![]() | |
ধরন | পাবলিক |
---|---|
আইএসআইএন | US4592001014 |
শিল্প |
|
পূর্বসূরী | ডান অ্যান্ড ব্র্যাডস্ট্রিট ![]() |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৬ জুন ১৯১১ |
প্রতিষ্ঠাতা | বিজয়রাজ কুমার মহাদেব ফ্রান্সিসকো ডি'সুজা |
সদরদপ্তর | , |
বাণিজ্য অঞ্চল | ১৭৭টি দেশ[১] |
প্রধান ব্যক্তি | রবি কুমার (চেয়ারউম্যান, সভাপতি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) জ্যান সিগমুন্ড (প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা) রেবেকা স্মিট (প্রধান লোক কর্মকর্তা) |
আয় | ![]() |
![]() | |
![]() | |
মোট সম্পদ | ![]() |
মোট ইকুইটি | ![]() |
কর্মীসংখ্যা | ২৮৮,২০০ (২০১৯)[৩] |
ওয়েবসাইট | www.cognizant.com |
কগনিজ্যান্ট টেক্নলজি সলিউশন্স (ইংরেজি: Cognizant Technology Solutions Corporation; সংক্ষেপে CTS) একটি আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি। ১৭০টি দেশে কোম্পানিটি তার কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার সদরদপ্তর নিউ জার্সি , যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত।
1890-এর দশকের শুরুতে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিন (আইবিএম) কর্পোরেশন এবং এর পূর্বসূরি কর্পোরেশনগুলি থেকে পণ্যগুলির একটি আংশিক তালিকা নিম্নরূপ।
মার্কিন তালিকাভুক্ত এই সংস্থার হেড কোয়ার্টার নিউ জার্সির টিনেকে। [৪]
মার্কিনি সংস্থা হলেও এর অধিকাংশ কর্মী ভারতীয়। মোট কর্মীর ৭০% ভারতীয়। সংখ্যার বিচারে তা প্রায় ২ লক্ষ।
ফেসবুকের হয়ে চুক্তিতে কাজ করেন এই প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্মী। ফেসবুকের মডারেটর হিসেবে কাজ করা কর্মীরা বছরে ২৮ হাজার ডলারের (২৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকা) মতো বেতন পান। নিউজার্সিভিত্তিক কগনিজেন্ট ফেসবুকের কনটেন্ট মডারেটর হিসেবে কাজ পাওয়া বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি।[৬]
২০১৯-এ সংস্থার বার্ষিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৩.৯-৪.৯ শতাংশ। কিন্তু পূর্ব অনুমান অনুযায়ী, চলতি বছরে সংস্থার রাজস্ব আয়ের হার নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭.০-৯.০ শতাংশ। স্বাভাবিক ভাবেই আগামী অনুমানের থেকে অনেকটাই তলানিতে পড়ে থাকছে সংস্থার বার্ষিক বৃদ্ধি। সংস্থার ব্যয়ের সঙ্গে রাজস্বের পরিমাণে যাতে সামঞ্জস্য আসে, সে দিকে তাকিয়েই একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বৃদ্ধির হার বাড়ানোর জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো এবং কর্মীদের প্রতিভার সদ্ব্যহারের বিষয়টি নিয়েও ভাবনা রয়েছে।
কর্মীদের কর্ম সময় ব্যাবস্থাপনায় ব্রিটিশ তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা ট্রুটাক এর ট্রুটাইম প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
অন্যান্য তথ্য প্রযুক্তি সংস্থার মতো এখানেও অনিয়োজিত কর্মীদের বেঞ্চ রাখা হয়। সাধারণত কোনো কর্মী প্রকল্প থেকে অনিয়োজিত হয়ে পরলে তার নিজস্ব বিভাগের তরফে ৩০ দিন সময় পান অন্য কোনো প্রকল্প খুঁজে নিতে। কোনো কারণে এই ৩০ দিন ফুরিয়ে গেলে তারা কর্পোরেট বেঞ্চে স্থান পান। সেখানে আরও অতিরিক্ত ৬০ দিন সময় দেয়া হয়। অধুনা এই নিয়ম পরিবর্তন করে তা ৩০ দিন এ নামিয়ে আনার প্রস্তাবনা রয়েছে। [৭]