এ নিবন্ধে যথেষ্ট সংখ্যায় বানান ভুল রয়েছে। অনুগ্রহ করে অভিধানের সহায়তা নিন, উইকিপিডিয়ায় বাংলা বানানের নিয়ম ও প্রয়োগবিধি জেনে নিন এবং নিবন্ধে ব্যবহৃত বিদেশী শব্দের প্রতিবর্ণীকরণের নিদের্শনা অনুসরণ করে বানান শুদ্ধ করে উইকিপিডিয়াকে সহায়তা করুন। কোন বানান সম্বন্ধে দ্বিমত পোষণ করলে অনুগ্রহ করে বানান প্রকল্প পাতায় আলোচনা করুন।
(নভেম্বর ২০১২) |
এসিসি এশিয়া কাপ | |
---|---|
![]() এসিসি এশিয়া কাপের লোগো | |
ব্যবস্থাপক | এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল |
খেলার ধরন | একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
প্রথম টুর্নামেন্ট | ১৯৮৪ |
শেষ টুর্নামেন্ট | ২০১৮ |
পরবর্তী টুর্নামেন্ট | ২০২৩ |
প্রতিযোগিতার ধরন | রাউন্ড-রবিন প্রতিযোগিতা |
দলের সংখ্যা | এসিসি সদস্য রাষ্ট্রসমূহ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
সর্বাধিক সফল | ![]() |
সর্বাধিক রান | ![]() |
সর্বাধিক উইকেট | ![]() |
মৌসুম | |
---|---|
এশিয়া কাপ হলো পুরুষদের একদিনের আন্তর্জাতিক ও টি২০আই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। এটি চালু হয় ১৯৮৩ সালে যখন এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সুনাম প্রচার করার জন্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি প্রকৃতপক্ষে প্রতি দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহতে যেখানে কাউন্সিলের মূল অফিস ছিল (১৯৯৫ পর্যন্ত)। ভারত শ্রীলঙ্কার সাথে আন্তরিকতাহীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে ১৯৮৬ সালের টুর্নামেন্ট বর্জন করে। ১৯৯৩ সালে ভারত ও পাকিস্তান এর মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে এটি বাতিল হয়ে যায়। শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ শুরু থেকে অংশ গ্রহণ করে আসছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল নিয়ম করে দিয়েছে যে এশিয়া কাপের সকল খেলা অনুষ্ঠিত হবে অফিসিয়াল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হিসেবে। এসিসি ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি দুই বছর পর পর টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সাল থেকে।[৩]
ভারত এশিয়া কাপ জিতেছে সর্বোচ্চ ৮ বার, শ্রীলঙ্কা ৬ বার এবং পাকিস্তান ২ বার।
এশিয়া কাপের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৪ তে সংযুক্ত আরব আমিরাত এর শারজাহ শহরে, যা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের নতুন সদর দফতর। প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তান বনাম আইসিসির নতুন সদস্য শ্রীলঙ্কার সাথে। টুর্নামেন্ট টি অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাউন্ড-রবিন টুর্নামেন্ট, খেলা হয়েছিল ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে। ভারত এই টুর্নামেন্ট টি জয়ী হয়েছিল দুটি বিজয়ের সাথে।
১৯৮৬ সালের দ্বিতীয় পর্বের খেলার হোস্ট ছিল শ্রীলঙ্কা, এটা ছিল প্রথম কোন বহুজাতিক ক্রিকেট সিরিজ যা সেখানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ভারত সে টুর্নামেন্ট থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার সাথে আগের বছরের বিতর্কিত সিরিজের হীন ক্রিকেট সম্পর্কের কারণে।[৪] বাংলাদেশ সেখানে প্রথমবার যোগ দিয়েছিল। ফাইনাল খেলায় শ্রীলঙ্কা জয়ী হয়েছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে।
তৃতীয় পর্বের খেলা অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে ১৯৮৮ সালে, সেটি ছিল সেখানের প্রথম কোন বহুজাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। ফাইনালে ভারত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলে ৬ উইকেটে জয়ী হয়েছিল, এবং দ্বিতীয় বারের মত এশিয়া কাপ জয় করে।
চতুর্থ পর্ব অনুষ্ঠিত হয় ভারতে ১৯৯০-৯১ তে। পাকিস্তান সে টুর্নামেন্ট থেকে বের হয়ে গিয়েছিল ভারতের সাথে হীন রাজনৈতিক কারণে। ভারত টুর্নামেন্টটি স্থগিত না করে শ্রীলঙ্কার সাথে ফাইনালে খেলে কাপ বিজয়ী হয়েছে।
১৯৯৩ সালের টুর্নামেন্টটি বাতিল হয়েছে ভারত ও পাকিস্তানের হীন রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণে।
পঞ্চম পর্বের টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে, সিরিজটি ১১ বছর পর আবার শারজাহ তে ফিরিয়ে নেয়া হয়। কর্তব্যপনায়ণ খেলে পাকিস্তানের চেয়ে ভাল রান নিয়ে ভারত ও শ্রীলঙ্কা ফাইনালে পৌছে ছিল, যেখানে তিনটি দলেরই পয়েন্ট ছিল সমান। ধারাবাহিকভাবে চতুথ বারের মত এশিয়া কাপ জয়ী হয় ফাইনালে ভারত শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলে।
ষষ্ঠ পর্বের টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় শ্রীলঙ্কাতে ১৯৯৭ সালে। ফাইনালে শ্রীলঙ্কা ৮ উইকেটে কাপ বিজয়ী হয় ভারতের বিপক্ষে খেলে, দ্বিতীয়বারের মত কাপ জয়ী হয়ে ভারতকে ধারাবাহিক কাপ বিজয় থেকে রুখে দেয়।
সপ্তম পর্বের টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয়বারের মত বাংলাদেশে ২০০০ সালে। পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ফাইনাল খেলেছিল, যখন ভারত শুধু মাত্র একটি ম্যাচ জয়ী হয়েছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে এবং প্রথম বারের মত ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। ফাইনালে পাকিস্তান কাপ বিজয়ী হয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, এবং প্রথমবার এশিয়া কাপ বিজয়ী হয়।
অষ্টম পর্বের টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০০ সালের সপ্তম পর্বের চার বছর পর আবার শ্রীলঙ্কায়। সে সময় টুর্নামেন্ট ফরম্যাট পরিবর্তন করা হয়েছিল। অন্যান্য এশীয় দল যেমন ইউএই এবং হংকং অংশ নিয়েছিল প্রথমবারের মত, এবং টুর্নামেন্ট তিনটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়েছিল- "গ্রুপ পর্যায়", "রাউন্ড-রবিন সুপার ফোর", এবং ফাইনাল। গ্রুপ পর্যায়টি তিনটি করে দল নিয়ে দুটি গ্রুপ গঠন করা হয়েছিল, প্রত্যেকে অপর গ্রুপের সাথে খেলেছিল। প্রতি গ্রুপ থেকে সেরা দুটি দল "সুপার ফোর" এর খেলার যোগ্য হয়েছিল, এখানেও একদল অন্য গ্রুপ এর দলের সাথে খেলেছে। "সুপার ফোর" এর সেরা দুটি দলই ফাইনালে খেলেছে। স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা, ভারত এবং ইউএই ছিল গ্রুপ এ তে, তারা খেলেছিল বি গ্রুপের আগের বারের চ্যাম্পিয়ান পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং হংকং এর বিপক্ষে।
শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তান প্রত্যাশিতভাবে নিজেদের গ্রুপ সেরা হয়, ইউএই এবং হংকং গ্রুপ থেকে বাদ পরে যায়। বাংলাদেশ বড় ধরনের কোন টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মত দ্বিতীয় পর্যায়ে পৌছে যায়, কিস্তু সুপার ফোর এ খুবই দূর্বল খেলে বাদ পরে যায়। ভারত ও শ্রীলঙ্কা সুপার ফোর এ সেরা হয়ে ফাইনালে পৌছে যায়। ফাইনালে শ্রীলঙ্কা ২৫ রানে ভারতকে হারিয়ে এশিয়া কাপ বিজয়ী হয়।
নবম পর্বের এশিয়ান কাপ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয় পাকিস্তানে। আবার ২০০৪ সালের ফরম্যাট অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। টৃর্নামেন্ট শুরু হয়েছিল ২৪শে জুন ২০০৮ এ এবং শেষ হয় ৬ই গুলাই ২০০৮ এ।[৫] শ্রীলঙ্কা গ্রুপ এ থেকে সেরা হয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে বাংলাদেশের সাথে খেলেছে। গ্রুপ বি তে ভারত গ্রুপ সেরা হয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলেছে। শ্রীলঙ্কা এবং ভারত "সুপার ফোর" এ সেরা হয়ে ফাইনালে পৌছে যায়। ফাইনালে শ্রীলঙ্কা খুব সহজেই ভারতকে হারিয়ে চারবারের মত এশিয়া কাপ ট্রফি বিজয়ী হয়ে ভারতের সমান হয়ে যায়। সনথ জয়াসুরিয়া থেঁথলে দেয় তরিৎ ১১৪ বল থেকে ১২৫ রান বানিয়ে যখন শ্রীলঙ্কা ধসে গিয়ে সংগ্রহ ছিল ৬৬/৪। শ্রীলঙ্কার নতুন স্পিনার মাষ্টার অজন্তা মেন্ডিস, এর পরিসংখ্যান হলো ৬/১৩।
দশম পর্বের টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়, যা ছিল এশিয়া কাপের চতুর্থ বারের মত স্বাগতিক দেশের মর্যাদা, সময়কাল ছিল ১৫-২৪ জুন ২০১০। এটাতে শুধু মাত্র চারটি টেষ্টের মর্যাদা পাওয়া রাষ্ট্র খেলেছে, এবং মাত্র সাতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। (ফাইনালসহ) শ্রীলঙ্কা এবং ভারত গ্রুপ সেরা হয়ে ফাইনালে পৌঁছে যায়। ফাইনালে ভারত সহজেই শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পঞ্চমবারের মত এশিয়া কাপ বিজয়ী হয়, কিন্তু জয় পায় ১৫ বছর পর।[৬]
একাদশ পর্বের এশিয়া কাপ বাংলাদেশের ঢাকাতে অনুষ্ঠিত হয় ১১ থেকে ২২ মার্চ ২০১২ পর্যন্ত। এটা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল ১৫ ডিসেম্বর ২০১১ তে চূড়ান্ত করেছিল।[৭] পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ ফাইনালে খেলেছিল, যা অনুষ্ঠিত হয় ২২ই মার্চ ২০১২ তে, যেখানে পাকিস্তান একটুর জন্য রোমাঞ্চকর ২ রানে বিজয়ী হয়। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৪ রান যখন ব্যাট করছিল নতুন একজন ব্যাটসম্যান, বাংলাদেশ নিয়েছিল এক রান, যার ফলে পাকিস্তানের কাছে হস্তান্তরিত হল এশিয়া কাপের ট্রফি সেই ২০০০ সালের প্রথম ট্রফির পরে। সর্বমোট ২ বার। প্রথম বারের মত টুর্নামেন্টের ইতিহাসে বাংলাদেশ ফাইনালে জায়গা করতে ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছিল।[৮] ফাইনাল ম্যাচে, পাকিস্তান জয়ের জন্য সংগ্রহ করেছিল কষ্টসাধ্য ব্যাট করে এবং বাংলাদেশকে দিয়েছিল খুব ছোট টার্গেট ২৩৬ রান, যা ছিল মাত্র ২ রান বেশি।[৯][১০][১১][১২] পাকিস্তানের ক্রিকেট ইতিহাসে মিসবাহ-উল-হক ছিল এশিয়া কাপের দ্বিতীয় অধিনায়ক, প্রথমে ছিল মইন খান। একটা আলাদা বিষয় বস্তু আছে পাকিস্তানি অধিনায়ক মিসবাহ উল হক এর যে সে স্বাভাবিক ভাবে উঠে দাড়াতে পারেন। এটা হলো পাকিস্তানের দ্বিতীয় বারের এশিয়া কাপ বিজয়। [১৩][১৪][১৫]
২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মার্চ, ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের ঢাকা ও ফতুল্লায় দ্বাদশ আসর অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমবারের মতো আফগানিস্তানের অন্তর্ভুক্তিতে প্রতিযোগিতায় দলের সংখ্যায় ৫ হয়। চূড়ান্ত খেলায় পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শ্রীলঙ্কা ৫মবার শিরোপা লাভ করে।
নিচের টেবিলে বিগত এশিয়া কাপগুলোতে দলের ক্রিয়াকলাপ এর একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র প্রদান করা হলো।
দল | উপস্থিত | শ্রেষ্ঠ ফলাফল | শিরোপা | রানার আপ | পরিসংখ্যান[১৬] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মোট | প্রথম | সর্বশেষ | খেলার সংখ্যা | বিজয়ী | হার | টাই | ফলাফল হয়নি | ||||
![]() |
১১ | ১৯৮৪ | ২০১৮ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯০-৯১, ১৯৯৫, ২০১০, ২০১৬, ২০১৮, ২০২৩) |
৮ | ৩ | ৪৩ | ২৬ | ১৬ | ০ | ১ |
![]() |
১২ | ১৯৮৪ | ২০১৮ | চ্যাম্পিয়ন (১৯৮৬, ১৯৯৭, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৪, ২০২২) |
৬ | ৬ | ৪৮ | ৩৪ | ১৪ | ০ | ০ |
![]() |
১১ | ১৯৮৪ | ২০১৮ | চ্যাম্পিয়ন (২০০০, ২০১২) | ২ | ২ | ৪০ | ২৪ | ১৫ | ০ | ১ |
![]() |
১১ | ১৯৮৬ | ২০১৮ | রানার-আপ (২০১২, ২০১৬, ২০১৮) | ০ | ২ | ৪ | ৩৩ | ০ | ০ | |
![]() |
১ | ১৯৮৬ | ২০১৮ | প্রথম রাউন্ড (২০১৪) | ০ | ০ | ৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ |
![]() |
২ | ২০০৪ | ২০১৮ | প্রথম রাউন্ড (২০০৪, ২০০৮) | ০ | ০ | ৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ |
![]() |
২ | ২০০৪ | ২০১৮ | প্রথম রাউন্ড (২০০৪, ২০০৮) | ০ | ০ | ৪ | ০ | ৪ | ০ | ০ |
![]() |
১ | ২০২৩ | ২০২৩ | প্রথম রাউন্ড (২০২৩) | ০ | ০ | ২ | ০ | ২ | ০ | ০ |
মূল পর্ব থেকে চূড়ান্ত খেলা অব্দি পরিসংখ্যানে। যোগ্যতা অর্জন পর্ব নেয়া হয়নি।
ব্যাটিং | ||
---|---|---|
সর্বোচ্চ স্কোর[১৭] | ![]() ![]() |
৮৩ (২০১৬) |
সর্বাধিক রান[১৮] | ![]() |
১৭৬ (২০১৬) |
সর্বাধিক ছক্কা[১৯] | ![]() |
৬ (২০১৬) |
সর্বাধিক পঞ্চাশ এবং তার বেশি[২০] | ![]() |
২ (২০১৬) |
সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট (সর্বনিম্ন ১২৫ বলে)[২১] | ![]() |
১২৩.৯৪ (২০১৬) |
সর্বোচ্চ জুটি[২২] | ![]() (৪র্থ উইকেট) ব |
১১৪* (২০১৬) |
বোলিং | ||
সেরা বোলিং পরিসংখ্যান[২৩] | ![]() ![]() |
৪/২৬ (২০১৬) |
সর্বাধিক উইকেট[২৪] | ![]() |
১১ (২০১৬) |
একটি আসরে সর্বোচ্চ উইকেট প্রাপক[২৫] | ![]() |
১১ (২০১৬) |
এক ইনিংসে ৫ উইকেট[২৬] | – | – |
ফিল্ডিং | ||
সর্বাধিক আউট (উইকেট-রক্ষক)[২৭] | ![]() |
৭ (৬টি ক্যাচ ও ১টি স্টাম্পিং) (২০১৬) |
সর্বাধিক ক্যাচ (ফিল্ডার)[২৮] | ![]() |
৬ (২০১৬) |
দল | ||
সর্বোচ্চ স্কোর[২৯] | ![]() ![]() |
১৬৬/৬ (২০১৬) |
সর্বনিম্ন রান[৩০] | ![]() ![]() |
৮১/৯ (২০১৬) |
বিবিধ | ||
সর্বাধিক ম্যাচ[৩১] | ![]() |
৭ (২০১৬) |
অধিনায়ক হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ[৩২] | ![]() |
৭ (২০১৬) |
আম্পায়ার হিসেবে সর্বাধিক ম্যাচ[৩৩] | ![]() |
৬ (২০১৬) |
# | বছর | ইভেন্ট | দলসংখ্যা | উত্তীর্ণ দল |
---|---|---|---|---|
১ | ১৯৮৪ | খেলা হয়নি | ||
২ | ১৯৮৬ | ১৯৮৪ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া কাপ | - | - |
৩ - ৭ | ১৯৮৮ - ২০০০ | খেলা হয়নি | ||
৮ | ২০০৪ | ২০০০ এসিসি ট্রফি | ৮ | ২ + ৪ |
৮ | ২০০৮ | ২০০৬ এসিসি ট্রফি | ৮ | ২ + ৪ |
১০ - ১২ | ২০১০ - ২০১৪ | খেলা হয়নি | ||
১৩ | ২০১৬ | ২০১৬ এশিয়া কাপ বাছাইপর্ব | ৪ | ১ + ৪ |
১৪ | ২০১৬ | ২০১৮ এশিয়া কাপ বাছাইপর্ব | ৬ | ১ + ৪ |
১৫ | ২০২২ | ২০২২ এশিয়া কাপ বাছাইপর্ব | ১৩ | ১ + ৫ |
১৬ | ২০২৩ | ২০২৩ এসিসি পুরুষ প্রিমিয়ার কাপ | ১৪ | ১ + ৫ |
১৭ | ২০২৫ | ২০২৪ এসিসি পুরুষ প্রিমিয়ার কাপ | ১৮ | ১ + ৫ |
মোট | ৮ | এশিয়া কাপ বাছাইপর্ব | সর্বোচ্চ:১৮ | সর্বোচ্চ:৬ |