এলেক্স আইয়োনো | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
জন্মনাম | এলেক্স আইয়োনো |
জন্ম | এরিযোজা,ফিনিক্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬
ধরন | পপ |
পেশা | |
বাদ্যযন্ত্র | |
কার্যকাল | ২০১৩–বর্তমান |
লেবেল | ইন্টারস্কোপ |
মার্টিন আলেকজান্ডার আইয়োনো (জন্ম [১] একজন স্থানীয় মাওরী/সাময়ান-মার্কিন [২] গায়ক এবং প্রযোজক, যিনি যুক্তরাষ্ট্রের এরিযোনা রাজ্যের ফিনিক্স শহরের।
ফেব্রুয়ারি ১৬, ১৯৯৬ )আইয়োনো তার ইউটিউব এর ভিডিওর জন্য সবার নিকট পরিচিত, যেগুলো সর্বমোট ৫৬৮ মিলিয়ন বারের বেশিবার দেখা হয়েছে এবং বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার অনুসারীর সংখ্যা ৩.৯ মিলিয়ন ছারিয়েছে। [৩] ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তার মূল রেকর্ড লেবেল ইন্টারস্কোপ এর অধীনে তার প্রথম একক "ওয়ার্ক দ্য মিডল" প্রকাশ করেন, তিনি তার দ্বিতীয় একক "কোয়েস্টেন" প্রকাশ করেন একই বছরের এপ্রিল মাসে। [৪]
আইয়োনো একজন জনপ্রিয় সৃজনকর্তা, তার ইউটিউবে অনুসারীর(সাব্সক্রাইবার) এর সংখ্যা ৫ মিলিয়নেরও বেশি এবং তার ভিডিও গুলো সর্বমোট অর্ধ বিলিয়নেও বেশি বার দেখা হয়েছে,[৩] যা তারকাগত এবং সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে তার দক্ষতার পরিচয় প্রকাশ করে। তাকে অনলাইন ভিত্তিক ইউটিউবের ধারাবাহিক "রয়াল ক্রাশ" এ তাকে অভিনয় করতে দেখা যায়। [৫]
২০১৩ সালের, ১৫ই মার্চ, আইয়োনো তার আত্বপ্রকাশকারী একক "ডাজেন্ট গেট বেটার" প্রকাশ করেন। [৬] পরে ওই বছরেরর ২৩ই মে, আইয়োনো তার আত্বপ্রকাশকারী ইপি "ইয়ং এন্ড ফুলিশ" প্রকাশ করেন। [৭] এই ইপিটির শিরোনামিক গানটির সহ-গীতিকারের কাজটি বিখ্যাত মার্কিন গায়ক জন লেজেন্ড এর সাথে করেন। আইয়োনো উদৃত করেন, জন লেজেন্ড তার সঙ্গীতে প্রভাব বিস্তারকারী বড় মাপের শিল্পীদের মধ্যে একজন, এবং তিনি দুটি গান তাকে সাথে নিয়েই লেখেন। [৮] ২০১৬ সালে, আইয়োনো জনপ্রিয় গান গুলোর "সৃষ্টিশীল" সংস্করণ বানাতে শুরু করেন, যেগুলোর মধ্যে মার্কিন গায়ক ড্রেইক এর"ওয়ান ড্যান্স" এবং নিকি জ্যাম এর "হাসতা এল আমানসার" গানটির একটি ম্যাশআপ অন্যতম, যেটি ইউটিউবে ৫০ মিলিয়নের বেশি বার দেখা হয়েছে। [৯] ভিডিওটিতে কন্ঠ দেন আইয়োনো, গিটার বাজানো এবং গিটারের কলা এবং প্রযোজোনার দাইত্বেও ছিলেন চারিসমা। [৮] ২০১৭ সালের প্রথম ভাগে, আইয়োনো ইন্টারস্কোপ রেকর্ডস এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হন, যেটি ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ এর একটি বিভাগীয় প্রতিষ্ঠান। ২০১৭ সালের ২৭শে জানুয়ারী, আইয়োনো তার একক "ওয়ার্ক দ্য মিডল" প্রকাশ করেন। [৪] গানটি প্রযোজনা করেন অ্যাক্সিডেন্ট এবং ড্যারএনেসটি "ডি' মাইল" এমিল II। গানটির সাহায্যে, আইয়োনো তার নিজ কন্ঠের মত শব্দ রাখতে চেয়েছিলেন কিন্তু এরসাথে নৃত্যশালার কম্পন তৈরী করতে চেয়েছিলেন যাতে মানুষ নৃত্য মন্চের দিকে ছুটে যায়। [৮] তার প্রথম পূর্ণ-দৈর্ঘ্য অ্যালবামটি রেকর্ড লেবেল ইন্টারস্কোপের অধীনে, ২০১৭ সালের মধ্যেই প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে। আইয়োনো বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে থাকেন, যেগুলোর মধ্যে গিটার, পিয়ানো, ব্যাস এবং ড্রামস অন্যতম। [১০]
আইয়ানোর পরিবার আদিবাস ছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্টের এরিযোনা রাজ্যের ফিনিক্স শহরে, তার বয়স যখন ১৪ বছর তখন তার পরিবার লস অ্যাঞ্জেলেস শহরে চলে আসে, যাতে তিনি তিনি তার সঙ্গীতের কর্মজীবন অন্বেষণ করে নিতে পারেন। তখন তার পরিবার এক স্বয়নকক্ষের এপার্টমেন্টে বসবাস করতো, যখন তিনি সেন্টা মোনিকা শোভাযাত্রায় গান পরিবেশনের মাধ্যমে তার প্রথম সঙ্গীতের সাথে সংযুক্তি স্থাপন করেন, যেখানে তার পরিচালনাকারীরদের মধ্যে একজনের দখা হয়েছিল। তার বাবা স্থানীয় সামোয়ান মায়োরীদের বংশধর, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসার আগে নিউজিল্যান্ডে বেড়ে ওঠেন।
সাল | একক |
---|---|
২০১৩ | "ডাজেন্ট গেট বেটার"[১১] |
২০১৭ | "ওয়ার্ক দ্য মিডল"[১২] |
২০১৭ | "কোয়েস্টেন" |
২০১৭ | ফেলিক্স যেইহন সাহায্যে এলেক্স আইয়োনো 'হটট্যুটাচ' |
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; ডাজেন্ট গেট বেটার
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; ওয়ার্ক দ্য মিডল
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি