এরউইন নেহার | |
---|---|
জন্ম | ল্যান্ডসবার্গ অ্যাম লেচ, বাভারিয়া, জার্মানি | ২০ মার্চ ১৯৪৪
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | |
পরিচিতির কারণ | patch clamp |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | চার্লস এফ. স্টিভেনস |
ওয়েবসাইট | www |
এরউইন নেহার (জার্মান উচ্চারণ: [ˈɛʁviːn ˈneːɐ] (; )/ˈneɪər/ ;[১] জন্ম ২০ মার্চ ১৯৪৪) একজন জার্মান বায়োফিজিসিস্ট, সেল ফিজিওলজির ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ। ১৯৯১ সালে বার্ট সাকম্যানের সাথে যৌথভাবে ‘একক আয়ন সেলের কার্যক্রম বিষয়ে তাঁদের আবিষ্কারে’র জন্য ফিজিওলজি বা মেডিসিনে নোবেল পুরস্কার পান।[২][৩][৪]
নেহারের জন্ম ল্যান্ডসবার্গ অ্যাম লেচ, আপার বাভারিয়ায়; শিক্ষক এলিজাবেথ (নি ফাইফার) এবং একটি ডেইরি কোম্পানির একজন নির্বাহী কর্মকর্তা ফ্রাঞ্জ জাভার নেহারের পুত্র।[৫] তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত মিউনিখের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে পদার্থবিদ্যা অধ্যয়ন করেন।
১৯৬৬ সালে, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নের জন্য ফুলব্রাইট স্কলারশিপ লাভ করেন। তিনি এক বছর উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটান এবং বায়োফিজিক্সে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পোস্ট-ডক্টরালের জন্য ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে চার্লস স্টিভেনস ল্যাবরেটরিতে থাকাকালীন তাঁর সহকর্মী বিজ্ঞানী ইভা-মারিয়া নেহারের সাথে সাক্ষাৎ হয়; যাকে তিনি ১৯৭৮ সালে বিয়ে করেন এবং পরবর্তীকালে এই দম্পতির পাঁচটি সন্তান হয়- রিচার্ড, বেঞ্জামিন, ক্যারোলা, সিগমুন্ড এবং মার্গ্রেট। [৬]
২০০৩ সালে ২২ জন নোবেল বিজয়ীর একজন ছিলেন নেহের, যিনি মানবতাবাদী ইশতেহারে স্বাক্ষর করেছিলেন।[৭]
১৯৮৬ সালে, তিনি বার্ট সাকম্যানের সাথে যৌথভাবে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লুইসা গ্রস হরউইটজ পুরস্কারে ভূষিত হন। ১৯৮৭ সালে, তিনি ডয়েচে ফরসচুংজেমেইনশ্যাফ্ট-এর গটফ্রিড উইলহেম লিবনিজ পুরস্কার পান, যা জার্মান গবেষণায় সর্বোচ্চ সম্মাননা। ১৯৯১ সালে বার্ট সাকম্যানের সাথে যৌথভাবে “একক আয়ন সেলের কার্যক্রম বিষয়ে তাঁদের আবিষ্কারে’র জন্য ফিজিওলজি বা মেডিসিনে নোবেল পুরস্কার পান।[৮] নেহার এবং সেকম্যানই প্রথম লাইভ সেলে একক আয়ন চ্যানেলে বৈদ্যুতিক প্রবাহের রেকর্ড করেন (তাঁরাই প্রথম লিপিড বিলেয়ার পদ্ধতিতে এটা রেকর্ড করেন)[৯][৯][১০][১১][১২] তাঁদের বিকশিত প্যাচ-ল্যাম্প টেকনিকের মাধ্যমে; প্রজেক্টটি নেহার ইয়েলে চার্লস এফ. স্টিভেনসের গবেষণাগারে পোস্টডক্টরাল গবেষণা সহযোগী হিসেবে থাকাকালীন শুরু করেছিলেন।
১৯৮৩ সাল থেকে, তিনি গটিংজেনের ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর বায়োফিজিক্যাল কেমিস্ট্রির একজন পরিচালক হন এবং মেমব্রেন বায়োফিজিক্স বিভাগের নেতৃত্ব দেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি ইনস্টিটিউটের একজন ইমেরিটাস পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি গটিংজেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ইমেরিটাস প্রফেসর এবং বার্নস্টাইন সেন্টার ফর কম্পিউটেশনাল নিউরোসায়েন্স গটিংজেন-এর সহ-সভাপতি।
নেহের সাম্মানিক ডিগ্রি অর্জন করেছেন:[১৩]
নেহার ১৯৯৪ সালে রয়্যাল সোসাইটির (এফওআরএমইএমআরএস)একজন বিদেশী সদস্য নির্বাচিত হন।[১৪]