![]() | উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদের উইকিকরণ প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত আন্তঃসংযোগ প্রয়োগের মাধ্যমে নিবন্ধের উন্নয়নে সহায়তা করুন। |
আবহবিদ্যার মধ্যে, একটি বায়ুপুঞ্জ তার তাপমাত্রা এবং জলীয় বাষ্প দ্বারা সংগঠিত হয়। এয়ার মাজ শত কিংবা হাজার মাইল আবৃত করে রাখে, এবং তাদের নিচের আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে নেয়। অক্ষাংশ এবং তাদের মহাদেশীয় বা সামুদ্রিক উৎস অঞ্চল অনুযায়ী তাদের শ্রেণিবিভাগ করা হয়। শীতল বায়ুভরকে পোলার বা আর্কটিক বলা হয় এবং উষ্ণতর বায়ুভরকে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় গণ্য করা হয়। সামুদ্রিকঅঞ্চল ও বর্ষাকালের বায়ুভর আর্দ্র থাকে এবং মহাদ্বীপীয় এবং উচ্চতর বায়ুভরগুলো শুষ্ক ধরনের হয়. আবহাওয়ার বৈশিষ্ট্যগুলো বিভিন্ন ঘনত্ব (তাপমাত্রা এবং/অথবা আর্দ্রতা) ইত্যাদির জন্য আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। যখন একটি এয়ার মাজ তার উৎস অঞ্চল থেকে দূরে চলে যায় তখন গাছপালা ও জলাশয়ে অন্তর্নিহিত তার চরিত্র দ্রুত পরিবর্তন করতে পারে। সাইট স্কিম একটি বৈশিষ্ট্য এবং এবন অন্যান্য পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে।
বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপরে এই পরিকল্পনার আরো মিহি সংস্করণ থাকলেও বারগেরন সাইট, বায়ু ভর সাইট এর বহুল স্বীকৃত ফর্ম।ইটালিক লেখা[১] এয়ার মাজ সাইট তিনটি ভাগে বিভক্ত প্রথম অক্ষর দিয়ে তার আর্দ্রতা বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হয়েছে. সি দিয়ে সামুদ্রিক বায়ুভর (আর্দ্র) এবং এম দিয়ে মহাদেশীয় বায়ুভর (শুষ্ক) বোঝানো হয়, দ্বিতীয় অক্ষর তার উৎস অঞ্চলের তাপ চরিত্র এর বর্ণনা দেওয়া হয় T দিয়ে ক্রান্তীয়, পোলার এর জন্য P, আর্কটিক বা দখিনা জন্য জন্য A অক্ষর, উচ্চতর এয়ারমাজ এর জন্য S, ওয়ার্মিং এয়ার মাজের জন্য M, নিরক্ষীয় জন্য E ব্যবহার করা হয়। তৃতীয় অক্ষর বায়ুমন্ডলের স্থায়ী নামকরণ করতে ব্যবহৃত হয়। যখন এয়ার মাজ তার নিচের মাটিতে তুলনায় শীতল হয়, তাহলে এটি K লেবেল করা হয় কিন্তু যখন এটা নিচের মাটিতে তুলনায় উষ্ণতর হয় তখন এটি W লেবেল করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, গ্রীষ্মে দক্ষিণ যুক্তরাষ্ট্রের মরুভূমি্র উপর একটি এয়ার মাজের উদ্ভব এয়ার মাজকে "cT" দিয়ে মনোনীত করা যেতে পারে. শীতকালে উত্তর সাইবেরিয়া উপর উদ্ভব একটি বায়ুপুঞ্জ"CA" হিসেবে চিহ্নিত ঝয়ে থাকে।
একটি বায়ুপুঞ্জ W" (এটা নিচের পৃষ্ঠ তুলনায় উষ্ণতর এয়ার মাজ) বা "K" (এয়ার মাজ নিচের পৃষ্ঠের চেয়ে শীতল) দিয়ে সূচিত হয়। উদাহরণ হিসাবে গালফ স্ট্রিমের উপর দিয়ে প্রবাহিত বায়ু প্রবাহকে ‘cPK’ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, আরেকটি বায়ুপুঞ্জ দেখানো যেতে পারে যেটা প্রশান্ত মহাসাগরের উপর দিয়ে একটি সিরিজের ন্যায় গমন করে যা ‘mPK’ দিয়ে সূচিত।[২]
এসব চিহ্ন ব্যবহার করে নানা ধরনের রূপান্তর ইঙ্গিত করা হয়. উদাহরণস্বরূপ, আলাস্কা উপসাগরের উপর একটি আর্কটিক এয়ার মাজ "cA-mPk" হিসাবে দেখানো হয়।এভাবেই নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে বিভিন্ন বায়ুপুঞ্জ দেখানো হয় উদাহরণস্বরূপ, মেক্সিকো উপসাগর থেকে সেন্ট্রাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর উপ্র প্রবাহিত একটু বায়ুপুঞ্জ যেটি কিনা পোলার এয়ার মাজ ধরনের তা "mT/cP"[৩] দিয়ে তারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
উত্তর, দখিনা, এবং পোলার এয়ার মাজ ঠান্ডা হয়। আর্কটিক বাতাস আইস এবং তুষারাবৃত মাটিতে ধরে বিকশিত হয়ে থাকে। আর্কটিক এয়ার পোলার[৪] এয়ারের তুলনায় শীতল, প্রচুর ঠাণ্ডা, আর্কটিক এয়ার গ্রীষ্মকালে ততটা গভীর হতে পারে না এবং এটা ইকোটোয়াড বায়ুভর জমি বা সমুদ্রের উপর উচ্চতর অক্ষাংশে ধরে বিকশিত হয়ে থাকে যা খুব স্থিতিশীল, এবং আর্কটিক বায়ুভর সাধারণত অগভীর হয়, এটা উষ্ণ সমুদ্রের জলের উপর আর্দ্রতা লাভ করে এবং মহাসাগর (সামুদ্রিক) এর উপর পোলার এয়ার তার স্থায়িত্ব হারায়।
নিরক্ষীয় বায়ুভর সাধারনত গরম হয়। মৌসুমি বায়ুভর আর্দ্র এবং অস্থির হয়।সুপেরিয়র বায়ুভর শুষ্ক হয়, এবং খুব কমই মাটিতে পৌঁছানোর।এটা সাধারণত সামুদ্রিক ক্রান্তীয় বায়ু ভর উপর একটি ট্রেড বাতাসের বিপর্যয় হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে। কন্টিনেন্টাল পোলার বায়ুভর (cp) কারণে তাদের মহাদেশীয় উৎস অঞ্চলে ঠান্ডা ও শুষ্ক হয় বায়ুভর হয়। কন্টিনেন্টাল ক্রান্তীয় বায়ুভর অত্যন্ত গরম এবং শুষ্ক হয়.কন্টিনেন্টাল ক্রান্তীয় বায়ুভর অত্যন্ত গরম এবং শুষ্ক হয়। মহাদেশীয় বায়ু সাধারনত উত্তর আমেরিকার উপর দিয়ে কানাডার ওপর প্রবাহিত হয়।মহাদেশীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বায়ু সাধারনত মহাদেশীয় বায়ু থেকে সৃষ্টি হয় যেগুলার উৎপত্তি উত্তর আমেরিকার সাহারা মরূভুমিতে।সাহারা মরূভুমি এই ধরনের বায়ুর প্রধান উৎস।এছাড়া কম গুরূত্বপূর্ন cT ধরনের বায়ু এরাবিয়ান পেনিনসুলা থেকে উৎপন্ন হয় যেটা কিনা মধ্য অস্ট্রেলিয়ার অবস্থিত এবং মরূভুমিটি আমেরিকার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।
বায়ুর পরিচলন গুলো সাধারন্ত কয়েকটি বিষয়ের উপর গঠিত হয়ে থাকে সেগুলো হলো ভিন্ন ঘনত্বের বাতাস, দুইটী পৃথক সীমানা, এবং আবহাওয়া ঘটনাগুলি প্রধান কারণ। পৃষ্ঠ আবহাওয়া বিশ্লেষণ, মুখপত্র সামনে ধরনের উপর নির্ভর করে, বিভিন্ন রঙের লাইন এবং চিহ্ন ব্যবহার করে তা দেখানো হয়ে থাকে। [৫]
ঠান্ডা বাতাস সাধারনত পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে যায়।গরম বাতাস ঠিক তার বিপরীতে।পাহাড়,জলিয়বাষ্প ইত্যাদি বাতাসের চলাচল মন্থর করে দেয়।[৬]
বায়ুভর বিভিন্ন উপায়ে পরিবর্তন করা যায়। বিভিন্ন গাছ-পালার সম্মুখে যেমন বনের ভিতরে এই ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।উদাহরণস্বরুপ বলা যায় বনের গাছপালার উপরের ময়েশ্চার, উল্লেখযোগ্যভাবে 40 কিলোমিটার (25 মাইল) থেকে 35 কিলোমিটার (22 মাইল) স্বল্প দূরত্বের মধ্যে একটি এয়ার মাজের পরিবর্তন হয়ে থাকে। দক্ষিণ দিকের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের সাইক্লোন গুলো ঠান্ডা বাতাসকে গরম বাতাসের দিকে বহন করে নিয়ে আসে যাটা কিনা লেকের ভিতরের তুষার পাতের প্রধান কারণ।এই গরম এবং ঠান্ডা বাতাস একত্রে মিলিত হয়ে তাপমাত্রার বিরাট এক ব্যবধান তৈরি করে।পাশাপাশি যখন তাপমাত্রার পার্থক্য (অধিক মাপের 13 °C অথবা 23 ° ফাঃ) হয় তখন বিভিন্ন ঝড়ের সৃষ্টি হয়ে থাকে।উচ্চতা ও মেঘের গভীরতার সঙ্গে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে এবং তা সরাসরি জলের তাপমাত্রা এবং পরিবেশে বড় মাপের উভয় প্রভাব বিস্তার করে। উচ্চতার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রার হ্রাস, বৃষ্টিপাতের হার বৃদ্ধি পায়।
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)