សាកលវិទ្យាល័យ កម្ពុជា | |
লাতিন: Sakalvityealay Kampuchea | |
নীতিবাক্য | "জ্ঞান ও বুদ্ধি খোঁজে এবং আগামী দিনের নেতাদের প্রস্তুত" (ដើម្បីចំណេះដឹង គតិបណ្ឌិត និងស្ថាបនាអ្នកដឹកនាំទៅថ្ងៃអនាគត) |
---|---|
ধরন | বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৩ জুন ২০০৩ |
প্রতিষ্ঠাতাগণ | ডঃ কাও কিম হারুন এবং ডঃ হারুহিসা হান্ডা |
আচার্য | ডঃ হারুহিসা হান্ডা [১] |
সভাপতি | ডঃ কাও কিম হারুন |
ঠিকানা | নর্থব্রিজ সড়ক, সাংকেত টেক থালা, খান সেন সোক, পি.ও বক্স ৯১৭, , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহরে |
পোশাকের রঙ | সবুজ, সোনালী ও নীল |
সংক্ষিপ্ত নাম | ক.বি |
অধিভুক্তি | উচ্চ শিক্ষা কমিশন কম্বোডিয়া |
ওয়েবসাইট | www |
![]() |
কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউ.সি) নর্থব্রিজ সড়ক, সাংকেত টেক থালা, খান সেন সোক, পি.ও বক্স ৯১৭, পানম পিনহা, কম্বোডিয়ার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় [২]
ডাঃ কাও কিম আভেন ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে আমেরিকা থেকে কম্বোডিয়ায় ফিরে আসার পর তিনি কম্বোডিয়া একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেন, কম্বোডিয়া নতুন প্রজন্মের উজ্জ্বল তরুণদের শিক্ষার সাহায্যে বিশ্বজুড়ে উন্মুক্ত করার জন্য তার এই লক্ষ্য সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন করার উদ্দেশ্যে বিশেষ করে উচ্চ বিদ্যালয়গুলি প্রদত্ত শিক্ষার সীমাবদ্ধতার কারণে তিনি আমেরিকান ক্রেডিট ভিত্তিক সিস্টেম মডেল হিসাবে নির্বাচিত হন। তাছাড়া তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে শিক্ষার্থীদের মেধা বিস্তার করার জন্য ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষার প্রয়োজন ছিল, এটি কেবল কম্বডিয়াতেই নয় বরং বিশ্বব্যাপী তাদের আরও বেশি গ্রহণযোগ্যতা হবে, তবে এটি বিস্তৃত করেছিল এশিয়া এবং তার বাইরে অন্যন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতামূলক বিনিময় চুক্তি মাধ্যমে। এই চুক্তির ফলস্বরূপ ডাঃ কাও কিম আভেন নিজের অর্থে পুঁজি করে বই, কম্পিউটার এবং বিভিন্ন অবদানকারীর অন্যান্য উপকরণ দান করে কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করে । এই বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিকভাবে ২৩ জুন ২০০৩ তারিখে কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী সামেমেক টিচো হুন সেন কর্তৃক উদ্ভধনের মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়টি স্বাধীনতা স্মৃতিস্তম্ভের দক্ষিণে তিনটি ইজারাবদ্ধ ভবনে অবস্থিত, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় দৃঢ়ভাবে ফনোম পেনের মধ্যবর্তী ৩ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এবং এতে রয়েছে ১০,০০০ জন শিক্ষার্থীকে পড়ানোর সুযোগ রয়েছে ।[৩][৪][৫][৬]
কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সমালোচনা মূলক, বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনা বিকাশের জন্য বিশ্বমানের শিক্ষা প্রদানের চেষ্টা করে যাতে তারা সুনির্দিষ্ট ও নৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে এবং একজন জ্ঞানি নাগরিকের অংশ হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বকে প্রচার করে এবং কম্বোডিয়ার উচ্চতর শিক্ষার কাঠামো ও উদ্দেশ্য পুনর্বিবেচনার মাধ্যমে আন্তঃশাস্ত্র গবেষণা, শিক্ষণ ও প্রশিক্ষণের অাস্থা কেন্দ্র চালু করে ।
কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়টির অর্জন সমূহ নিচে তুলে ধরা হলোঃ
কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় মৌলিকতা, কল্পনা এবং শিক্ষার গুণমানের দাবিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে , আন্তর্জাতিক এবং কম্বোডিয়া অঞ্চলের নেতৃস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষাদান, প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং বৃত্তি অর্জনের শ্রেষ্ঠত্ব বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠবে। সেই অনুযায়ী কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়টি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত উনয়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সংহতকরণ এবং বিশ্বায়নের প্রক্রিয়ার প্রতিশ্রুতির কারণে কম্বোডিয়ায় অঞ্চলের উচ্চশিক্ষার জন্য পছন্দসই প্রতিষ্ঠানের হয়ে উঠবে। ।
মানব সম্পদ উন্নয়নের উপর কম্বোডিয়ার সরকারকে সমর্থন করার জন্য কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে একটি আন্তর্জাতিক মানের উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
কম্বোডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউ.সি) নর্থব্রিজ সড়ক, সাংকেত টেক থালা, খান সেন সোক, পি.ও বক্স ৯১৭, পানম পিনহা, কম্বোডিয়ার।