ওয়েন উইলান্স রিচার্ডসন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯ | (বয়স ৭৯)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন |
পরিচিতির কারণ | Richardson's Law |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯২৮) Hughes Medal (1920) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় কিংস কলেজ লন্ডন |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | জে জে টমসন |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | কার্ল টেলর কম্পটন ক্লিনটন জোসেফ ডেভিসন |
স্যার ওয়েন উইলান্স রিচার্ডসন (এপ্রিল ২৬, ১৮৭৯ - ফেব্রুয়ারি ১৫, ১৯৫৯) একজন বিখ্যাত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ১৯০৬ থেকে ১৯১৩ সাল পর্যন্ত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। উত্তপ্ত ধাতু থেকে ইলেক্ট্রন নিঃসরণের ওপর গবেষণা পরিচালনার জন্য তিনি ১৯২৮ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[১] তার এই গবেষণা থার্মিয়নিক ঘটনা নামে পরিচিত যা তাকে খ্যাতি এনে দিয়েছে। এছাড়া তার নামে নামাঙ্কিত একটি তত্ত্ব আবিষ্কার যা থার্মিয়নিক নিঃসরণ নামে পরিচিত।
তিনি ইংল্যান্ডের ইয়র্কশায়ারের অন্তর্গত ডিউসবারিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা এং মা'র নাম যথাক্রমে জোসুয়া হেনরি এবং শার্লোট মারিয়া রিচার্ডসন। তিনি ব্যাটলি গ্রামার স্কুলে প্রাথমিক অধ্যয়ন শেষে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হন। এই ট্রিনিটি কলেজ থেকেই তিনি ১৯০০ সালে তিনি প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণীতে অনার্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯১৪ সালে রিচার্ডসন কিংস কলেজ লন্ডন-এ পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। এই কলেজে তিনি গবেষণা বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন শেষে ১৯৪৪ সালে অবসর গ্রহণ করেন। থারমিয়নিক্স ছিল তার গবেষণার মূল বিষয়। তার এই গবেষণা ছিল ভ্যাকুয়াম টিউবের ভিত্তি। এছাড়াও তিনি আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া, gyromagnetic effect, রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে ইলেকট্রনের নিঃসরণ, মৃদু এক্স রশ্মি এবং হাইড্রোজেনের বর্ণালি বিষয়ে বিষয়ে গবেষণা করেছিলেন।
রিচার্ডসনের চাচাতো ভাই ছিলেন রিচার্ড ডেভিসন। ডেভিসনের বাবা ক্লিনটন জোসেফ ডেভিসন ছিলেন আরেক পদার্থবিজ্ঞানী যিনি নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |