![]() | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কাগিসো রাবাদা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | জোহানেসবার্গ, গুটেং, দক্ষিণ আফ্রিকা | ২৫ মে ১৯৯৫|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩-২০১৪ | গটেং | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪-বর্তমান | লায়ন্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: CricketArchive, ১১ জুলাই ২০১৫ |
কাগিসো রাবাদা (জন্ম: ২৫ মে, ১৯৯৫) জোহানেসবার্গের গটেংয়ে জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকার উদীয়মান ক্রিকেটার। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলে খেলার পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে লায়ন্সের প্রতিনিধিত্ব করছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট বোলার। পাশাপাশি বামহাতে ব্যাটিং করতে অভ্যস্ত তিনি।[১]
ডিসেম্বর, ২০১৩ সালে সিএসএ প্রভিন্সিয়াল ওয়ান-ডে কম্পিটিশনে গটেংয়ের সদস্য হিসেবে বর্ডারের বিপক্ষে তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।[২] ২০১৩ সালে ম্যাট্রিকুলেশন শেষ করে সেন্ট স্টিথিয়ান্স বয়েজ কলেজে অধ্যয়ন করছেন।
২০১৪ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঐ প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আফ্রিকা শিরোপা জয় করে। ওভারপ্রতি ৩.১০ রান দিয়ে ১৪ উইকেট নিয়ে প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন তিনি।[৩] এছাড়াও তিনি অস্ট্রেলিয়া এ-দলের বিপক্ষে প্রতিযোগিতার সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৬/২৫ লাভ করে।[৪] এ অর্জনের ফলে তিনি প্রতিযোগিতার সর্বাপেক্ষো দ্রুততম ও ভয়ঙ্কর বোলার হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।[৫] এরফলে লায়ন্স দল তাকে সানফয়েল সিরিজের শেষ দুই খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তাকে অন্তর্ভুক্ত করে। দুই খেলায় অংশগ্রহণ করে ১৮৬ রান খরচায় তিনি ৭ উইকেট পান।[৬]
ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সালে ডলফিন্সের বিপক্ষে খেলায় ১০৫ রানের বিনিময়ে ১৪ উইকেট নেন। তন্মধ্যে প্রথম ইনিংসে পেয়েছিলেন ৯/৩৩ যা দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান।[৭]
৫ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে তার টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে।[৮]
জুলাই, ২০১৫ সালে বাংলাদেশ সফরে একদিনের আন্তর্জাতিক দলের সদস্য মনোনীত হন।[৯] ১০ জুলাই, ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে।[১০] মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বৃষ্টিবিঘ্নিত ৪০ ওভারে খেলায় নির্ধারিত ৮ ওভারে ৬/১৬ লাভ করেন।[১১] এরফলে বাংলাদেশ দল ৩৬.৩ ওভারে ১৬০ রানে ইনিংস শেষ করে। পরবর্তীতে দক্ষিণ আফ্রিকা দল খুব সহজেই ৮ উইকেটে জয়লাভ করে। খেলায় তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার ওডিআই ইতিহাসে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে অভিষেকে হ্যাট্রিক করেন। এ অর্জনের ফলে তাইজুল ইসলামের পর দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে তিনি এ তালিকা যুক্ত হন।[১২][১৩] এছাড়াও ওডিআই ইতিহাসে অভিষেকে সেরা বোলিং করেন তিনি।[১৪] খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
কাগিসো রাবাদা’র একদিনের আন্তর্জাতিকে ৫-উইকেট প্রাপ্তি | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
# | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | স্থান | সাল | ফলাফল |
১ | ৬/১৬ | ১ | ![]() |
![]() |
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ২০১৫ | জয়[১৫] |