ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | এভারটন জেভিকমবোরিরো মাতাম্বানাদজো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ১৩ এপ্রিল, ১৯৭৬ সলসবারি, রোডেশিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ডার্লিংটন মাতাম্বানাদজো (ভ্রাতা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৩২) | ২৪ অক্টোবর ১৯৯৬ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৬ নভেম্বর ১৯৯৯ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৪৯) | ৩ নভেম্বর ১৯৯৬ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১১ অক্টোবর ১৯৯৭ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১২ মে ২০২০ |
এভারটন জেভিকমবোরিরো মাতাম্বানাদজো (ইংরেজি: Everton Matambanadzo; জন্ম: ১৩ এপ্রিল, ১৯৭৬) সলসবারি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক জিম্বাবুয়ীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৯ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে জিম্বাবুয়ের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১][২][৩]
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর জিম্বাবুয়ীয় ক্রিকেটে ম্যাশোনাল্যান্ড দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। এছাড়াও, ম্যাশোনাল্যান্ড এ দল, ম্যাশোনাল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২৪ ও ম্যাশোনাল্যান্ড কিশোর দলের সদস্য ছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন এভারটন মাতাম্বানাদজো।
তার যমজ ভ্রাতা ডার্লিংটন মাতাম্বানাদজো ম্যাশোনাল্যান্ডের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। বেশ সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে তার আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবন শেষ হয়ে যায় মূলতঃ হাঁটুর আঘাতে জর্জরিত হবার কারণে। ক্রিকেট খেলা থেকে চলে আসার পর পেশাদারী পর্যায়ে স্টক ব্যবসায়ী হিসেবে সফলতা লাভ করেছেন। পাশাপাশি বেশ কিছু পেশায় জড়িত ছিলেন। ইউসি বার্কলি থেকে অর্থনীতি বিষয়ে ডিগ্রীধারী তিনি।
১৯৯৩-৯৪ মৌসুম থেকে ২০০০-০১ মৌসুম পর্যন্ত এভারটন মাতাম্বানাদজো’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। তরুণ ও উদীয়মান ফাস্ট বোলার হিসেবে হঠাৎ আলোর ঝলকানির ন্যায় জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট জগতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। এরপর, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়ে সফলতা পান। স্পষ্টভাষী এভারটন মাতাম্বানাদজো বেশ কয়েক মৌসুম প্রতিভাবান খেলোয়াড়ের মর্যাদা পান।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে ও সাতটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন এভারটন মাতাম্বানাদজো। ২৪ অক্টোবর, ১৯৯৬ তারিখে ফয়সলাবাদে স্বাগতিক পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৬ নভেম্বর, ১৯৯৯ তারিখে হারারেতে সফরকারী শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৯৫-৯৬ মৌসুম শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন করার পর কেউ ভাবেনি যে তার খেলোয়াড়ী জীবন দ্রুত থমকে যাবে। কিন্তু, দূর্ভাগ্যবশতঃ বিশের কোটা স্পর্শ করতেই পুণঃপুণঃ আঘাতের মুখোমুখি হন। এরপর তিনি তার প্রতিশ্রুতিশীলতা ধরে রাখতে পারেননি।
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত তিনি। ২০০১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হন।