এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(জুন ২০২০) |
ওয়ার্ল্ড ওয়ান | |
---|---|
সাধারণ তথ্যাবলী | |
অবস্থা | নির্মীয়মাণ |
ধরন | আবাসিক |
অবস্থান | লোয়ার পারেল |
শহর | মুম্বাই |
দেশ | ভারত |
নির্মাণ শুরু | ২০১১ |
প্রাক্কলিত সমাপন | ২০১৮ |
নির্মাণব্যয় | ৩২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার |
স্বত্বাধিকারী | লোধা গ্রুপ (লোঢা গ্রুপ) |
Height | |
স্থাপত্য | ৪৪২ মি (১,৪৫০ ফু) |
শীর্ষবিন্দু পর্যন্ত | ৪৪২ মি (১,৪৫০ ফু) |
শীর্ষ তলা পর্যন্ত | ৪৪২ মি (১,৪৫০ ফু) (১১০ তল) |
পর্যবেক্ষণাগার পর্যন্ত | ৩০৪.৮ মি (১,০০০ ফু) |
কারিগরী বিবরণ | |
উপাদান | কম্পোজিট |
তলার সংখ্যা | ১১৭ তলা মাটির উপর ২ তলা মাটির নিম্নে |
তলার আয়তন | ৭,৫০,০০০ মি২ (৮০,৭২,৯৩৩ ফু২) |
লিফট/এলিভেটর | ১২ |
ভূতল | ৭.১ হেক্টর (১৭.৫ একর) |
নকশা ও নির্মাণ | |
স্থপতি | পিয় কব ফ্রিড ও পার্টনার্স |
নির্মাতা | লোধা ডেভেলপার |
অবকাঠামোবিদ | লেসলি ই রবার্টসন অ্যাসোসিয়েটস |
প্রধান ঠিকাদার | |
অন্যান্য তথ্য | |
ইউনিটসংখ্যা | ২৯০ |
দ্য ওয়ার্ল্ড টাওয়ার্স ভারতের মুম্বাইতে নির্মীয়মাণ বিশিষ্টউচ্চতা বিশিষ্ট একটি আবাসিক গগনচুম্বী অট্টালিকা।[১] এটি দক্ষিণ মুম্বাইয়ের লোয়ার পারেলের বন্ধ হওয়া শ্রীনিবাস মিলের ৭.১-হেক্টর (১৭.৫ একর) জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে। উক্ত জমিতেই আরও দুটি টাওয়ার ওয়ার্ল্ড ভিউ এবং ওয়ার্ল্ড ক্রেস্ট নির্মাণ করা হবে। ওয়ার্ল্ড ওয়ানের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৩২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা তারও বেশি। এর নির্মাণকার্য ২০১১ সালে শুরু হয় এবং অনুমান করা হচ্ছে যে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নির্মাণকাজ করা হবে। এর নির্মাণকার্য শেষ হলে এটিই হবে ভারতের সর্বোচ্চ তথা বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আবাসিক অট্টালিকা।
ওয়ার্ল্ড ওয়ানের স্থপতি সংস্থা পিয় কব ফ্রিড ও পার্টনার্স এবং গাঠনিক প্রকৌশলী সংস্থা লেসলি ই রবার্টসন অ্যাসোসিয়েটস।[২]
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)