ডাকনাম | লা সেলেসিওন লস কুস্কাতলেকোস লা আসুল ই ব্লাঙ্কো | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | সালভাদোরীয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | কার্লোস দে লস কোবোস | ||
অধিনায়ক | এনরি এর্নান্দেস | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আলফ্রেদো পাচেকো (৮৬) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | রাউল দিয়াস আর্কে (৩৯)[১] | ||
মাঠ | কুস্কাতলান স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | SLV | ||
ওয়েবসাইট | fesfut | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৭৮ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৪৯ (এপ্রিল ২০১২) | ||
সর্বনিম্ন | ১৯০ (নভেম্বর ২০০৬) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০২ ১৯ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[৩] | ||
সর্বোচ্চ | ৪০ (ডিসেম্বর ১৯৪৩) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৫ (এপ্রিল ২০০৭) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
কোস্টা রিকা ৭–০ এল সালভাদোর (গুয়াতেমালা সিটি, গুয়াতেমালা; ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯২১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
এল সালভাদোর ১২–০ অ্যাঙ্গুইলা (সান সালভাদোর, এল সালভাদোর; ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
হাঙ্গেরি ১০–১ এল সালভাদোর (এলচে, স্পেন; ১৫ জুন ১৯৮২) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ২ (১৯৭০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (১৯৭০, ১৯৮২) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৭ (১৯৬৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৬৩, ১৯৮১) |
এল সালভাদোর জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de El Salvador) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে এল সালভাদোরের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম এল সালভাদোরের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সালভাদোরীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৩৮ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৪] ১৯২১ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বর তারিখে, এল সালভাদোর প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; গুয়াতেমালার গুয়াতেমালা সিটিতে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে এল সালভাদোর কোস্টা রিকার কাছে ৭–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৫৩,৪০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট কুস্কাতলান স্টেডিয়ামে লা সেলেসিওন নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় এল সালভাদোরের রাজধানী সান সালভাদোরে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন কার্লোস দে লস কোবোস এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মালাকাতেকোর গোলরক্ষক এনরি এর্নান্দেস।
এল সালভাদোর এপর্যন্ত ২ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে প্রত্যেক আসরে তারা গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছে। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে এল সালভাদোর এপর্যন্ত ১৭ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৬৩ এবং ১৯৮১ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছানো।
রামোন ফাগোয়াগা, লুইস গেবারা মোরা, আলফ্রেদো পাচেকো, রাউল দিয়াস আর্কে এবং রদোলফো সেলায়ার মতো খেলোয়াড়গণ এল সালভাদোরের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে এল সালভাদোর তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৪৯তম) অর্জন করে এবং ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯০তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে এল সালভাদোরের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪০তম (যা তারা ১৯৪৩ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৭৬ | হন্ডুরাস | ১৩১৩.৮ | |
৭৭ | জর্জিয়া | ১৩১২.৪৫ | |
৭৮ | এল সালভাদোর | ১৩০৬.১৪ | |
৭৯ | চীন | ১২৯৯.৪৯ | |
৮০ | গিনি | ১২৯০.০১ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১০০ | ১ | সিরিয়া | ১৪১৭ |
১০১ | ৮ | গিনি-বিসাউ | ১৪১০ |
১০২ | অ্যাঙ্গোলা | ১৪০৯ | |
১০২ | ১৯ | এল সালভাদোর | ১৪০৯ |
১০৪ | ৯ | ফিলিস্তিন | ১৪০৮ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৩৪ | |||||||||||||||
১৯৩৮ | প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
১৯৫০ | |||||||||||||||
১৯৫৪ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | |||||||||||||
১৯৫৮ | |||||||||||||||
১৯৬২ | |||||||||||||||
১৯৬৬ | |||||||||||||||
১৯৭০ | গ্রুপ পর্ব | ১৬তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ৯ | ১০ | ৭ | ০ | ৩ | ১৯ | ১২ | |
১৯৭৪ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৭ | ৩ | ২ | ২ | ১৫ | ৯ | ||||||||
১৯৭৮ | ১১ | ৪ | ৪ | ৩ | ১৮ | ১৬ | |||||||||
১৯৮২ | গ্রুপ পর্ব | ২৪তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ১৩ | ১৩ | ৭ | ৪ | ২ | ১৪ | ৬ | |
১৯৮৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১৫ | ২ | ||||||||
১৯৯০ | ৮ | ২ | ২ | ৪ | ৮ | ৮ | |||||||||
১৯৯৪ | ১৪ | ৮ | ১ | ৫ | ২৮ | ১১ | |||||||||
১৯৯৮ | ১৬ | ৫ | ৫ | ৬ | ২৩ | ২২ | |||||||||
২০০২ | ১০ | ৬ | ১ | ৩ | ২৩ | ১৫ | |||||||||
২০০৬ | ৮ | ৩ | ১ | ৪ | ৬ | ১৪ | |||||||||
২০১০ | ২০ | ৮ | ৩ | ৯ | ৩৯ | ২১ | |||||||||
২০১৪ | ১২ | ৭ | ২ | ৩ | ২৮ | ১৬ | |||||||||
২০১৮ | ১০ | ৩ | ৩ | ৪ | ১২ | ১৬ | |||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ২/২১ | ৬ | ০ | ০ | ৬ | ১ | ২২ | ১৪০ | ৬৪ | ২৭ | ৪৭ | ২৩৩ | ১৬১ |