ওগ্যুস্ত মারি ফ্রঁসোয়া বেরনার্ট | |
---|---|
![]() | |
বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৬ অক্টোবর ১৮৮৪ – ২৬ মার্চ ১৮৯৪ | |
সার্বভৌম শাসক | দ্বিতীয় লিওপোল্ড |
পূর্বসূরী | জুলেস মালোউ |
উত্তরসূরী | জুলেস দ্য বুরলেট |
বেলজিয়ান চেম্বার অভ রিপ্রেজেন্টিটিভের সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জানুয়ারি ১৮৯৬ – ১৮ জুলাই ১৯০০ | |
পূর্বসূরী | Théophile de Lantsheere |
উত্তরসূরী | Louis Marie Joseph de Sadeleer |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | অসটেন্ড, যুক্তরাজ্যীয় নেদারল্যান্ড (আধুনা: বেলজিয়াম) | ২৬ জুলাই ১৮২৯
মৃত্যু | ৬ অক্টোবর ১৯১২ লুসার্ন, সুইজারল্যান্ড | (বয়স ৮৩)
রাজনৈতিক দল | ক্যাথলিক পার্টি |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি অভ লিউভেন হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় |
ওগ্যুস্ত মারি ফ্রঁসোয়া বেরনার্ট (২৬ জুলাই ১৮২৯ - ৬ অক্টোবর ১৯১২) হলেন একজন বেলজিয় রাজনীতিবিদ যিনি ১৯০৯ সালে পল অঁরি বাঁজামাঁ দেস্তুর্নেল দ্য কোঁস্তঁের সাথে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।
বেরনার্ট ১৮২৯ সালে যুক্তরাজ্যীয় নেদারল্যান্ডসের ওস্টেন্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৭ বছর বয়সে ক্যাথলিক ইউনিভার্সিটি অভ লিউভেনের আইন অনুষদে ভর্তি হন এবং পাঁচ বছর পর সর্বোচ্চ ডিস্টিংশন সহ আইনশাস্ত্র অধ্যয়ন সমাপ্ত করেন।[১]
টেমপ্লেট:বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী
টেমপ্লেট:বেলজিয়ামের অর্থমন্ত্রী