কল্কাসুন্দা Senna sophera | |
---|---|
কালকাসুন্দা বীজ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | সপুষ্পক উদ্ভিদ |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
উপপরিবার: | Caesalpinioideae |
গোত্র: | Cassieae |
উপগোত্র: | Cassiinae |
গণ: | Senna |
প্রজাতি: | S. sophera |
দ্বিপদী নাম | |
Senna sophera (L.) Roxb | |
প্রতিশব্দ | |
Cassia sophera |
'কল্কাসুন্দা ' একটি গুল্ম, কমপক্ষে ৩ মিটার লম্বা। এর ৮-১২টি যৌগিক পাতা থাকে। কল্কাসুন্দা (kolkasunda) এর সাধারণ নাম algarrobilla,[১] kasunda, baner। পূর্বে একে ইংরেজিতে Cassia sophera বলা হত। এটি হিন্দিতে kasaundi নামে পরিচিত।
সম্ভবত বাংলাদেশে এর উৎপত্তি,[২]
নরম পাতা ও কাঁচা শুঁটি।
অ্যালার্জি, কোষ্ঠবদ্ধতা, হুপিং কাশি, কফ, জ্বর, বেতো জ্বর, ম্যালেরিয়া, কঞ্জাংকটিভাইটিস ও ক্ষত নিরাময়ে কালকাসুন্দার পাতার রস খাওয়া হয়। মৃগি রোগীদের চিকিৎসায় গোটা উদ্ভিদের রস ব্যবহার হয়। রজঃস্রাবের সময় যন্ত্রণা হলে মূলের ক্বাথ কাজ দেয়। আবার ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসায় কালকাসুন্দার বাকল ভেজানো জল খেলে উপকার হয়।