কারিশমা কাপুর | |
---|---|
करिश्मा कपूर | |
জন্ম | কারিশমা কাপুর জুন ২৫, ১৯৭৪ মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
নাগরিকত্ব | ভারতীয় |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৯১–২০০৩, ২০০৮–বর্তমান |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | নিচে দেখুন |
দাম্পত্য সঙ্গী | সঞ্জয় কাপুর (বি. ২০০৩; তালাকপ্রাপ্ত[১] ২০১৪) |
পিতা-মাতা | |
আত্মীয় | কাপুর পরিবার |
পুরস্কার | নিচে দেখুন |
কারিশমা কাপুর (হিন্দি: करिश्मा कपूर; জন্ম: ২৫ জুন ১৯৭৪) অনানুষ্ঠানিকভাবে লোলো হিসেবে ডাকা হয়, একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। কাপুর পরিবারের সদস্য হিসেবে তিনি অভিনেতা রণধীর কাপুর এবং ববিতার প্রথম কন্যা। কাপুর ১৯৯১ সালে, সতের বছর বয়সে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ ঘটান ভারত ভূষণের বিপরীতে প্রেম কয়েদি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে।[২] পরবর্তীকালে তিনি বিভিন্ন বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, এর মধ্যে রয়েছে, জিগর (১৯৯২), আনাড়ি (১৯৯৩), রাজা বাবু (১৯৯৪), সুহাগ (১৯৯৪), কুলি ন. ১, গোপী কিষাণ (১৯৯৪), সাজান চালে শাশুড়াল (১৯৯৬) এবং জীত (১৯৯৬)।[৩]
১৯৯৬ সালে, কাপুর তার সর্বাধিক বাণিজ্যিক সাফল্য রাজা হিন্দুস্তানী চলচ্চিত্রের জন্যে প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন, এবং পরবর্তীতে দিল তো পাগল হ্যায় (১৯৯৭) রোমান্টিক নাট্য চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্যে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি সমালোচকদের দ্বারা বহুল প্রশংসিত হন ফিজা (২০০০) চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের জন্যে এবং জুবেইদা (২০০১) চলচ্চিত্রের জন্যে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী (সমালোচক) ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। ফলে, কাপুর হিন্দি চলচ্চিত্রের একজন নেতৃস্থানীয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাকে বলিউডের সবচেয়ে সুন্দর নারী এবং যৌন আবেদনের প্রতীক হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।[৪][৫]
কারিশমা ১৯৭৪ সালের ২৫শে জুন মুম্বই শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা অভিনেতা রণধীর কাপুর ও মাতা অভিনেত্রী ববিতা শিবদাসানি। তার ছোট বোন কারিনা কাপুরও একজন অভিনেত্রী। তার পিতামহ ছিলেন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা রাজ কাপুর, অন্যদিকে তার মাতামহ ছিলেন অভিনেতা হরি শিবদাসানি। তার প্র-পিতামহ ছিলেন অভিনেতা পৃথ্বীরাজ। অভিনেতা ঋষি কাপুর ও রাজীব কাপুর তার কাকা এবং অভিনেত্রী নীতু সিং ও উদ্যোক্তা রিতু নন্দা তার কাকী। তার কাকাতো ভাই অভিনেতা রণবীর কাপুর, আরমান জৈন ও আদর জৈন এবং ব্যবসায়ী নিখিল নন্দ। অভিনেতা শাম্মী কাপুর ও শশী কাপুর তার পিতামহের ভাই এবং অভিনেত্রী সাধনা শিবদাসানি তার মায়ের পিসি। বাড়িতে তাকে অনানুষ্ঠানিকভাবে "লোলো" নামে ডাকা হয়। কারিশমার মতে, "লোলো নামটি তার মায়ের পছন্দের ইতালীয় অভিনেত্রী জিনা লোল্লোব্রিজিদার নাম থেকে নেওয়া হয়েছে। তার পিতামহ ও মাতামহ উভয়ই পেশওয়ার, ল্যায়ল্লপুর ও করাচি থেকে আগত, যারা ভারত বিভাগের পর চলচ্চিত্র কর্মজীবনের লক্ষ্যে বোম্বেতে আসেন। কাপুর তার পিতার দিক থেকে হিন্দু পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত এবং মাতার দিক থেকে সিন্ধি ও ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত। তিনি মাত্র পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন।
কারিশমা একটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, একটি আইফা পুরস্কার এবং একটি জি সিনে পুরস্কার অর্জন করেছেন।
অভিনেতা/অভিনেত্রী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |