উন্নয়ন ভবন | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭০ |
ধরন | নগর পরিকল্পনা সংস্থা |
যার এখতিয়ারভুক্ত | পশ্চিমবঙ্গ সরকার |
সদর দপ্তর | উন্নয়ন ভবন, সেক্টর ২, বিধাননগর, কলকাতা-৭০০০৯১ |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী | |
সংস্থা নির্বাহী |
|
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
কলকাতা মেট্রোপলিটান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (কেএমডিএ) পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা মহানগর অঞ্চলের জন্য স্থাপিত একটি বিধিবদ্ধ পরিকল্পনা ও উন্নয়ন পরিষদ। এটি আগে ক্যালকাটা মেট্রোপলিটান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (সিএমডিএ) নামে পরিচিত ছিল এবং এখনও এটি পুরনো লোগোই ব্যবহার করে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নগর উন্নয়ন ও পৌর বিষয়ক বিভাগের অধীনস্থ এই সংস্থার কার্যকলাপ বহুমুখী।
১৯৭০ সালে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে এই সংস্থার জন্ম। ১৯৭৪ সালে এর পরিকল্পনা অধিকরণ স্থাপিত হয়। বর্তমানে এটি পশ্চিমবঙ্গ নগর ও গ্রামাঞ্চল (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৭৯ মোতাবেক কাজকর্ম চালায়।[১]
কেএমডিএ-এর কার্যকলাপ বহুমুখী। এটি এক নগর পরিকল্পনা সংস্থা এবং নতুন অঞ্চল ও টাউনশিপের রূপরেখা নির্মাণ এরই হাতে ন্যস্ত। এটি জল সরবরাহ, নিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মতো সাধারণ পরিকাঠামোগত কাজগুলি করে থাকে। এছাড়া কেএমডিএ কলকাতা মেট্রোপলিটান প্ল্যানিং কমিটির প্রযুক্তিগত সচিবালয়।[২]
কেএমডিএ-র অধীনে এক ১১ সদস্যের বোর্ড আছে যা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি এবং মনোনীত ব্যুরোক্র্যাট নিয়ে গঠিত। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পৌরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম কেএমডিএ-র এই বোর্ডের সভাপতি।[২]
প্রকল্প | অবস্থান | প্রস্তাবনা তারিখ | সম্পন্ন তারিখ | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
পাটুলি ভাসমান বাজার | পাটুলি, গড়িয়া | ২০১৮ | [৩] | |
বৈষ্ণবঘাটা পাটুলি টাউনশিপ | গড়িয়া | [৪] | ||
বেদিয়াপাড়া সুড়ঙ্গ | দক্ষিণ দমদম | |||
দক্ষিণেশ্বর স্কাইওয়াক | দক্ষিণেশ্বর | ২০১৫ | ২০১৮ | [৫][৬] |
কলকাতা দ্রুতগামী বাস পরিবহন ব্যবস্থা | উল্টোডাঙ্গা–ইএম বাইপাস–গড়িয়া | ২০১১ | চলছে | [৭] |
কলকাতা আই | হুগলি রিভারফ্রন্ট | ২০১১ | নির্মাণ শুরু হয়নি | [৮] |
কলকাতা পশ্চিম আন্তর্জাতিক মহানগরী | হাওড়া জেলা | ২০০৬ | চলছে | |
মিলেনিয়াম পার্ক | স্ট্র্যান্ড রোড | ১৯৯৯ | [৯] | |
নজরুল মঞ্চ | রবীন্দ্র সরোবর | ১৯৮০ | [১০] | |
পানিহাটি ইনটেক জেটি | পানিহাটি | ২০১৪ | [১১] | |
মা উড়ালপুল | পার্ক সার্কাস–ইএম বাইপাস | ২০১০ | ২০১৫ | [১২] |
স্টর্ম ওয়াটার ড্রেনেজ সিস্টেম | দমদম | [১৩] | ||
পশ্চিমবঙ্গ টেলি আকাদেমি কমপ্লেক্স | বারুইপুর | ২০২২ | [১৪] |