ্রিকার ওডিআই এবং টি২০ অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ড্যানিয়েল ডি ভিলিয়ার্স (স্ত্রী) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৯৬) | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৪ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২২ জানুয়ারি ২০১৬ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭৮) | ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ১৭ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ৪ এপ্রিল ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩-২০০৪ | নর্দার্নস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪– | টাইটান্স (জার্সি নং ১৭) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮-২০১০ | দিল্লি ডেয়ারডেভিলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১-বর্তমান | রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২২ অক্টোবর ২০১৭ |
আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্স (আফ্রিকান্স: Abraham Benjamin de Villiers; জন্ম: ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪) দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভাল প্রদেশের প্রিটোরিয়ায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন প্রাক্তন ক্রিকেটার। সংক্ষেপে তিনি এবি ডাকনামে দলীয় খেলোয়াড়দের কাছে পরিচিত। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বর্তমান দলপতি। এছাড়া, টুয়েন্টি২০ দক্ষিণ আফ্রিকা দলেরও অধিনায়ক ছিলেন।[১] ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর তিনি গ্রেইম স্মিথের কাছ থেকে দলের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলেও নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।
তার মাতার নাম মিলি। তিনি রিয্যাল এস্টেট কোম্পানীতে চাকরি করেন। তার বাবা আব্রাহাম পি ডি ভিলিয়ার্স একজন ডাক্তার। জান এবং ওয়েসেলস নামীয় দুই ভাই রয়েছে। শৈশবে তাদের সাথে নিয়ে মার্টিন ফন জারসভেল্ড নামীয় দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটারের সাথে খেলেছেন। তিনি আফ্রিকান্স হোয়ের সিয়ানস্কুল বা বালকদের জন্যে আফ্রিকানস হাইস্কুল যেটি আফিস নামে পরিচিত, প্রিটোরিয়ার অত্যন্ত জনপ্রিয় সরকারী বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। জ্যাকুয়েস রুডল্ফ, হিনো কান এবং ফ্রাঙ্কোইজ দু প্লেসিস তার সহপাঠী ছিল যারা পরবর্তীতে টাইটান্স ও দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছে।
ডি ভিলিয়ার্স ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে অত্যন্ত স্বল্প সময় নিয়ে ব্যাটিং করে থাকেন। ইতোমধ্যেই টেস্ট ক্রিকেটে ২১টি সেঞ্চুরি এবং ৩৬ অর্ধ-শতকের অধিকারী হয়েছেন। সবচেয়ে বেশি ৭৮ টেস্ট ইনিংস খেলে কোনরূপ শূন্য রান করেননি তিনি যা একটি রেকর্ডরূপে চিহ্নিত। অবশেষে নভেম্বর, ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্টে অংশ নিয়ে তার এ রেকর্ডটি ভেঙ্গে যায়।[২]
২০১১-১২ দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রীষ্মকালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেকে মেলে ধরেন ডি ভিলিয়ার্স। তৃতীয় ও শেষ টেস্টে অপরাজিত ১৬৫* রান করে দলকে সিরিজ জেতাতে সহায়তা করেন। ১১৭.৬৬ গড়ে ৩৫৩ রান করে ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।[৩] তারপর তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক দলের অধিনায়ক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১১ জানুয়ারি, ২০১২ সালে প্রথম খেলায় অধিনায়কের দায়িত্ব নিয়ে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা শোচনীয় পরাজয়।[৪] পার্লে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫৮ রানের ব্যবধানে জয়ী হয় যা দু'টি টেস্টভূক্ত দলের মধ্যকার সর্বাপেক্ষা বৃহৎ ব্যবধানের জয়।[৫] ওডিআই সিরিজ জয়সহ ডি ভিলিয়ার্স ব্যক্তিগত নৈপুণ্যও প্রদর্শন করেন। ১০৯.৬৬ গড়ে ৩২৯ করে ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন।[৬] এ রানের মধ্যে জোহেন্সবার্গে অনুষ্ঠিত ৫ম ও চূড়ান্ত খেলায় অপরাজিত ১২৫* রান করেছিলেন।[৭] ২৩ মে ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান অবসরের ঘোষণা দেন।[৮]
২০১৫ বিশ্বকাপে ভিলিয়ার্সের অর্জনসমূহ | ||||
---|---|---|---|---|
রান/বোলিং | প্রতিপক্ষ | স্থান | তারিখ | ফলাফল |
২৫ | জিম্বাবুয়ে | হ্যামিল্টন | ১৫ ফেব্রুয়ারি | জয় |
৩০ | ভারত | মেলবোর্ন | ২২ ফেব্রুয়ারি | পরাজয় |
১৬২* | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | সিডনি | ২৭ ফেব্রুয়ারি | জয় |
২৪, ১/৭ | আয়ারল্যান্ড | ক্যানবেরা | ৩ মার্চ | জয় |
৭৭, ১/৪৩ | পাকিস্তান | অকল্যান্ড | ৭ মার্চ | পরাজয় |
৯৯, ২/১৫ | সংযুক্ত আরব আমিরাত | ওয়েলিংটন | ১২ মার্চ | জয় |
- | শ্রীলঙ্কা | সিডনি | ১৮ মার্চ | জয় |
৬৫*, ০/২১ | নিউজিল্যান্ড | অকল্যান্ড | ২৪ মার্চ | পরাজয় |
৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা কর্তৃপক্ষ ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য তাদের পরিচালনাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[৯] প্রতিযোগিতায় ভিলিয়ার্সকে অধিনায়কত্ব প্রদান করা হয়।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত গ্রুপ-পর্বের দ্বিতীয় খেলায় ভারত দলের বিপক্ষে তাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পরাজিত হয় তার দল।[১০] এছাড়াও দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে তাকে ম্যাচ ফি’র ২০% জরিমানা করা হয়। অন্যান্য খেলোয়াড়দেরকে একই কারণে ম্যাচ ফি’র ২০% জরিমানা করা হয়।[১১]
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে গ্রুপ পর্বের তৃতীয় খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে তার অসাধারণ ক্রীড়ানৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪০৮/৫ সংগ্রহ করে। সিডনিতে অনুষ্ঠিত খেলায় তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম ১৫০ রান সংগ্রহ করেন মাত্র ৬৪ বল মোকাবেলা করে।[১২] এছাড়াও তার এ সংগ্রহটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি।[১৩] এরফলে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম ৫০, ১০০ ও ১৫০ রান করেন। শেষ ৫ ওভারে তিনি ৭৩ রান তোলেন যা এ সময়ের যে-কোন ব্যাটসম্যানের মধ্যে সর্বাধিক।[১৩] তার দল ২৫৭ রানের বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে ২০০৭ সালে বারমুদার বিপক্ষে জয়ী ভারত দলের সমকক্ষ হয়।[১৪] ৬৬ বলে তিনি অপরাজিত ১৬২* করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
১২ মার্চ, ২০১৫ তারিখে ওয়েলিংটনের ওয়েলিংটন রিজিওন্যাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত গ্রুপ পর্বের শেষ খেলায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষেও নিজের ক্রীড়াশৈলী অব্যাহত রাখেন। ৮২ বলে ৯৯ রান করে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন ও দলকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৩৪১/৬ নিয়ে যান। খেলায় তিনি যে-কোন বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক ২০ ছক্কা মেরে রেকর্ড গড়েন। এছাড়াও সকল বিশ্বকাপে সর্বাধিক ছক্কা (৩৬) হাঁকান তিনি।[১৫] পরবর্তীতে বোলিং করতে এসে ৩ ওভারে ২/১৫ লাভ করেন। এরফলে দক্ষিণ আফ্রিকা ১৪৬ রানের বিরাট ব্যবধানে জয়ী হয় ও কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়।[১৬] এ খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
তার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কাকে কোয়ার্টার-ফাইনালে পরাজিত করলেও সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে পরাভূত হয়। এরফলে দক্ষিণ আফ্রিকা দল বিশ্বকাপের সবগুলো সেমি-ফাইনালে চতুর্থবারের মতো পরাজয়বরণ করে।[১৭] পুরো প্রতিযোগিতায় ১ সেঞ্চুরি ও ৩ হাফ-সেঞ্চুরিতে ৯৬.৪০ গড়ে ৪৮২ রান করে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হন।[১৮]
২০১৫ মৌসুমে বাংলাদেশ সফরের জন্য একদিনের সিরিজে ভিলিয়ার্সকে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করে দল ঘোষণা করা হয়। কিন্তু, ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে তাকে এক খেলায় অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়েছিল।[১৯] ফলে, দক্ষিণ আফ্রিকা কর্তৃপক্ষ ওডিআই সিরিজের প্রথম দুই খেলায় অব্যহতি প্রদান করে। এরফলে তিনি পরিবারের সাথে কিছুটা সময় দিতে পারবেন। তার পরিবর্তে দল পরিচালনার জন্য হাসিম আমলাকে ওডিআই সিরিজে অধিনায়কের দায়িত্ব দেয়া হয়। ২০১৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি সর্বশেষ টেস্ট খেলেন এবং এরপর তিনি সব ধরনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ থেকে অবসর নেন।[১৯]
এবি ডি ভিলিয়ার্স | ১২
|
ভিভ রিচার্ডস | ১১
|
গৌতম গম্ভীর | ১১
|
বীরেন্দ্র শেওয়াগ | ১১
|
মমিনুল হক | ১১
|
জন এডরিচ | ১১
|
শচীন তেন্ডুলকর | ১০
|
উৎস: ক্রিকইনফো যোগ্যতা: খেলোয়াড়ী জীবনে ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে ১০ অর্ধ-শতক। |
৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ তারিখে ওয়ান্ডেরার্সে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলা শেষে বৃহদাকৃতির ইলেকট্রনিক স্কোরকার্ড প্রদর্শিত হয়:
১৮ মার্চে অনুষ্ঠিত তৃতীয় একদিনের আন্তর্জাতিকে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাকিস্তান দলের সফরে জোহানেসবার্গে হাশিম আমলার সাথে তৃতীয় উইকেট জুটিতে রেকর্ডসংখ্যক ২৩৮ রান করেন। ডি ভিলিয়ার্স করেছিলেন ১২৮ রান, যাতে ১২টি চার ও ৩টি ছক্কার মার ছিল।[২২]
১৪ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখে অস্ট্রেলিয়া সফরে অনুষ্ঠিত প্রথম ওয়ান-ডে ম্যাচে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে সবচেয়ে কম ওডিআই খেলে এবি ডি ভিলিয়ার্স ৭,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[২৩] ঐ খেলায় তিনি ৭৬ বলে ৮০ রান সংগ্রহ করলেও স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া ৩২ রানে জয়লাভ করে।
২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে একদিবসীয় ক্রিকেটের দ্রুততম সেঞ্চুরি করেন, তিনি সেঞ্চুরি করতে মাত্র ৩১ বল খেলেন। এছাড়া এই ম্যাচেই ১৬ বলে ওয়ানডে ইতিহাসের দ্রুততম হাফ-সেঞ্চুরিও করেন।
খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত তিনি। জীবনধারনে তিনি তার এ বিশ্বাসকে ব্যাপকভাবে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। তিনি বলেছিলেন,[২৪]
প্রভু যীশু আমার জীবনের প্রতিটি কোণায় বহমান। তিনি মহামানব। ... তাঁর প্রতি আমার অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে, যা আমার নিজ দলের চেয়েও বড়। তাঁকেই প্রাধান্য দিব আমি।
ব্যক্তিগত জীবনে ড্যানিয়েল সোয়ার্ত নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। জুলাই, ২০১৫ সালে আব্রাহাম নামীয় এক পুত্র সন্তানের জনক হন তিনি।[২৫] রায়ান গিগসের অভিষেকের পর থেকে তিনি নিজেকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একনিষ্ঠ সমর্থকরূপে দাবী করেন।[২৬]