| |||
নামসমূহ | |||
---|---|---|---|
পছন্দসই ইউপ্যাক নাম
Carbon monoxide | |||
অন্যান্য নাম
কার্বন মনোঅক্সাইড
কার্বনাস অক্সাইড কার্বন (২) অক্সাইড কার্বোনিল | |||
শনাক্তকারী | |||
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল)
|
|||
বেইলস্টেইন রেফারেন্স | 3587264 | ||
সিএইচইবিআই | |||
কেমস্পাইডার | |||
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | ১০০.০১০.১১৮ | ||
ইসি-নম্বর |
| ||
মেলিন রেফারেন্স | 421 | ||
কেইজিজি | |||
এমইএসএইচ | Carbon+monoxide | ||
পাবকেম CID
|
|||
আরটিইসিএস নম্বর |
| ||
ইউএনআইআই | |||
ইউএন নম্বর | 1016 | ||
কম্পটক্স ড্যাশবোর্ড (EPA)
|
|||
| |||
| |||
বৈশিষ্ট্য | |||
CO | |||
আণবিক ভর | 28.010 g/mol | ||
বর্ণ | বর্ণহীন গ্যাস | ||
গন্ধ | গন্ধহীন | ||
ঘনত্ব | 789 kg/m3, liquid 1.250 kg/m3 at 0 °C, 1 atm 1.145 kg/m3 at 25 °C, 1 atm | ||
গলনাঙ্ক | −২০৫.০২ °সে (−৩৩৭.০৪ °ফা; ৬৮.১৩ K) | ||
স্ফুটনাঙ্ক | −১৯১.৫ °সে (−৩১২.৭ °ফা; ৮১.৬ K) | ||
27.6 mg/1 L (25 °C) | |||
দ্রাব্যতা | ক্লোরোফর্ম, এসিটিক এসিড, ইথিল এসিটেট, ইথানল, অ্যামোনিয়াম হাইড্রোক্সাইড, বেনজিন প্রভৃতিতে দ্রবীভূত। | ||
কেএইচ | 1.04 atm-m3/mol | ||
প্রতিসরাঙ্ক (nD) | 1.0003364 | ||
ডায়াপল মুহূর্ত | 0.122 D | ||
তাপ রসায়নবিদ্যা | |||
তাপ ধারকত্ব, C | 29.1 J/K mol | ||
স্ট্যন্ডার্ড মোলার এন্ট্রোফি এস |
197.7 J·mol−1·K−1 | ||
গঠনে প্রমান এনথ্যাল্পির পরিবর্তন ΔfH |
−110.5 kJ·mol−1 | ||
দহনে প্রমান এনথ্যাল্পির পরিবর্তন ΔcH |
−283.4 kJ/mol | ||
ঝুঁকি প্রবণতা | |||
ইইউ শ্রেণীবিভাগ (ডিএসডি)
|
F T+ | ||
আর-বাক্যাংশ | আর৬১ আর১২ আর২৬ আর৪৮/২৩ | ||
এস-বাক্যাংশ | এস৫৩ এস৪৫ | ||
এনএফপিএ ৭০৪ | |||
ফ্ল্যাশ পয়েন্ট | −১৯১ °সে (−৩১১.৮ °ফা; ৮২.১ K) | ||
বিস্ফোরক সীমা | 12.5–74.2% | ||
সম্পর্কিত যৌগ | |||
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে। | |||
যাচাই করুন (এটি কি ?) | |||
তথ্যছক তথ্যসূত্র | |||
কার্বন মনোক্সাইড (CO) হচ্ছে বর্ণহীন, গন্ধহীন, স্বাদহীন গ্যাস যা বাতাসের তুলনায় হালকা। মানুষ সহ সকল মেরুদন্ডী ও অমেরুদণ্ডী হিমোগ্লোবিক প্রানীর জন্য বিষাক্ত।
কার্বন মনোক্সাইড ইংরেজিতে Carbon Monoxide (রাসায়নিক সংকেত: CO) হল একপ্রকার রঙ,গন্ধ এবং স্বাদহীন গ্যাস, যার ঘনত্ব বাতাসের তুলনায় কিছুটা কম। এক পরমাণু কার্বন ও এক পরমাণু অক্সিজেন যুক্ত হয়ে এক অণু কার্বন মনোক্সাইড গঠন করে। আন্তর্জাতিকভাবে এটি বিষাক্ত গ্যাস হিসেবে চিহ্নিত।
সাধারণত স্বল্প পরিমাণ অক্সিজেন (O) এর উপস্থিতিতে কার্বন (C) জাতীয় পদার্থ যেমনঃ কাঠ, কয়লা ইত্যাদি পোড়ালে কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয়।
কার্বন মনোক্সাইড একটি বিপজ্জনক গ্যাস। এটি অত্যধিক মাত্রায় কেউ নিশ্বাসের সাথে গ্রহণ করলে সে দ্রুত অজ্ঞান হয়ে পড়বে এবং সাথে সাথে চিকিৎসা করা না হলে রোগীর মৃত্যু ঘটে। পাশ্চাত্য দেশ সমূহে কার্বন মনোক্সাইড আত্মহত্যার একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। তাদের মতে এটা মৃত্যুর সবচেয়ে কম কষ্টদায়ক উপায়।
এই গ্যাসের যেকোনো অনুনমোদিত ব্যবহার আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। গবেষণাগারে ব্যবহার করার সময় দস্তানা, নিরাপত্তা চশমা ও গ্যাস মাস্ক ব্যবহার করা আবশ্যক।
★কার্বন মনোক্সাইডকে নীরব ঘাতক বলা হয় কেন?
উত্তরঃ কার্বন মনোক্সাইড মানুষের অজান্তেই খুব সহজেই শ্বাসের সাথে ফুসফুসে চলে যায়। সেখানে গিয়ে ব্যাপন প্রক্রিয়ায় রক্তে প্রবেশ করে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিনের সাথে একটি জটিল যৌগ তৈরি করে।
যৌগঃ- Hb + CO ---> Hb(CO)
যার ফলে অক্সিজেন বহুরূপে কাজ করতে পারে না, শ্বাসকষ্ট হয় এবং হৃদরোগে আক্রান্ত মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই কার্বন মনোক্সাইডকে নীরব ঘাতক বলা হয়।