কঙ্কনা সেন শর্মা | |
---|---|
জন্ম | |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ২০০০–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | রণবীর শৌরি (বি. ২০১০; বিচ্ছেদ. ২০২০) |
সন্তান | হারুন শোরি (১৫ই মার্চ ২০১১) |
আত্মীয় | অপর্ণা সেন (মাতা), মুকুল শর্মা (পিতা), কমলিনী চট্টোপাধ্যায় (বড় বোন) |
কঙ্কনা সেন শর্মা (ইংরেজি: Konkona Sen Sharma; জন্ম ৩রা ডিসেম্বর, ১৯৭৯) একজন ভারতীয় অভিনেত্রী। তিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা অপর্ণা সেনের কন্যা। শর্মাকে প্রথমদিকে ভারতীয় কলা কেন্দ্র এবং স্বাধীন চলচ্চিত্রে দেখা যেত এবং এই ধরনের কাজে তার অসামান্য অর্জন তাকে সময়াকালীন চলচ্চিত্রে অন্যতম অভিনেত্রীদের মধ্যে পথিকৃত করে তুলেছে।
তার চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটে ইন্দিরা (১৯৮৩) সিনেমায় শিশু শিল্পী হিসেবে। প্রাপ্ত বয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিষেক ঘটে বাংলা রোমাঞ্চকর সিনেমা “এক যে আছে কন্যা” (২০০০) সিনেমার মাধ্যমে। তিনি সকলের নজরে আসেন ইংরেজি-ভাষার সিনেমা “মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার” (২০০২) মাধ্যমে, যার পরিচালক ছিলেন তার মা এবং এই ছবির জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। নাটকীয় চলচ্চিত্র “পেইজ-থ্রি” (২০০৫) এর মাধ্যমে তার দর্শক কর্তৃক স্বীকৃত আরো বৃদ্ধি পায়, এবং তারপর থেকে তিনি অনেক সিনেমায় অভিনয় করেন, যার বেশিরভাগ ছবিতে বাণিজ্যিকভাবে সফল না হলেও তার অভিনয় আলোচনামূলক প্রশংসা অর্জন করে। তিনি পরপর দুইবার “ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিনেত্রী” পুরস্কার অর্জন করেন, এই দুইটি সিনেমা যথাক্রমে “ ওমকারা (২০০৬-এর চলচ্চিত্র) ” এবং “লাইফ ইন এ... মেট্রো” (২০০৭)। তার পূর্বের অভিনীত সিনেমার জন্য তিনি সেরা সহ-অভিনেত্রীর জন্য দ্বিতীয় জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।[১][২]
সেন শর্মা ১৯৭৯ সালের ৩ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মুকুল শর্মা (একজন বৈজ্ঞানিক লেখক এবং সাংবাদিক) এবং মা অপর্ণা সেন (একজন অভিনেত্রী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা)।[৩] তার একজন বড় বোনও আছে, কমলিনী চট্টোপাধ্যায়।[৪] সেন শর্মার নানা, চিদানন্দ দাসগুপ্ত, একজন চলচ্চিত্র বিশ্লেষক, বিশেষজ্ঞ, অধ্যাপক, লেখক এবং কলকাতা ফিল্ম সোসাইটির অন্যতম সহ-প্রতিষ্ঠাতা। তার নানী সুপ্রিয়া দাসগুপ্ত কবি “জীবনানন্দ দাশের” খুড়তুতো বোন। দাদা হলেন ওমি শর্মা
২০০১ সালে দিল্লির সেন্ট স্টিফেন কলেজ থেকে তিনি ইংরেজিতে সম্মান ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি কলকাতা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পাশাপাশি, কলকাতার মডার্ণ হাই স্কুল ফর গার্লসের ছাত্রী ছিলেন।[৫]
সেন শর্মার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে শিশু শিল্পী হিসেবে “ইন্দিরা” (১৯৮৩) সিনেমায়। ২০০০ সালে প্রাপ্ত বয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে তার অভিষেক ঘটে বাংলা চলচ্চিত্র “এক যে আছে কন্যা” সিনেমায়। ঋতুপর্ণ ঘোষের "তিতলী" সিনেমায় তিনি তিতলি নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই ছবিতে অভিনয় করেন মিঠুন চক্রবর্তী এবং তার মা অপর্ণা সেন।
২০০১ সালে তিনি ইংরেজি ভাষার ছবি “মিঃ অ্যান্ড মিসেস আইয়ার” সিনেমায় অভিনয় করেন, যার পরিচালক ছিলেন অপর্ণা সেন। এই সিনেমাটি ভালভাবেই অভিনীত হয় এবং এটি সমালোচনামূলক সফলতা লাভ করে। এই সিনেমায় সেন শর্মা একজন তামিল গৃহিণীর চরিত্র অভিনয় করেন, এই চরিত্র অভিনয়ের জন্যে তিনি সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।[৬] Her performance was later included in the 2010 issue of the "Top 80 Iconic Performances" by Filmfare.[৭] পরবর্তীতে ২০১০ সালে তার এই অভিনয় ফিল্মফেয়ারের “শীর্ষ ৮০ প্রতীকী পরিবেশনা ("Top 80 Iconic Performances") স্থান অর্জন করে।[৮]
"What´s special about her performance as Meenakshi Iyer is not the effort she put into it as much as the apparent lack of it. [...] Be it her squabbling with the urbane photographer Jehangir Chaudhary or her gently reprimanding him about how her name is pronounced (It's Mee-naa-kshi not Minakshi) or even when she is screaming at her infant, you believe it's Meenakshi you´ve met. And therein lies the key to her iconic performance."
—Filmfare মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার সেনিমায় কঙ্কনার অভিনয় সম্পর্কে (2002)[৯]
এরপরের সামাজিক সিনেমা “পেইজ থ্রি” (২০০৫) সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তিনি জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন।[১০] এই সিনেমায় তিনি একজন সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করেন, যিনি সবার প্রশংসা অর্জন করেন এবং বিনোদন জগতের অতি পরিচিত নাম।
সেন শর্মা মিরা নাইরের হলিউড সিনেমা “দ্য ন্যামসেক” (২০০৭) এ অভিনয় করার প্রস্তাব পান, কিন্তু অন্যান্য ছবির শুটিং এর তারিখের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ায় তিনি সিনেমাটিতে অভিনয় করতে পারেন নি।[১১] যাহোক, এরপর তিনি “১৫ পার্ক এভিনিউ” (২০০৫) সিনেমায় একজন মানসিক জরাগ্রস্ত নারীর চরিত্র অভিনয় করেন এবং একজন মধ্য বয়সী গ্রামের নারী হিসেবে অভিনয় করেন “ওমকারা” (২০০৬) সিনেমায়। তাই তিনি ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-শিল্পী পুরস্কার এবং সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। তার পরবর্তী সিনেমা “ডেডলাইনঃ সের্ফ ২৪ ঘণ্টা” (২০০৬), যা গড় মতামত অর্জন করে। ২০০৬ সালে সেন শর্মার পরিচালক হিসেবে অভিষেক ঘটে ১৮ মিনিটের বাংলা স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র “নামকরণ” (Naming Ceremony) এর মাধ্যমে।[১২][১৩]
এরপর সেন শর্মা ঋতুপর্ণ ঘোষের একটি বাংলা আর্ট ফিল্ম “দোসার” এ অভিনয় করেন, যা প্রিমিয়ার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অনুষ্ঠিত হয়। এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য ৫তিনি মাহিন্দ্র আমেরিকান আর্টস কাউন্সিল (MIAAC) চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান।[১৪]
২০০৭ সালে তার প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা হল “ট্রাফিক সিগনাল” যা মধুর ভান্দরকরের সাথে তার দ্বিতীয় সিনেমা। এই সিনেমাটি একটি নোয়া চলচ্চিত্র যেখানে তিনি একজন পতিতার চরিত্রের অভিনয় করেন।[১৫] ঐ বছরের পরবর্তীতে, তাকে অনুরাগ বাসু’র “লাইফ ইন এ... মেট্রো” সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা যায়। এই সিনেমাটি ভারতীয় বক্স অফিসে ভাল অবস্থানে থাকে।[১৬] মুম্বাই মেট্রো শহরভিত্তিক বিভিন্ন মানুষের দিনকাল নিয়ে তৈরী এই সিনেমা, যাতে সেন শর্মা একজন তরুণী এবং অনিরাপদ নারীর চরিত্রে অভিনয় করেন। এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তিনি দ্বিতীয়বারের মত ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।
২০০৭ সালের শেষের দিকে, সেন শর্মা যশ রাজ ফিল্ম ব্যানারে নির্মিত দুইটি সিনেমায় অভিনয় করেন। এই সিনেমাগুলোতে অভিনয়ের সময় তিনি অনেক উৎসাহবোধ করেন, কারণ এই প্রথম তিনি কোন ছবিতে দুইটি গানে ঠোট মিলান। প্রথমটি হল “লাগা চুনরী মে দাগ” একটি নাটকীয় সিনেমা, পরিচালক প্রদীপ সরকার। তিনি এই সিনেমায় বানারসের একটি ছোট্ট শহরেরে একজন তরুণীর ভূমিকায় অভিনয় করেন। চরিত্রের নাম ছিল চুটকী, এই সিনেমায় রানী মুখার্জী অভিনয় করেন। যদিও তাদের অভিনয় অনেক প্রশংসা কুড়ায়, কিন্তু সিনেমাটি ভারতে বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় নি। দ্বিতীয়টি হল “আজা নাচলে”, এই ছবিটি বিশাল আকারে প্রদর্শিত হয়, কারণ এই সিনেমার মাধ্যমে মাধুরী দীক্ষিত পুনরায় সিনেমা জগতে প্রবেশ করেন। কিন্তু সিনেমাটি ভাল প্রশংসা পায় না।
CNN-IBN এর রাজীব মসনদ এই সিনেমায় সেন শর্মা অভিনয় সম্পর্কে বলেনঃ "...nothing short of fantastic. Her greatest strength is that she isn't afraid of making a fool of herself and she doesn't worry about being laughed at. As a result, her performance in Aaja Nachle is fearless and uninhibited."[১৭]
২০০৮ সালে, সেন শর্মা “দিল কাবাডি” সিনেমায় অভিনয় করেন। তিনি মিরা নাইর পরিচালিত একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র “How Can It Be?” সিনেমায় অভিনয় করেন, এই সিনেমায়টি একটি সিনেমা প্রকল্প যার নাম “৮” (8)-র জন্য নির্মিত হয়। ২০০৮ সালে এই সিনেমাটির থিয়েরাটিক্যাল মুক্তির পূর্বে এই সিনেমাটি বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[১৮]
২০০৯ সালে, তাকে একটি কম বাজেটের ইংরেজি ভাষার সিনেমা “প্রেসিডেন্ট ইজ কামিং” এ অভিনয় করতে দেখা যায়, এই ছবির পরিচালক ছিল কুনাল রায় কাপুর। এই সিনেমাটি ইতিবাচক মতামত অর্জন করে।
দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়ার নিখাত কাজমী এই সিনেমা সম্পর্কে লিখেনঃ "Performance-wise, it's the uptight and complex-ridden Ms Konkona who walks away with laurels and laughs even as the film takes a healthy snigger at the desi self."[১৯]
সেন শর্মা এরপর জয়া আকতারের “লাক বাই চান্স” সিনেমায় ফারহান আকতারের বিপরীতে অভিনয় করেন।[২০] সিনেমাটি মুক্তির পর এটি উচ্চ ইতিবাচক মতামত অর্জন করেন, কিন্তু সিনেমাটি তেমন আয় করতে পারে নি।[২১][২২] সেন শর্মার সর্বশেষ সিনেমা হল অয়ন মুখার্জীর রোমান্টিকি কমেডি সিনেমা “ওয়েক আপ সিড”, এই সিনেমায় তিনি রণবীর কাপুরের বিপরীতে অভিনয় করেন।[২৩] মুক্তির পর এই ছবিটি বিশ্বব্যপী অনেক প্রশংসা কুড়ায়, এবং তার অভিনয়ও অনেক প্রশংসা পায়।
বলিউড হাঙ্গামা’র তারান আদর্শ লেখেনঃ "Konkona is natural to the core and the best part is, she's so effortless. Here's another winning performance from this incredible performer."[২৪]
দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস লেখেঃ "Ms. Sharma has made a specialty of characters like Aisha: independent urban women, whose dreams involve careers as well as love. Her Aisha is a nuanced creation — ambitious, sympathetic, believable — and Mr. Mukerji, making his directing debut, is right to let her run away with the film."[২৫]
২০১০ সালে, সেন শর্মা অশ্বিনী ধীরের সিনেমা “অতিথি তুম কাব যাওগে” সিনেমায় অজয় দেবগনের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই সিনেমায় পরেশ রাওয়ালও অভিনয় করেন।[২৬] একই বছরে তিনি নিরাজ পাঠাকের “রাইট ইয়া রং” সিনেমায় একজন উকিলের চরিত্র অভনয় করেন। পরবর্তীতে তিনি ঋতুপর্ণ ঘোষের কমেডি সিনেমা “সানগ্লাস” এবং বিজয় শুক্লার “মির্চ” সিনেমায় অভিনয় করেন।
২০১১ সালে, সেন শর্মা অপর্ণা সেনের “ইতি মৃণালীনী” সিনেমায় প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন,[২৭][২৮] তাকে অমিতাভ ভার্মা’র “জ্যাকপট” সিনেমায় রণবীর শোরের বিপরীতে,[২৯] সুমন মুখার্জীর “শেষের কবিতা”[৩০] এবং গৌতম ঘোষের “শুন্য অঙ্ক” সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা যায়।
২০১৩ সালে, সেন শর্মা বালাজী টেলিফিল্মের “এক থি দায়ান”। এই সিনেমাটির পরিচালক হলে নবাগত কান্নান আইয়্যার এবং প্রযোজক ভিশাল ভরদ্বাজ এবং একতা কাপুর। এই সিনেমায় অভিনয় করেন ইমরান হাশমি, কালকি কোয়েচলিন এবং হুমা কুরেশী।[৩১] এই সিনেমাটি নির্মিত হয় কঙ্কনা সেন শর্মা বাবার মুকুল শর্মার ছোট গল্প অনুসারে।[৩২] তাকে অপর্ণা সেনের “গয়নার বাক্স” সিনেমায়ও অভিনয় করতে দেখা যায়। [৩৩]
২০০৯ সালে জুন মাসে, সেন শর্মা প্রথমবারের মত অতুল কুমারের “দ্য ব্লু মগ” মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন। এই নাটকে আরো অভিনয় করেন রজত কাপুর, বিনয় পাঠাক, রণবীর শুরে এবং শিব চাঁদ।[৩৪][৩৫] ২০১০ সালে এই নাটকটি দেশের এবং বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে পরিভ্রমণ করে।[৩৬]
কঙ্কনা বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাতা, স্ক্রিপ্ট লেখক এবং অভিনেত্রী অপর্ণা সেনের কন্যা। সেন শর্মার সাথে অভিনেতা ও সহ-শিল্পী রণবীর শুরের দেখা হয়। এই জুটি ২০১০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর একটি পারিবারিক অনুষ্ঠানের মাধ্যেম তাদের বিয়ে সম্পন্ন করে।[৩৭] ২০১১ সাকে দক্ষিণ মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে তিনি তার প্রথম সন্তানের জন্ম দেন, তার নাম রাখেন হারূণ।[৩৮]
বছর | সিনেমা | ভূমিকা | ভাষা | টিকা |
---|---|---|---|---|
১৯৮৩ | ইন্দিরা | শিশু শিল্পী | বাংলা | |
১৯৮৯ | পিকনিক | কন্যা | বাংলা | টেলিভিশন |
১৯৯৪ | আমোদিনী | অল্প বয়সী সৎ মা | বাংলা | |
২০০১ | এক যে আছে কন্যা | রিয়া | বাংলা | |
২০০২ | তিতলী | তিতলী | বাংলা | |
২০০২ | মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার | মিনাক্ষী আইয়ার | ইংরেজি | সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার |
২০০৪ | ছাই পানি এক্সেট্রা | শান্তি/রাধা জোশীShanti/Radha Joshi | ইংরেজি | |
২০০৫ | অমু | কাজু "অমু" | ইংরেজি | |
২০০৫ | পেইজ থ্রি | মাধবী শর্মা | হিন্দি | |
২০০৫ | ১৫ পার্ক এভিনিউ | মিথি | ইংরেজি | |
২০০৬ | দোসার | কাভেরী চট্টোপাধ্যায় | বাংলা | |
২০০৬ | মিক্সড ডাবল | মালতী | হিন্দি | |
২০০৬ | ইয়ু হোতা তো কেয়া হোতা | তিলোত্তিমা পাঞ্জ | হিন্দি | |
২০০৬ | ওমকারা | ইন্দু | হিন্দি | ফিল্মফেয়ার সেরা সহ অভিনেত্রী সেরা সহ-অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার |
২০০৬ | ডেডলাইনঃ স্রেফ ২৪ ঘন্টে | সানজানা | হিন্দি | |
২০০৬ | কর্কট রাশি | কলেজ ছাত্রী | হিন্দি | টেলিভিশন |
২০০৭ | ট্রাফিক সিগনাল | নুরী | হিন্দি | |
২০০৭ | মেরিদিয়ান | প্রমীলা | হিন্দি | সময়ক্ষেপণ |
২০০৭ | লাইফ ইন এ... মেট্রো | শ্রুতি ঘোষ | হিন্দি | ফিল্মফেয়ার সহ-অভিনেত্রী পুরস্কার |
২০০৭ | লাগা চুনরী মে দাগ | ছুটকী (শুভাভরী সাহা) | হিন্দি | মনোনিত—ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিন্ত্রী পুরস্কার |
২০০৭ | আজা নাচলে | আনোক্ষী আনোখেলাল | হিন্দি | |
২০০৮ | ফ্যাশন | তিনি নিজ ভূমিকা | হিন্দি | বিশেষ দর্শন |
২০০৮ | দিল কাবাডী[৩৯] | সিমি | হিন্দি | |
২০০৮ | ৪ | যেইনাভ | ইংরেজি | পর্বঃ "How can it be?" |
২০০৯ | দ্য প্রেসিডেন্ট ইজ কামিং | মায়া রায় | ইংরেজি | |
২০০৯ | লাক বাই চান্স[২০] | সোনা মিশ্র | হিন্দি | |
২০০৯ | ওয়েক আপ সিড | আইশা ব্যানার্জী | হিন্দি | |
২০১০ | অতিথি তুম কাব যাউগে | মুনমুন | হিন্দি | |
২০১০ | রাইট ইয়া রং[৪০] | রাধিকা পটনায়ক | হিন্দি | |
২০১০ | মির্চ[৪১] | লাবনী/অনীতা | হিন্দি | |
২০১১ | ৭ খুন মাফ | Nandini | হিন্দি | বিশেষ দর্শন |
২০১১ | ইতি মৃণালীনী[৪২] | মৃণালীনী মিত্র | বাংলা | |
২০১৩ | শুন্য অঙ্ক | রেখা বিশ্বাস | বাংলা | |
২০১৩ | গয়নার বাক্স | শোমলতা | বাংলা | |
২০১৩ | এক থি দায়ান | ডায়না | হিন্দি | মনোনীত—ফিল্মফেয়ার সেরা সহ-অভিনেত্রী |
২০১৩ | ব্লাইন্ড নাইট | নীনু | হিন্দি | |
২০১৩ | সানগ্লাস | চিত্রা | হিন্দি / বাংলা | ১৯ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পরিবেশিত। ঋতুপর্ণ ঘোষের শেষ কাজ। |
২০১৩ | শেষের কবিতা | লাভন্য | বাংলা | দুইবাই চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস অবলম্বনে |
২০১৫ | শজারুর কাঁটা | দীপা ভাট | বাংলা | Based on Byomkesh Bakshi novel of same name. Released. |
২০১৫ | কাদম্বরী | কাদম্বরী দেবী | বাংলা | |
২০১৫ | গৌর হরি দাস্তান | লক্ষী দাশ | হিন্দি | |
২০১৫ | তালওয়ার | নুপুর তালওয়ার | হিন্দি | |
২০১৫ | সারি রাত | স্ত্রী | হিন্দি | Directed by Aparna Sen, Tribute to a play in three acts by Badal Sarkar. Premièring at the New York Indian Film Festival & London Indian Film Festival. |
২০১৫ | Nayantara's Necklace | নয়নতারা | হিন্দি | শর্ট ফিল্ম |
২০১৬ | Lipstick Waale Sapne | হিন্দি | Upcoming film by Prakash Jha Productions. | |
২০১৬ | Akira | হিন্দি | Filming |
বছর | শিরোনাম | ভূমিকা | নোট |
---|---|---|---|
২০১৫ | এ ডেথ ইন দ্য গুঞ্জ | পরিচালক ও লেখক |
বছর | পুরস্কার | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল | নোট |
---|---|---|---|---|---|
২০০৩ | কালাকার পুরস্কার | সেরা উদীয়মান অভিনেত্রী | তিতলি | বিজয়ী | |
আনন্দলোক পুরস্কার | সমালোচক পুরস্কার | মিঃ এন্ড মিসেস আইয়ার | বিজয়ী | ||
জাতীয় পুরস্কার | সেরা অভিনেত্রী | বিজয়ী | |||
২০০৬ | কালাকার পুরস্কার | পেইজ ৩ | বিজয়ী | [৪৩] | |
জি সিনে পুরস্কার | সেরা নবাগতা অভিনেত্রী | পেইজ থ্রি (বিদ্যা বালানের সাথে যৌথভাবে) |
বিজয়ী | ||
২০০৭ | জি সিনে পুরস্কার | সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | ওমকারা | বিজয়ী | |
বাংলা চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির পুরস্কার | বছরের শ্রেষ্ঠ অভিনয়ের জন্য | ১৫ পার্ক এভিনিউ | বিজয়ী | ||
মহিন্দ্র ইন্দো-আমেরিকান আর্টস কাউন্সিল (MIAAC) চলচ্চিত্র উৎসব | সেরা অভিনেত্রী | দোসার | বিজয়ী | ||
জাতীয় পুরস্কার | সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | ওমকারা | বিজয়ী | ||
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | বিজয়ী | ||||
২০০৮ | লাগা চুনরী মে দাগ | মনোনীত | |||
লাইফ ইন এ... মেট্রো | বিজয়ী | ||||
আইফা পুরস্কার | বিজয়ী | ||||
বাংলা চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির পুরস্কার | সেরা অভিনেত্রী | এক যে আছে কন্যা | বিজয়ী | ||
২০১১ | একাদশ নিউইয়র্ক ভারতীয় চলচ্চিত্র উৎসব | ইতি মৃণালীনী | বিজয়ী | [৪৪] | |
২০১২ | কালাকার পুরস্কার | Iti Mrinalini | বিজয়ী | ||
২০১৪ | ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পূর্ব | সেরা অভিনেতা (নারী) পুরস্কার | Goynar Baksho | বিজয়ী | |
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | এক থি দায়ান | মনোনীত | ||
২০১৫ | সাউথ এশিয়ান ফিল্ম ফেস্টিভাল | সেরা অভিনেত্রী | কাদম্বরী | বিজয়ী | [৪৫] |
|কর্ম=
at position 23 (সাহায্য)
|কর্ম=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)