![]() | |||||||
| |||||||
প্রতিষ্ঠাকাল | মে, ২০০৪ | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
কার্যক্রম শুরু | ২৯ এপ্রিল ২০০৫ | ||||||
পরিচালন ঘাঁটি |
| ||||||
ফোকাস শহর |
| ||||||
জোট | স্টার অ্যালিয়েন্স (affillate) | ||||||
বিমানবহরের আকার | ২০ | ||||||
গন্তব্য | ৩০ | ||||||
প্রধান কোম্পানি | এয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড | ||||||
প্রধান কার্যালয় | মুম্বাই | ||||||
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি | রহিত নন্দন, সি এম ডি | ||||||
ওয়েবসাইট | www.airindiaexpress.in |
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস হলো ভারতের কেরালা তে কেন্দ্র করে অবস্থিত, এয়ার ইন্ডিয়ার একটি স্বল্প-মূল্যের যাত্রিবাহি বিমান চলাচল সহায়ক। এইটি মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে পরিষেবা পরিচালনা করে এবং এদের প্রায় ১০০ উড়ান প্রতি সপ্তাহে চলাচল করে। এয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড এর একটি সহায়ক, এয়ার ইন্ডিয়া চার্টারস লিমিটেডের মালিকানাধীনে এই যাত্রিবাহি বিমান সংস্থাটি পরিচালনা করে।
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস হলো এয়ার ইন্ডিয়ার একটি স্বল্প-মূল্যের যাত্রিবাহি বিমান চলাচল সহায়ক যারা বেশির ভাগ সময় ভারতের কেরালা রাজ্য থেকে উড়ে থাকে। এইটি মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে পরিষেবা পরিচালনা করে এবং প্রতি সপ্তাহে এদের প্রায় ১০০ উড়ান চলাচল করে। এয়ার ইন্ডিয়া লিমিটেড এর একটি সহায়ক, এয়ার ইন্ডিয়া চার্টারস লিমিটেডের মালিকানাধীনে এই যাত্রিবাহি বিমান সংস্থাটি পরিচালনা করে। তিরুবনন্তপুরম থেকে আবু ঢাবি অবধি একটি একটি উড়োজাহাজ নিয়ে ২৯ এপ্রিল, ২০০৫ এ এই যাত্রিবাহি বিমান সংস্থাটি তাদের বিমান পরিসেবা চালু করে। ২২শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৫ এ এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের জন্য প্রথম উড়ো জাহাজের বিলি স্থান গ্রহণ করে যখন এই বিমান সংস্থাটি বৌল্লীয়ুন এভিয়েশন সার্ভিসেস এর থেকে একটি নতুন উত্তপাদিত বোয়িং ৭৩৭-৮৬কিউ লীজ নেয়। ফেব্রুয়ারি ২০১৪ এর হিসাবে এই বিমান সংস্থার ৬.৩ বছর গড় বয়সের ২০টি উড়ো জাহাজের বহর ছিল। বোয়িং ৭৩৭-৮০০ তাদের বিমান বহরের অন্তর্ভুক্ত।
এই যাত্রীবাহি বিমান সংস্থাটির সদর দফতর করা হয় কেরালা রাজ্যের কচি অঞ্চলে।[১] ডিসেম্বর ২০১২ সালে এয়ার ইন্ডিয়া পরিচালক সমিতি, জানুয়ারী ২০১৩ সালে কোচিতে তাদের সদর দফতর স্থানান্তর করার প্রস্তাব কে অনুমোদন করে।[২] অসামরিক বিমান চলাচলের জন্য রাজ্যের ইউনিয়ন মন্ত্রী, কে. সি. ভেনুগোপাল বলেন যে এই স্থানান্তর ঘটবে পর্যায়ক্রমে যেটা শুরু হবে ১লা জানুয়ারী তে কোচিতে তাদের নতুন দফতর খোলে।[৩][৪]
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস প্রধানত ভারতের তামিলনাড়ু, কর্ণাটক ও কেরালা দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রতি সপ্তাহে ১০০ বিমান নিয়ে তাদের পরিসেবা পরিচালনা করে।
Aircraft | In Service | Orders | Passengers (Economy) |
Notes |
---|---|---|---|---|
Boeing 737-800 | 58 | 8 | 189 | 8 Aircraft Being Leased[৫] |
Total | 58 | 8 |
প্রতিটি এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস বিমান ভিন্ন লেজ নকশা বহন করে যা ভারতীয় সংস্কৃতি , ইতিহাস ও ঐতিয্যের প্রতিফলন ঘটায় ।
Registration | Left Tail | Photo | Right tail | Photo | |
---|---|---|---|---|---|
1 | VT-AXA[A] | Pooram | ![]() |
Pushkar Fair | ![]() |
2 | VT-AXB[A] | Rangoli | ![]() |
Kite | ![]() |
3 | VT-AXC[A] | Sitar | ![]() |
Tabla | |
4 | VT-AXD | Nilavilakku | ![]() |
Diya | |
5 | VT-AXE | Kathakali | ![]() |
Bharatanatyam | ![]() |
6 | VT-AXF | Konark Sun Temple | ![]() |
Taj Mahal | |
7 | VT-AXG | Indian jewellery | ![]() |
Indian Saree | ![]() |
8 | VT-AXH | India Gate | ![]() |
Gateway of India | |
9 | VT-AXI | Rajput painting | ![]() |
Ragamala paintings | ![]() |
10 | VT-AXJ | Red Fort | ![]() |
Gwalior Fort | ![]() |
11 | VT-AXM | Mehrangarh Fort | ![]() |
Mysore Palace | ![]() |
12 | VT-AXN | Hawa Mahal | ![]() |
Ujjayanta Palace | ![]() |
13 | VT-AXP | Hamsa Damayanthi | ![]() |
Ravi Varma Art | ![]() |
14 | VT-AXQ | Qutub Minar | ![]() |
Jantar Mantar | ![]() |
15 | VT-AXR | Snake Boat Race | ![]() |
Kalaripayattu | ![]() |
16 | VT-AXT | Indian peacock | ![]() |
Painted stork | ![]() |
17 | VT-AXU | Bihu | ![]() |
Garba | ![]() |
18 | VT-AXV[B] | Victoria Memorial | Konark Sun Temple | ![]() | |
19 | VT-AXW | Sanchi Stupa | ![]() |
Charminar | |
20 | VT-AXX | Indian beaches | ![]() |
Himalayas | ![]() |
21 | VT-AXZ | Dal Lake | ![]() |
Thar Desert | ![]() |
22 | VT-AYA | Ellora Caves | Ajanta Caves | ||
23 | VT-AYB | White tiger | ![]() |
Chital | ![]() |
24 | VT-AYC | Naga Shawl | Pataola Saree | ||
25 | VT-AYD | Nagaland Folk Dance | ![]() |
Manipuri Dance | ![]() |
২৪শে জানুয়ারী, ১৯৬৬ সালে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ১০১, একটি বোয়িং ৭০৭-৪৩৭ (ভিটি -DMN নিবন্ধভুক্ত), বম্বে-লন্ডন রুটে যাতায়াত করা একটি উড়োজাহাজ, ১৫০০০ ফুট উচ্চতায় মন্ট ব্ল্যাঙ্ক পাহাড়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়। এই দুর্ঘটনার দরুন উড়োজাহাজে থাকা ১০৬ জন যাত্রী সহ ১১ চালক সদসবৃন্দ প্রাণ হারায়। এই দুর্ঘটনায় ভারতের প্রসিদ্ধ নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞানী হোমি জে. ভাভা প্রাণ হারান।
২২সে মে, ২০১০ সালে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট ৮১২, একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ (ভিটি -এএক্সভি নিবন্ধভুক্ত), দুবাই-মাঙ্গালোর রুটে যাতায়াত করা একটি উড়োজাহাজ, মাঙ্গালোর বিমানবন্দরে অবতরন করার সময়, ৮০৩৩ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত রানওয়ে নম্বর ২৪ পেরিয়ে পাহাড় থেকে পরে গিয়ে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়। এই দুর্ঘটনার দরুন উড়োজাহাজে থাকা ১৬৬ জনের মধ্যে ১৫২ জন যাত্রী সহ ৬ চালক সদসবৃন্দ প্রাণ হারায়। উড়ো জাহাজটি রানওয়ের শেষে পাহাড় থেকে একটি বৃক্ষাচ্ছাদিত উপত্যকার মধ্যে পরে গিয়ে বিস্ফোরণের কবলে পরে আগুনে পুড়ে ছাই হযে যায়। এই দুর্ঘটনায় ৮ জন যাত্রী বেঁচে গেছিলেন এবং ৮ জন নির্ধারিত যাত্রী ছিলেন যারা এই বিমানে চরেননি।[৬][৭][৮] জীবিত দের মধ্যে একজনের কথা অনুযায়ী "বিমানটি ২ই টুকরোতে ভেঙ্গে যায় এবং কেবিনের ভিতর ঘন কালো ধোয়া প্রবেশ করতে শুরু করে। জানালার একটি ভাঙ্গা অংশ দিয়ে তিনি বাইরে ঝাপ মারেন এবং তার দেখাদেখি আরো ৬ জন তাকে অনুসরণ করে। শেষে পর্যন্ত স্থানীয় বাসিন্দারা তাদেরকে উদ্ধার করে।”
২৫সে মে, ২০১০ সালে একটি এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস বোয়িং ৭৩৭-৮০০ যেটা দুবাই থেকে পুনে যাচ্ছিল, হঠাৎ ৭০০০ ফুট নিচে নেমে পরে যখন কো-পাইলট তার আসন সমন্বয়সাধন করার সময় ভুল করে নিয়ন্ত্রণ স্তম্ভতে হাত দিয়ে দেন। উড়োজাহাজের ক্যাপ্টেন, যিনি এই ঘটনার সময় ককপিটের বাইরে ছিলেন, তখন ককপিটের ভিতর এসে এই ৭৩৭ উড়োজাহাজটিকে বিপদের হাত থেকে উদ্ধার করেন।[৯][১০]