কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম | |
---|---|
![]() সিটিটিসি-র প্রতীক | |
সংক্ষেপ | সিটিটিসি |
সংস্থা পরিদর্শন | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ |
কর্মচারী | ৬০০ |
অঞ্চল কাঠামো | |
পরিচালনার অঞ্চল | ![]() |
সাধারণ প্রকৃতি | |
পরিচালনামূলক কাঠামো | |
প্রধান কার্যালয় | ৩৬ মিন্টো রোড, রমনা, ঢাকা ১২১৭, বাংলাদেশ |
সংস্থার কার্যনির্বাহক |
|
মাতৃ-সংস্থা | ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ |
ওয়েবসাইট | |
cttcdmp |
কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (বাংলা: সন্ত্রাসবাদ ও আন্তঃজাতীয় অপরাধ দমন) সন্ত্রাসবাদ ও আন্তর্জাতিক অপরাধ মোকাবেলায় গঠিত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি বিশেষ শাখা। মো. আসাদুজ্জামান এ ইউনিটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১][২]
২০১১ সালে আগস্ট মাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ পুলিশকে নিয়ে কাউন্টার সন্ত্রাসবিরোধী পুলিশ ব্যুরো নামে একটি বিশেষ ইউনিট গঠনের সুপারিশ করে। সেপ্টেম্বর ২০১৩ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। ২০১৫ সালে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা বাড়লে এ ইউনিটের চাহিদা বাড়ে। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে ৬০০ জনকে নিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম প্রতিষ্ঠা হয়।[৩]
২০১৭ সালের মার্চ মাসে এটি সীতাকুন্ডে এক অভিযান চালায়, যার ফলে চট্টগ্রামে দু‘জন জঙ্গি নিহত হয়।[৪] ২৫ মার্চ ২০১৭ তারিখে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম প্যারা-কমান্ডো ব্যাটালিয়ন দ্বারা এটি অপারেশন টুইলাইটকে সহায়তা প্রদান করে। [৫] সন্ত্রাসবাদ, উগ্রবাদ, অস্ত্র ও বিস্ফোরক, সাইবার অপরাধ, ড্রাগ, চোরাচালান, সন্ত্রাসী অর্থায়ন এবং অন্য কোনও আন্তর্জাতিক অপরাধ সম্পর্কিত তথ্য নাগরিকদের কাছ থেকে সংগ্রহের জন্য সংস্থাটি হ্যালো সিটি অ্যাপ নামে একটি অ্যাপ উন্মুক্ত করে।
সিটিটিসি বা কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের চারটি বিভাগ রয়েছে। এগুলো হলো-