সর্বোচ্চ শিক্ষা পরিষদ | |
---|---|
শিক্ষামন্ত্রী | মোহাম্মদ বিন আবদুল ওয়াহেদ আল-হাম্মাদি[১] |
জাতীয় শিক্ষা বাজেট (২০১২) | |
বাজেট | মার্কিন ডলার ৬.০৪ বিলিয়ন[২] |
সাধারণ বিবরণ | |
মাতৃভাষা | আরবী |
স্বাক্ষরতা (২০১৫) | |
মোট | ৯৬.৬%[৩] |
পুরুষ | ৯৬.৭% |
মহিলা | ৯৬.২% |
তালিকাভুক্তি | |
মোট | ২৮০,০৪১[৪] |
প্রাথমিক | ৬৮,২৫৫ |
মাধ্যমিক | ৬৫,১৮২ |
মাধ্যমিক পরবর্তী | ১৪৬,৬০৪ |
কাতার এর শিক্ষাব্যবস্থা, সর্বোচ্চ শিক্ষা কাউন্সিল (এসইসি) এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় (এমওই) এর দ্বারা যৌথভাবে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়। সকল স্বাধীন বিদ্যালয়গুলি এস.ই.সি এর দ্বায়িত্বে থাকে অন্যদিকে এমওই সকল বেসরকারি বিদ্যালয় সমূহকে সাহায্য প্রদান করে।[৫] ১৯৫৬ সাল থেকে প্রথাগত বিদ্যালয় ভিত্তিক কার্যক্রম শুরু হয়।[৬] প্রাথমিক শিক্ষা সকল শিশুর জন্য বাধ্যতামূলক এবং সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে প্রাথমিক শিক্ষা বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। [৬]
কাতারে শিক্ষা ব্যবস্থা যথেষ্ট বৈচিত্র্যময়, এখানে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করে। কাতারে প্রায় ৩৩৮ টি আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় আছে।[৫] রাজধানী দোহাতে গড়ে উঠেছে দেশটির শিক্ষা শহর যেখানে বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় এর স্যাটেলাইট ক্যাম্পাস রয়েছে।[৭]
২০০১ সালে কাতার রেন্ড কর্পোরেশনকে ভাড়া করে তাদের কিন্টারগার্টেন থেকে ১২ তম শ্রেনির লেখাপড়ার মান ও অনিশ্চয়তা সম্পর্কে জানতে।[৮] এ সময় রেন্ড এর গবেষণা পরিচালিত হয়, প্রায় ১০০০০০ শিক্ষার্থী কাতারের শিক্ষাব্যবস্থা কর্তৃক পরিবেশিত হয়,যাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ সরকারি বিদ্যালয় গুলোতে উপস্থিত হয়।রেন্ড শিক্ষাখাত ব্যয় এর ক্ষেত্রে কৃপণতাকে দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রের প্রধান দুর্বলতা বলে জানায়।[৮] রান্ড এছাড়াও কাতার সরকারকে আরও নানা ধরনের সংস্কার এর কথা বলে যার মধ্যে পাঠ্যক্রম এর উন্নয়ন এর ওপর জোর দেওয়া হয়।[৮]
রেন্ড এর গবেষণার প্রতিক্রিয়া হিসাবে,২০০১ সালে সুপ্রিম শিক্ষা কাউন্সিল নতুন যুগের শিক্ষা (EFNE) নামে একটি নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং দেশের শিক্ষা নীতির সংস্কার করে। ইএফএনই এর একটি প্রধান উদ্যেশ্য ছিল পশ্চিমা বিশ্বের শিক্ষা পদ্ধতিকে গ্রহণ করা এবং বিদ্যালয় গুলোতে ছড়িয়ে দেওয়া।এছাড়াও এসইসি ও এই উদ্যেগ গ্রহণের মাধ্যমে তাদের ভর্তি বৃদ্ধি করতে চেয়েছিল।[৯] ২০০৫ সালে এসইসি আরবি, গণিত ও বিজ্ঞান সকল শ্রেনির জন্য দেশীয় পাঠ্যক্রম এর শিক্ষা পদ্ধতি উত্থাপন করে। এর পরেই বৃহৎ পরিমাণে স্বাধীন বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০৪ সালে ১২ টি, ২০০৫ সালে ২১ টি এবং ২০০৬ সালে তেরটি বিদ্যালয় খোলা হয়।[৮]
২০০৮ সালের একটি মূল্যায়ন পরীক্ষাতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের একটি ক্ষুদ্র অংশ নতুন পাঠ্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারে। প্রায় ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী ইংরেজি, ৫ শতাংশ আরবি এবং ১ শতাংশেরও কম শিক্ষার্থী গণিত ও বিজ্ঞানের সংগে পরিচিত ছিল। ওইসিডি দ্বারা পরিচালিত একটি জরিপে কাতার তার শিক্ষা সূচক এর ১০ম অবস্থানে ছিল।
কাতার ন্যাশনাল ভিশন ২০৩০ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন এর লক্ষে অনেকগুলো লক্ষ স্থাপন করে।[৬]
বিংশ শতাব্দীর পূর্বে, কাতারের সমাজে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য তেমন জোর দেওয়া হত না। এই ছিল প্রথাগত বেদুইন সংস্কৃতি.[১০] বরং শহুরে এলাকায় কুরআন শিক্ষার ব্যাপক চাহিদা দেখা যায় এবং গ্রামে যা ক্ষুদ্রতম। শহরের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীদের শিখানো হত কীভাবে কুরআন মুখস্থ করা, মনে রাখা এবং পড়তে হয়। এই ধরনের শিক্ষা সাধাণত ১০ বছরের মধ্যে সম্পন্ন হয়।যার ফলে তাদের পরিবার ১০ বছর বয়সেই আল খাতমা বা কুরআন শিক্ষা শেষ কে উৎযাপন করে।[১০] ১৮শ শতকের দিকে পেনিনসুলার একটি উল্লেখযোগ্য শহর যুবারাহ ইসলামি শিক্ষার কেন্দ্র হয়ে ওঠে।[১১]
ইসলামী বিদ্যালয় তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয় মসজিদ, কুত্তাব এবং মাদ্রাসা। মুহাম্মদ শুকরি আল-আলুসি একজন ইসলামী পণ্ডিত বলেন যে ১৮৭৮ এবং ১৯১৩ এর মধ্যে ২০টি কুত্তাব, ৩০টি মাদ্রাসা, ৪০০ টি মসজিদ কাতার এর মধ্যে আল-হাসা নামক এলাকায় ছিল।[১১]
মসজিদকে সাধারণত প্রার্থনা করার জন্য ব্যবহৃত হত, সেখানে ইসলামে নানা ধরনের ধর্মীয় নির্দেশনা ও শিক্ষার সুযোগ সুবিধাও দেওয়া হত।[১১]
কুত্তাব যা মক্তব নামেও পরিচিত তা ২ ভাগে বিভক্ত। কুত্তাব এর ১ম ভাগে কুরআন ও ধর্ম সম্পর্কে সাধারন শিক্ষা দেওয়া হয়, যা শহর ও গ্রাম উভয় যায়গাতেই ব্যাপক বিস্তৃত।উভয় লিঙ্গের শিশুই এখানে অংশগ্রহণ করতে পারে, যদিও তারা লিঙ্গ পৃথকীকৃত।পুরুষ শিশুদের শেখানো হয় খোলা যায়গায় বা মসজিদে, অন্যদিকে নারীদের শিক্ষা দেওয়া হয় ঘরে।কুত্তাবের অন্য বিভাগে কুরআন ছাড়াও পড়া,লেখা এবং গণিত শিক্ষা দেওয়া হয়।তারা দোহা এর মত বড় শহর এলাকায় পাওয়া যায়,এবং তারা সাধাণত ধনী পরিবার থেকে আসে।কুত্তাবে বেশ কিছ সীমাবদ্ধতাও রয়েছে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল প্রশিক্ষকদের যোগ্যতার অভাব।[১২]
মাদ্রাসা গুলোই শিক্ষার জন্য সবচেয়ে ভাল মাধ্যম ছিল, সেখানে ইসলামী বিজ্ঞান ও আরবি সাহিত্য শিক্ষা দেওয়া হত।[১৩] এগুলো সাধাণত শহর এলাকায় দেখা যেত।মাদ্রাসা গুলো থেকে সবসময় ভাল এবং উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন কবি ও সরকারি কর্মচারী বের হত।[১৪] ১৯৩৮ সালে যা বন্ধ হয়ে যায়।
১৯৪৯ সালে দোহায় দেশের প্রথম আনুষ্ঠানিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় কাতার এর ধনী ব্যক্তিদের দ্বারা যার নাম ছিল ইসলাহ আল-মুহাম্মাদিয়া। এটি ১ জন শিক্ষক এবং ৫০ জন শিক্ষার্থী দ্বারা পরিচালিত হত। নগরীর দ্বিতীয় বিদ্যালয় টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৪ সালে.
শীঘ্রই দোহাতে দেশের ১ম বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর বিদ্যালয় গুলো চারিদিকে ছটিয়ে পড়তে শুরু করে। ১৯৫২ সালে আল-খোর নামক একটি অর্ধ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়, এবং আর-রুয়াস এর প্রথম ১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, এভাবেই বিদ্যালয় এর সংখা ২ থেকে ৪ হয়। ১৯৫৪ সালে সর্বমোট ৫৬০ জন শিক্ষার্থী এবং ২৬ জন শিক্ষক ছিল।[১৫] প্রথম মেয়েদের আনুষ্ঠানিক বিদ্যালয় ১৯৫৫ সালে দোহাতে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিভিন্ন শিক্ষা কর্মকাণ্ডের জন্য একটি মাপ নির্ধারণ করে। উক্ত বছর ১৭ টি প্রাথমিক ১৩৩৩ জন শিক্ষার্থী ও ৮০ জন শিক্ষক নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৭ সালে মেয়েদের শিক্ষাকেও জাতীয় শিক্ষা কর্মসূচি তে যোগ করা হয়। সে বছর ২ টি মেয়েদের বিদ্যালয় ১৪ জন শিক্ষিকা এবং ৪৫১ জন ছাত্রী নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। মেয়েদের শিক্ষার হার এত দ্রুত হারে বৃদ্ধি পায় যে ১৯৭৫-৭৬ সালে মেয়েদের বিদ্যালয় এবং ছেলেদের বিদ্যালয় এর সংখা সমান হয়, উভয় ক্ষেত্রেই ৬৫ টি।
১৯৫০ সালে ছাত্র ও শিক্ষক এর অনুপাতের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বন্ধ করা হয়। উপরন্তু, শিক্ষকদের কে নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা দেওয়া হত এর মধ্যে সজ্জিত বাসস্থান ও বার্ষিক রাউন্ড ট্রিপ টিকেট অন্যতম।[১৬]
উন্নয়ন এর সাক্ষী স্বরূপ ১৯৫৭ সালে গ্রামে ৯টি বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। যার মধ্যে উম্মে সালাল,সিমাইসমা, আবু ধালফ, আল-ঘারিয়াহ এবং আস-সুমুর উল্লেখযোগ্য।[১৭] সে বছর সেখানে প্রায় ৩৬৯ জন শিক্ষার্থী ও ১৪ জন শিক্ষক ছিল। ১৯৬০ সালে সরকার গ্রামের বিদ্যালয় গুলোর জন্য প্রচুর পরিমাণে বিনিয়োগ করে। ১৯৬৫ সালে গ্রামের মোট বিদ্যালয় এর মধ্যে ৩৭ টি বিদ্যালয় ছিল ছেলেদের এবং ১৭ টি ছিল শুধুমাত্র মেয়েদের বিদ্যালয়।[১৮] এই উদ্যোগ নিম্নলিখিত বছরগুলোর জন্য স্থগিত করা হয়।[১৯] ১৯৬৯ সালে ৭০ টি বিদ্যালয় স্থগিত করা হয়। ১৯৭০ সালে সরকার পুনরায় গ্রামের জনবসতির কাছাকাছি বিদ্যালয় স্থাপন শুরু করে।[২০]
১৯৯৬ সালে কাতারের শিক্ষার্থীর সংখা ছিল প্রায় ৫১০০০ জন যার মধ্যে ৩৫০০০ জন ছিল প্রাথমিক, ১৬০০০ জন ছিল মাধ্যমিক এবং ৮০০০ জন বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষার্থী ছিল।
বর্তমানে শিক্ষার নিয়ন্ত্রণ দুইটি মন্ত্রণালয় এর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সর্বচ্চ শিক্ষা কাউন্সিল। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অর্থায়ন হ্রাস করা হয়েছে এবং অনেক বিদ্যালয় বর্তমানে সর্বচ্চ শিক্ষা কাউন্সিল এর অধিনে চলে গিয়েছে।
২০০২ সালে রাষ্ট্রীয় ফরমান ৩২ অনুযায়ী সর্বোচ্চ শিক্ষা পরিষদ (এসইসি) গঠিত হয়।[৬] এসইসি নির্দেশ তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:[৬]
কাতার ফাউন্ডেশন চালু করেছে এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইনোভেশন সামিট –ওয়াইজ – বার্ষিক গ্লোবাল ফোরাম যা শিক্ষাক্ষেত্রের সকল নেতাদের মতামতকে একত্রিত করে এবং সারাবিশ্বের শিক্ষা সম্পর্কিত সকল সমস্যা দুর করা সম্পর্কে আলোচনা করে।[২১]
এখানে বিশাল অঙ্কের ব্যক্তিগত ও আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় রয়েচছে, অধিকাংশ প্রবাসী এবং কিছু কাতারের জনগণ চায় তাদের শিশুদের এসকল স্থানে পড়াতে।যে সকল বিদ্যালয় এই অন্তর্ভুক্ত কাতার একাডেমী (আইবি বিশ্ব বিদ্যালয়), দোহা কলেজ (ইউ পাঠ্যক্রম), আমেরিকান স্কুল অফ দোহা, উপসাগরীয় ইংরেজি বিদ্যালয় (ইউ কে/ আইবি পাঠ্যক্রম), দোহা একাডেমী, দোহা ইংরেজি ভাষী বিদ্যালয় (ইউকে প্রাথমিক পাঠ্যক্রমের), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল Choueifat, কেমব্রিজ স্কুল, মুনজিদ বাংলা স্কুল, পার্ক হাউস বাংলা স্কুল, কম্পাস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, কাতার ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (যুক্তরাজ্য, পাঠ্যক্রমের জন্য ইংল্যান্ড), MES, ভারতীয় স্কুল এবং আদর্শ হিন্দু স্কুলের (CBSE), বাংলা আধুনিক স্কুল, ফিলিপাইন, স্কুল, দোহা, Stafford শ্রীলংকার স্কুল, দোহা, এবং মেসাইদ ইন্টারন্যাশনাল বিদ্যালয়।
আল ওয়াকরা এর ভিশন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রথম প্রাক কিন্টারগার্টেন থেকে ১২ তম শ্রেনি পর্যন্ত আমেরিকান পাঠ্যক্রম অনুযায়ী শিক্ষা দেওয়ার কথা বলে ২০১৪ সালে।
২০১৫ সালের জানুয়ারীর হিসাবে, আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় পরামর্শ (আইএসসি) কাতারের আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় সমূহের একটি তালিকা প্রকাশ করে যাতে ১৪৭ টি আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় এর কথা বলা হয়।
২০০৯ সালে কাতার সরকার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইনোভেশন সামিট (ওয়াইজ) চালু করে, যেখানে শিক্ষার ক্ষেত্রে অবদানকারী নেতাকর্মীরা তাদের দেশের শিক্ষাগত সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং সমাধান করার চেষ্টা করেন।[২১] যার ১ম পর্ব অনুষ্ঠিত হয় দোহাতে ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে। ২০১০ সালে হাইতি তে হওয়া ভূমিকম্পের ফলে তাদের শিক্ষাক্ষেত্র ভেংগে পড়ে, ওয়াইজ হাইতি এর শিক্ষাকে পুনঃনির্মাণ করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে।উপরন্তু, ওয়াইজ শিক্ষাক্ষেত্রে নোবেল পুরস্কার এর ব্যবস্থা করেছে যার পুরস্কার হিসেবে $৫০০০০০ দেওয়া হয়।
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; mofa
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; worlddata
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; fteducation
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; rand
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; neol
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; wise
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নিকাতারে মদ খা