এস্তি গিনজবার্গ | |
---|---|
![]() অক্টোবর ২০০৭ সালে এস্তি গিনজবার্গ | |
জন্ম | এস্থার ডাফনা গিনজবার্গ ৬ মার্চ ১৯৯০[১] |
দাম্পত্য সঙ্গী | আদি কিজম্যান (বি. ২০১২) |
সন্তান | ১ |
মডেলিং তথ্য | |
উচ্চতা | 1.73 m |
এস্থার ডাফনা "এস্তি" গিনজবার্গ-কিজম্যান (হিব্রু ভাষায়: אסתי גינזבורג; জন্ম: ৬ মার্চ ১৯৯০), হচ্ছেন ইসরায়েল এর একজন ফ্যাশন মডেল। তিনি টমি হিলফাইগার, বারবেরি, এফসিউকে, পল এন্ড বিয়ার এবং কাস্ত্রোর মত ব্র্যান্ডের আন্তর্জাতিক প্রচারাভিযানে মডেলিং করেছেন। ২০০৯, ২০১০ এবং ২০১১ সালের স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড সুইমসুট ইস্যু এ তিনি উপস্থিত ছিলেন। ফোর্বস ইসরায়েল এর মতে, ইসরায়েলের শীর্ষ দশটি সর্বোচ্চ দামের মডেলগুলির মধ্যে তিনি রয়েছেন, তার সাথে আরো রয়েছেন ইসরায়েলি মডেলগুলির পাশাপাশি শ্লোমিত মালকা, গাল গাদোত এবং বার রেফেলি এর মতো মডেল।[২]
এস্তি গিনজবার্গ ১৯৯০ সালের ৬ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন ও ইসরায়েল এর তেল আভিভ এর তজাহালার আশেপাশে বেড়ে ওঠেন। তার পিতা, আরিক গিনজবার্গ হচ্ছেন একজন স্থপতি এবং তার মা হচ্ছেন একজন ডাক্তার, যিনি জেরিয়াট্রিক্সে বিশেষজ্ঞ। তার দাদা মূল পরিকল্পনাকারী ও তেল আভিভ নির্মাণে জড়িত একজন প্রকৌশলী ছিলেন।[৩][৪][৫] এস্তি গিনজবার্গ হচ্ছেন একজন ইহুদি।[৩] তিনি উত্তর তেল আভিভের মর্যাদাকর "দ্য ওরনি ইয়েদ আলেফ হাই স্কুল" এ যোগদান করেন।
তিনি ২২ জুলাই ২০০৯ সালে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীতে বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা শুরু করেন এবং ঐ বছরের শুরুর অক্টোবরে একটি স্বতঃস্ফূর্ত বিবাহ মাধ্যমে সামরিক সেবা বিলোপের জন্য ইসরায়েলি মডেল বার রেফেলির সহকর্মী ইসরায়েলি মডেলের সমালোচনা করে শিরোনাম তৈরি করেন।[৬][৭] সেনাবাহিনীতে যোগদানের বিষয়ে এস্তি গিনজবার্গ বলেন: "সামরিক সেবা আমার ব্যক্তিগত বিশ্বাসের অংশ।"[৮] তিনি পরবর্তীকালে হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পর্ক এ অধ্যয়ন করেন।
হেইম অ্যাসোসিয়েশন এর জন্য এস্তি গিনজবার্গ হচ্ছে একজন স্বেচ্ছাসেবক, যারা ইসরায়েল এ শিশুদেরকে ত্রাণ ও সহায়তা প্রদান করে যারা ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে যাচ্ছে।
৮ জুন ২০১২ তারিখে, এস্তি গিনজবার্গ ইসরাইলের রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগকারী আদি কিজম্যান এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[৯] ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, এস্তি গিনজবার্গ তাদের ছেলে রেফেল ইয়েহনাতান এর জন্ম দেয়।[১০]
১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে জানা যায় যে এস্তি গিনজবার্গ এর বাবা তাকে এবং তার স্বামীকে দেওয়ার জন্য তার অর্থ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন, যেটি তিনি একটি বাড়ি ক্রয় করতে নিয়েছিলেন।[১১] তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর তিনি আর তার পিতার সাথে সম্পর্ক রাখেন না এবং তার ছেলেকে সাক্ষাত করতে দেননি।[১২]