কামিনী কৌশল | |
---|---|
![]() জয়পুরে কামিনী কৌশল, ২০১১ সাল | |
জন্ম | উমা কাশ্যপ ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯২৭ |
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৪৬ - বর্তমান |
পুরস্কার | ১৯৫৬:ফিল্মফেয়ার পুরস্কার: বিরাজ বহু (১৯৫৫) |
কামিনী কৌশল (ফেব্রুয়ারি ২৭, ১৯২৭) হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও প্রযোজক। ১৯৪৬ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসব-এ পাল্ম দর বিজয়ী নীচা নগর চলচ্চিত্র দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু হয়। ১৯৫৫ সালে বিরাজ বহু চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।[১] তিনি ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৬৩ সালের পর থেকে তিনি পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় শুরু করেন। পার্শ্বচরিত্রে ১৯৬৫ সালে শহীদ চলচ্চিত্রে তার অভিনয় সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। ২০১৫ সালে তিনি বলিউড চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য ফিল্মফেয়ার আজীবন সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।[২]
কামিনী কৌশল ১৯২৭ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের লাহোরে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মনাম ছিল উমা কাশ্যপ।[৩] দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট।[৪] তার বাবা শিবরাম কাশ্যপ ছিলেন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান পাকিস্তান) লাহোরের পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যার অধ্যাপক। তাকে ভারতীয় উদ্ভিদবিদ্যার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।[৫] তিনি উদ্ভিদের ছয়টি প্রজাতি উদ্ভাবন করেন এবং উদ্ভিদ বিদ্যার ৫০টির মত বই লিখেন। ১৯৩৪ সালের ২৬ নভেম্বর যখন তিনি মারা যান তখন কামিনির বয়স ছিল মাত্র সাত।[৩]
তার ছেলেবেলা সম্পর্কে এক সাক্ষাৎকারে বলেন তার কোন প্রেম ছিল না, এবং তিনি সাঁতার, স্কেটিং ও আকাশবাণীতে গান গাওয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে উমা নামে আকাশবাণীতে গান গাইতেন ও ১০ রুপী পেতেন।[৬] কৈশোরে তার অভিনয়ের আসার ইচ্ছা ছিল না। তবে তিনি অশোক কুমারের অভিনয় পছন্দ করতেন। ১৯৪২ সাল থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত তিনি দিল্লী কলেজে পড়াকালীন মঞ্চে অভিনয় করতেন। কামিনি লাহোরের কিনাইর্ড কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক পাস করেন।[৪]
যখন তার বড় বোন তার ছোট ছোট দুই মেয়েকে রেখে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান, তিনি তার বড় বোনের স্বামী বিএস সউদকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৪৮ সালে তার স্বামীর সাথে বোম্বেতে বসবাস শুরু করেন। বোম্বেতে তার স্বামী বোম্বে পোর্ট ট্রাস্টের প্রধান প্রকৌশলী ছিলেন।[৪] তার বড় বোনের দুই মেয়ে কুমকুম সোমানি মহাত্মা গান্ধির দর্শন নিয়ে একটি ছোটদের বই লিখেছেন ও কবিতা সাহনি একজন চিত্রশিল্পী।[৩] কামিনি-সউদ দম্পতির তিন ছেলে - রাহুল, বিদুর ও শ্রাবণ।[৪]
১৯৫০ এর দশকে এই দম্পতি মাজাগাওয়ে বোম্বে পোর্ট ট্রাস্ট প্রদত্ত গেইটসাইড নামে এক বিশাল বাড়িতে বসবাস করতেন।[৭]
চলচ্চিত্র পরিচালক চেতন আনন্দ তাকে নীচা নগর চলচ্চিত্রে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দেন। তার চলচ্চিত্রে সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারে তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন যে চেতন আনন্দের স্ত্রী উমা আনন্দ তার সাথে কলেজে পড়তেন। চেতন তখন ডুন স্কুলে পড়াতেন এবং সেখান থেকে কামিনির ভাইয়ের মাধ্যমে তার সাথে পরিচয় হয়।[৩] চলচ্চিত্রটি তার বিয়ের আগে সম্পন্ন হয় এবং ১৯৪৬ সালে মুক্তি পায়।[৬] তিনি এক সাক্ষাৎকারে তার নাম পরিবর্তন সম্পর্কে বলেন যে পরিচালক চেতন আনন্দের স্ত্রী উমা আনন্দও এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং দুজনের নাম উমা হওয়ায় চেতন তার নাম পরিবর্তন করতে বলেন। তখন তিনি তার দুই মেয়ে কুমকুম ও কবিতার নামের সাথে মিলিয়ে ক দিয়ে শুরু কোন একটি নাম চান।[৪] মন্ট্রিল চলচ্চিত্র উৎসবে তিনি তার অভিষেক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পুরস্কার লাভ করেন।[৮]
নীচা নগর ছবিতে অভিনয়ের পর তিনি লাহোরে ফিরে আসেন কিন্তু তার কাছে প্রতিনিয়ত নতুন চলচ্চিত্রের প্রস্তাব আসতে থাকে। ১৯৪৭ সালে হঠাৎ বিয়ে করার পর তিনি তার স্বামীর সাথে বোম্বেতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন এবং চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় চালিয়ে যান। কামিনি ছিলেন হিন্দি চলচ্চিত্রে প্রথম উচ্চ শিক্ষিত অভিনেত্রী।[৮] তিনি শ্রী ভারত নাট্যকলা মন্দির থেকে ভারতনাট্যম শিখেন। সেখানে গুরু টি কে মহালিঙ্গম পিল্লাই নাচ শিখাতেন।[৯]
১৯৪৮ সাল থেকে কামিনী কৌশল ভারতের তৎকালীন নামকরা ও সেরা অভিনেতা অশোক কুমার, রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, ও দিলীপ কুমারদের বিপরীতে অভিনয় করেন। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত অশোক কুমার ছাড়া বাকিদের বিপরীতে তার প্রধান নারী চরিত্রে তার নাম পর্দায় প্রথমে দেখানো হত। দিলীপ কুমারের বিপরীতে তার অভিনীত শহীদ, পাগরী, নাদীয়া কে পার, শবনম ও আরজু বক্স অফিসে হিটের তকমা লাভ করে।[১০] ১৯৪৭ সালে করা দো ভাই চলচ্চিত্রে গীতা রায়ের গলায় "মেরা সুন্দর সাপনা" গান তার জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দেয়। গানটি এক শটে সম্পন্ন করা হয়। পরের বছর ১৯৪৮ সালে তিনি বোম্বে টকিজের প্রযোজনায় দেব আনন্দের বিপরীতে হালকা রোমান্টিক জিদ্দি ছবিতে জুটিবদ্ধ হন। পরের বছর তারা দ্বিতীয়বারের মত নমুনা ছবিতে জুটিবদ্ধ হন। দেব-সুরাইয়া জুটির ত্রিভুজ প্রেমের শায়ের ছবিতে তিনি তৃতীয় পক্ষ হিসেবে অভিনয় করেন। রাজ কাপুরের পরিচালনায় অভিষেক আগ ছবিতে তিনি রাজের তিনি নায়িকার একজনের ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেন; বাকি দুইজন ছিলেন নার্গিস ও নিগার। এছাড়া রাজ কাপুরের বিপরীতে তিনি জেল যাত্রা ছবিতে অভিনয় করেন।[৮]
কামিনী কৌশল প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী যার জন্য লতা মুঙ্গেশকর গানে কণ্ঠ দেন। ১৯৪৮ সালে জিদ্দি ছবিতে তার জন্য গানে কণ্ঠ দেওয়ার আগে লতা পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রীদের জন্য গান গাইতেন। কামিনির চলচ্চিত্রে শামসাদ বেগম ও সুরিন্দর কউরের কণ্ঠ ব্যবহৃত হত। ছবিতে লতার নাম উল্লেখ করা হয় নি বরং কণ্ঠশিল্পীর নামে স্থানে আশা নাম ব্যবহার করা হয়, যা ঐ ছবিতে কামিনির নাম ছিল। তাই অনেকে মনে করতেন কামিনি নিজেই সেই গান গেয়েছেন।[১১]
১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত প্রধান নারী চরিত্রে কামিনির অভিনীত চলচ্চিত্রগুলো হল জিদ্দি, পরশ, নমুনা, ঝাঁঝর, আব্রু, নাইট ক্লাব, জেলার, বাড়ে সরকার, বাড়া ভাই, পুনম ও গো দান। তিনি অশোক কুমারের সাথে পুনম ও নাইট ক্লাব ছবি প্রযোজনা করেন।[৬] ১৯৫৪ সালে তিনি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বিরাজবৌ উপন্যাস অবলম্বনে বিমল রায় নির্মিত বিরাজ বহু চলচ্চিত্রে নাম চরিত্র বিরাজ চক্রবর্তীর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ট্র্যাজিক ঘরানার আশ, আঁসু, জেলার ছবিতে অভিনয় করেন।[৮]
১৯৬৫ সালে তিনি শহীদ চলচ্চিত্রে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি সহজেই নিজেকে প্রধান নারী চরিত্র থেকে পার্শ্বচরিত্রে মানিয়ে নেন। এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস এ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডসের শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন। পরবর্তীতে তার পার্শ্বচরিত্রে অভিনীত ওয়ারিশ, বিশ্বাস, ইয়াকীন, আদমি অউর ইনসান, গুমরাহ, উপহার, কয়েদ, ভানওয়ার, টাঙ্গেওয়ালা, হীরালাল পান্নালাল প্রশংসিত হয়। পার্শ্বচরিত্রে তিনি মনোজ কুমার পরিচালিত সাতটি চলচ্চিত্র - শহীদ, উপকার, পুরব অউর পশ্চিম, সন্ন্যাসী, শোর, রোটি কাপড়া অউর মাকান, দশ নাম্বারি ও সন্তুষ-এ অভিনয় করেন।[১২] আনহোনী ছবিতে তার খলচরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের অবাক করে দেন। ১৯৭৪ সালে কামিনি কৌশল প্রেম নগর ও ১৯৭৬ সালে মহাচোর ছবিতে রাজেশ খান্নার মায়ের ভূমিকায় এবং দো রাস্তে ছবিতে ভাবীর ভূমিকায় অভিনয় করেন।[৮] সর্বশেষ তিনি ২০১৩ সালে চেন্নাই এক্সপ্রেস-এ শাহরুখ খানের দাদীর ভূমিকায় এবং ২০১৪ সালে পুরানি জিনস ছবিতে অভিনয় করেন।
কামিনী ১৯৮৪ সালে জনপ্রিয় ব্রিটিশ টেলিভিশন ধারাবাহিক "দ্য জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন"-এ শালিনী নামক চরিত্রে অভিনয় করেন (1984), a popular British television serial, as Aunt Shalini.[৩] তিনি স্টার প্লাস-এ প্রচারিত শান্নো কি শাদী ধারাবাহিকে শান্নোর দাদীর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এছাড়া তিনি ডিডি ন্যাশনালে প্রচারিত শ্রী অধিকারী ভাইদের পরিচালনায় ওয়াক্ত কি রাফতার ধারাবাহিকে অভিনয় করেন।[১৩][১৪]
বছর | চলচ্চিত্র | চরিত্র | পরিচালক | টীকা |
---|---|---|---|---|
১৯৪৬ | নীচা নগর | রূপা | চেতন আনন্দ | চলচ্চিত্রে অভিষেক |
১৯৪৭ | জেল যাত্রা | গজানন জায়গীরদার | ||
দু ভাই | মুন্সি দিল | |||
১৯৪৮ | আগ | মিস নির্মলা | রাজ কাপুর | ক্যামিও চরিত্রে |
জিদ্দি | আশা | শহীদ লতিফ | ||
শহীদ | শিলা | রমেশ সায়গল | ||
পাগরী | অনন্ত ঠাকুর | |||
নদীয়া কে পার | কিশোর সাহু | |||
১৯৪৯ | শায়ের | চাওলা | ||
শবনম | শান্তি | বিভূতি মিত্র | ||
রাখী | ||||
পরশ | গীতা | অনন্ত ঠাকুর | ||
নমুনা | হীরা সিং | |||
১৯৫০ | আরজু | কামিনি/কাম্মু | শহীদ লতিফ | |
১৯৫১ | বিখরে মতি | এস এম ইউসুফ | ||
১৯৫২ | পুনম | |||
১৯৫৩ | শাহেনশাহ | অমিয় চক্রবর্তী | ||
রাজা রতন | ||||
রামি ধোবা | হীরেন বোস | |||
ঝাঁঝর | ||||
আঁসু | শান্তি কুমার | |||
আশ | আশা | দেবেন্দ্র গয়েল | ||
১৯৫৪ | চালিস বাবা এক চোর | পি এল সান্তুসী | ||
বিরাজ বহু | বিরাজ চক্রবর্তী | বিমল রায় | বিজয়ী: ফিল্মফেয়ার পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | |
সঙ্গম | কিরণ কুমার | |||
রাধা কৃষ্ণ | রাজা নেনে | |||
১৯৫৬ | আব্রু | চতুর্ভুজ দশী | ||
১৯৫৭ | বাড়ে সরকার | কিশোর সাহু | ||
বাড়া ভাই | কে অমরনাথ | |||
১৯৫৮ | নাইট ক্লাব | নরেশ সায়গল | ||
জেলার | কমল | সোহরাব মোদী | ||
গ্রেট শো অব ইন্ডিয়া | ||||
১৯৫৯ | ব্যাংক ম্যানেজার | রাখান | ||
১৯৬৩ | গো দান | ঝুনিয়া | ত্রিলোক জেটলি | |
১৯৬৫ | শহীদ | মিসেস কিশান সিং | এস রাম শর্মা | বিজয়ী: বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস এ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডস শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী |
জনম জনম কে সাথী | আনন্দ কিশোর | |||
ভীঘী রাত | পুস্প | কালিদাস | ||
১৯৬৭ | উপকার | রাধা, ভরতের মা | মনোজ কুমার | |
১৯৬৮ | আঁচল কে ফুল | মায়া | করুনেশ ঠাকুর | |
১৯৬৯ | ওয়ারিশ | রুকমনি | রামান্ন | |
বিশ্বাস | নিনা আর কাপুর | কেবল পি কাশ্যপ | ||
মেরি ভাবী | শান্তি | খালিদ আকতার | ||
এক শীমান এক শীমতি | রমা | বাপ্পি সনি | ||
দো রাস্তে | মাধবী গুপ্ত | রাজ খোসলা | ||
বেটি | মিসেস ভারমা | হারমেশ মালহোত্রা | ||
ইয়াকীন | রিতার মা | ব্রিজ | ||
১৯৭০ | ইয়াদগার | ভানুর মা | ||
পুরাব অউর পশ্চিম | ভরতের মা | |||
ইসক পার জোর নেহী | উমা দেবী | |||
হীর রাঞ্জা | ||||
ধারতি | ভরতের মা | |||
১৯৭১ | উপহার | অনুপের মা | ||
বিখরে মতি | ||||
১৯৭২ | টাঙ্গেওয়ালা | লক্ষ্মী | ||
শোর | শঙ্করের মা | |||
হার জিৎ | ||||
১৯৭৩ | এক মুট্টি আসমান | |||
আনহোনী | মিসেস রায় বাহাদুর সিং | |||
১৯৭৪ | রোটি কাপড়া অউর মাকান | ভরতের মা | ||
প্রেম নগর | রানী মা | |||
১৯৭৫ | দো জুট | |||
সন্ন্যাসী | চম্পার মা | |||
কয়েদ | মিসেস সাক্সেনা, জয়ের মা | |||
আপনে রাং হাজার | ||||
১৯৭৬ | নেহলে পে দেহলা | |||
মহা চোর | মিসেস অজয় সিং, রানী মা | |||
কাবিলা (চলচ্চিত্র) | চম্পাকলি | |||
দশ নাম্বারি | রাধা, অর্জুনের মা | |||
ভানওয়ার | ||||
১৯৭৭ | চান্দি সোনা | মায়া দেবী | ||
জ্ঞানজি | ||||
১৯৭৮ | স্বর্গ নরক | বিনোদের মা | নারায়ণ রাও দোসারি | |
রাহু কেতু | চন্দ্রমুখী আর নাথ | বি আর ইশারা | ||
হীরালাল পান্নালাল | অশোক রায় | |||
দিল অউর দিওয়ার | আনন্দের মা | কে বাপাইয়া | ||
আহুতী | কৌশল্য প্রসাদ | অশোক ভি ভূষণ | ||
১৯৭৯ | বাগুলা ভগত | হারমেশ মালহোত্রা | ||
অহিংসা | ||||
১৯৮০ | টক্কর | অশোক কুমারের দ্বিতীয় স্ত্রী | কে বাপাইয়া | |
দো শত্রু | সাবিত্রি | কেওয়াল মিশ্র | ||
১৯৮১ | খোদা কসম | নির্মলা সিং | লেখ টেন্ডন | |
১৯৮২ | নয়া সফর | |||
১৯৮৩ | পেইন্টার বাবু | যশোদা শ্রীবাস্তব | অশোক ভি ভূষণ | |
১৯৮৭ | জালওয়া | কপিলের মা | পঙ্কজ পরশ | |
গুলামি কি জাঞ্জিরে | ||||
১৯৮৯ | সন্তুষ | শান্তি | বলবীর ওয়াদাবান | |
১৯৯১ | দেশবাসী | মিসেস সিং | রাজীব গোস্বামী | |
১৯৯২ | হামসাকাল | সুনীলের মা | কল্পতরু | |
১৯৯৩ | গুমরাহ | শারদার মা | মহেশ ভাট | |
২০০৩ | হার দিল জো পেয়ার কারেগা | বিজি | রাজ কানওয়ার | |
চোরি চোরি | বিজি | মিলন লুথিরা | ||
হাওয়ায়ে | আম্মতজে মান | |||
২০০৭ | লাগা চুনারি মে দাগ | দাদী | প্রদীপ সরকার | |
২০১৩ | চেন্নাই এক্সপ্রেস | রাহুলের দাদী | ||
২০১৪ | পুরানি জিনস | তনুশ্রী ছত্রজি বসু |
বছর | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
---|---|---|---|
১৯৫৬ | শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | বিরাজ বহু | বিজয়ী |
২০১৫ | আজীবন সম্মাননা | বিজয়ী[১৫] |
বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস এ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডস
কল্পনা চাওলা এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস - ২০১৩[১৬]