কার্বন সাক্ষরতা হলো জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সচেতনতা এবং মানবজাতির দৈনন্দিন কাজকর্মের উপর জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব।[১] শব্দটি বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে এবং নৈমিত্তিক ব্যবহারে (দেখুন গবেষণা) ) বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়েছে, তবে এর বেশিরভাগই কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্পের (CLP) সাথে জড়িত।[২]
কার্বন সাক্ষরতা হলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে মানবজাতির জীবনযাপন,কাজকর্ম এবং আচরণ সম্পর্কিত ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং সক্ষমতা।
কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্প কার্বন সাক্ষরতা বলতে বোঝায়:"ব্যক্তি, সম্প্রদায় এবং সাংগঠনিকভাবে কার্বন ব্যয় এবং প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপের প্রভাব এবং নির্গমন হ্রাস করার জন্য প্রয়োজনীয় সক্ষমতা এবং প্রেরণা"।"[৩]
বাক্যটির আক্ষরিক অর্থে ('কার্বন সাক্ষরতা') (উদাঃ[৪]) ব্যবহার এবং প্রতিষ্ঠিত সংজ্ঞা (কার্বন সাক্ষরতা) হিসেবে এর ব্যবহারের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে দেখুন(উদাঃ[৫]) গবেষণা
কার্বন সাক্ষরতা শব্দটি পূর্বে বিভিন্ন সময় অনানুষ্ঠানিকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে,[৬] তবে ২০০৯ সালে শব্দটি ম্যানচেস্টারে 'ম্যানচেস্টার: একটি অবশ্যম্ভাবী ভবিষ্যৎ'[৭] নামক জলবায়ু পরিবর্তন কর্মপরিকল্পনার বিকাশের ফলে অধিক পরিচিতি লাভ করে।
পরিকল্পনাটির দ্বারা যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগর অঞ্চল নিম্নোক্ত লক্ষ্যে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়:
ম্যানচেস্টার এর কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনকে ২০২০ সালের মধ্যে ২০০৫ সাল অপেক্ষা ৪১% কমিয়ে ফেলতে হবে,
ম্যানচেস্টারে সমস্ত ব্যক্তি,সম্প্রদায় এবং সংস্থাগুলোকে সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের এমন একটি প্রক্রিয়াতে জড়িত করা যা নগরের জীবনযাত্রা এবং পরিচালনায় ‘স্বল্প-কার্বন ভাবনা’ অনুসরণ করে।
সুতরাং পরিকল্পনার লক্ষ্য ছিল-
(১) শক্তির চাহিদা ও ব্যবহার হ্রাস করে নির্গমনকে হ্রাস করা; শক্তি উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত প্রযুক্তি পরিবর্তন; এবং জীবাশ্ম জ্বালানী থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানী ব্যবহারে অধিক মনোযোগী হওয়া;(২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ ও প্রভাব সম্পর্কে সাধারণ ধারণা তৈরি করা এবং 'কার্বন সাক্ষরতা' কর্মসূচির বিকাশ ঘটিয়ে একটি 'স্বল্প-কার্বন সংস্কৃতি' তৈরি করা।
সম্মিলিতভাবে লিখিত এবং মালিকানাধীন পরিকল্পনা হিসাবে ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত যেকোনো নাগরিক বা সংগঠনের পক্ষ থেকে লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সরবরাহের সহায়তা করার পথ উন্মুক্ত রাখা হয়েছিল, তবে ২০১০ সাল থেকে ম্যানচেস্টার ভিত্তিক একটি সামাজিক উদ্যোগ 'কুলার প্রকল্প-সিআইসি'[৮] এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিল কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্যে যার উদ্দেশ্য ছিল: "... সকল নাগরিক, শিক্ষার্থী এবং কর্মচারী [শহরে] জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কমপক্ষে এক দিনের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবে।সম্ভব হলে ২০২০ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি।[৯]
২০১১ সালে 'কুলার' বিভিন্ন সেক্টর হতে ৩০ জন ব্যক্তি নিয়ে একটি স্বেচ্ছাসেবী 'ওয়ার্কিং গ্রুপ' তৈরী করে , যারা সম্মিলিতভাবে এই শব্দটির জন্য একটি সংজ্ঞা তৈরি করে এবং সেই সংজ্ঞাটি পূরণের জন্য এক দিনের প্রশিক্ষণের কিছু শর্ত তৈরী করা হয়েছিল। এই শর্তগুলো কার্বন সাক্ষরতা স্ট্যান্ডার্ডের[১০] ভিত্তি গঠন করেছিল। স্ট্যান্ডার্ডটি এই মৌলিক ধারণাটির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল যে,মানবজাতি যদি বিজ্ঞানের দাবি অনুসারে কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে চায়,[১১]তবে আমাদের সংস্কৃতি এবং প্রযুক্তিও পরিবর্তন করতে হবে।[১২][১৩]
২০১২ সালে 'কুলার' স্কুল, কর্মক্ষেত্র এবং অন্তর্ভুক্ত সম্প্রদায়গুলোর সাথে এই পদ্ধতির পরীক্ষা শুরু করে। এটি দ্রুত একটি অলাভজনক উদ্যোগ শুরু করে যার নাম - 'কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্প'। এর উদ্দেশ্যঃ উল্লেখিত স্ট্যান্ডার্ডের সাথে পরিচয় করতে প্রশিক্ষণগুলো পর্যবেক্ষণ করা এবং সফল অংশগ্রহণকারীদের "কার্বন লিটারেট" হিসাবে প্রত্যায়িত করা। একই বছর বৃহত্তর ম্যানচেস্টার কর্তৃপক্ষের সংস্থা (এজিএমএ) (যার মধ্যে ম্যানচেস্টার অন্তর্ভুক্ত) কার্বন সাক্ষরতাকে 'গ্রেটার ম্যানচেস্টার জলবায়ু পরিবর্তন কৌশল' এর চারটি লক্ষ্যের অন্যতম হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করে।[১৪]
২০১৪ সালে প্রকল্পটি একটি অলাভজনক উদ্যোগ হিসেবে নিবন্ধন করা হয়েছিল, (যুক্তরাজ্যে একটি বৈধ অলাভজনক উদ্যোগ) 'কার্বন লিটারেসি ট্রাস্ট' (নিবন্ধন নং -15156722) যাতে জনস্বার্থে কার্বন সাক্ষরতার ধারণাটি এবং এর আইপি সহজে প্রচার করা যায়।
২০১৫ সালে, কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্পটিট্রান্সফর্মেটিফ একশন প্রোগ্রাম (TAP) হিসেবে প্যারিসে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন শীর্ষ সম্মেলনে (সিওপি ২১) অংশ নেওয়ার জন্য নির্বাচিত হয়েছিল।[১৫][১৬] ফলে কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্পটি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বিশ্বের শীর্ষ ১০০ উদ্যোগের অন্যতম হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়।
২০১৫ সালে কাউন্সিলর জেফ স্মিথ প্রথম 'কার্বন লিটারেট' এমপি হন।[১৭]
২০১৬ সালে, কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্প কার্বন লিটারেট অর্গানাইজেশন (সিএলও) নামে একটি স্বীকৃতি প্রকল্প চালু করেছে।
কার্বন লিটারেট অর্গানাইজেশন (সিএলও)[১৮] স্বীকৃত এবং সম্পর্কিত সিএলও স্ট্যান্ডার্ড [১৯] কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্প (২০১৬) কর্তৃক ডিজাইন ও চালু করা হয়েছিল।এই স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে এমন সংস্থাগুলোকে একটি দৃশ্যমান 'ব্যাজ' সরবরাহ করা হয় যার দ্বারা বোঝানো হয় সংস্থাটি (১)কার্বন সাক্ষরতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ(ii)যথেষ্ঠ সংখ্যক কার্বন লিটারেট লোক রয়েছে এবং (iii) এবং কার্বন লিটারেট লোকদের সমর্থন করার এবং কম কার্বন সংস্কৃতি বজায় রাখার প্রতিশ্রুতি রয়েছে। কোনও সংস্থা তার কমিউনিটির কর্মী বা গ্রাহক, প্রতিবেশী, শিক্ষার্থী, সরবরাহকারী বা স্টেকহোল্ডারদের সাথে আরও ভাল যোগাযোগের জন্য এই ব্যাজটি ব্যবহার করে। বিভিন্ন সংস্থা কতটুকু প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তার উপর ভিত্তি করে সংস্থাগুলোকে চারটি স্তরে (ব্রোঞ্জ, সিলভার,গোল্ড , প্ল্যাটিনাম) ভাগ করা হয়।
বিশ্বব্যাপী এখন পর্যন্ত,ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি,[২০]ম্যানচেস্টার যাদুঘর[২১] এবং উত্তরওয়ার্ড হাউজিং[২২]সহ চৌদ্দটি সংস্থা [২৩] কার্বন লিটারেট অর্গানাইজেশন (সিএলও) হিসাবে নিবন্ধিত রয়েছে।[২৪]
'কার্বন সাক্ষরতা' শব্দের ব্যবহার প্রতিদিনের ভাষা এবং বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে ক্রমবর্ধমানভাবে বেড়ে চলেছে এবং এর মধ্যে রয়েছে (i) গবেষণা যা বিশেষত কার্বন সাক্ষরতা এবং কার্বন সাক্ষরতা প্রকল্পের মূল্যায়ন করে এবং (ii) 'কার্বন সাক্ষরতা' শব্দটির ব্যাপকতা আরও বিস্তৃত করা।
বিষয়টির অনিশ্চয়তা এবং জটিলতার কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি আচরণগত প্রতিক্রিয়া সীমিত। বর্তমান গবেষণাটি এই বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত অনিশ্চয়তা ও জটিলতার কারণে নাগরিক, সংস্থা, স্কুল এবং সরকারী সংস্থার মধ্যে বোঝাপড়া বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন নিরসনে সামাজিক সচেতনতার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে।[২৫] কার্বন লিটারেসি (সিএল) প্রশিক্ষণের প্রচার (যার মধ্যে কার্বন নিঃসরণের কারণ ও পরিণতি এবং ব্যক্তিগত দায়িত্বের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত) কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করার ক্ষেত্রে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে।[২৬] সিএল প্রশিক্ষণের পরে, শক্তি এবং কার্বন-সঞ্চয়কারী মনোভাব (পৃথক এবং সম্মিলিতভাবে) বৃদ্ধি পেতে দেখা গেছে,[২৭] যেমন 'ক্যাসকেড প্রভাব'- যেখানে অংশগ্রহণকারীরা পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের সাথে সিএল নিয়ে আলোচনা করেছেন। [25] সিএল এর ধারণাটি ম্যানচেস্টার এর অধিবাসীদের কাছে (আবাসন সমিতিগুলির মাধ্যমে [২৮])),কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে (বিবিসি,[২৯] মিডিয়া সিটি,[৩০] পিল মিডিয়া, আইটিভি, ডক ১০,[৩১] স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, গ্রাউন্ডওয়ার্ক,[৩২] বৃহত্তর ম্যানচেস্টার ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ [৩৩]) ) এবং শিক্ষার্থীসহ( ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়,[৩৪] ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন বিশ্ববিদ্যালয় [৩৫])) সকলের কাছে পৌছে দেয়া হচ্ছে।
গত দুই দশকে পরিচালিত অন্যান্য গবেষণাগুলো 'কার্বন সাক্ষরতার' বিমূর্ত ধারণা এবং স্বল্প-কার্বন আচরণের পরিবর্তনের ক্ষে্ত্রে গুরুত্ব বহন করে।[৩৬][৩৭][৩৮][৩৯][৪০][৪১][৪২][৪৩][৪৪][৪৫] উদাহরণস্বরূপ, 'হরং এট আল'[৪৬] তাইওয়ানীয় পর্যটন শিল্পে স্বল্প কার্বন ব্যাবহারের দিকে নজর দিয়েছিল এবং 'টেং এট আল'[৪৭] তাইওয়ানের আতিথেয়তা শিল্পে স্বল্প-কার্বন আচরণে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি করে।গবেষণাগুলো জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে শিশুদের অভিহিত করার ক্ষেত্রে 'কার্বন সাক্ষরতার অনুশীলনে' মনোনিবেশ করেছে ।[৪৮] এখানে,‘ইকো স্কুল’গুলোতে 'নন-ইকো স্কুল' অপেক্ষা শিক্ষার্থীদের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত অধিকতর জ্ঞান এবং বোধগম্যতা পরিলক্ষিত, যা কিনা সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সমাজে কার্বন সাক্ষরতার গুরুত্বকে নির্দেশ করে।
↑"The Carbon Literacy Standard v1.05"(পিডিএফ)। The Carbon Literacy Project। Cooler Projects CIC। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"The Carbon Literacy Standard v1.05"(পিডিএফ)। The Carbon Literacy Project। Cooler Projects CIC। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"The Carbon Literacy Standard v1.05"(পিডিএফ)। The Carbon Literacy Project। Cooler Projects CIC। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Pachauri, R.K.; Meyer, L.A. (২০১৪)। "Climate Change 2014: Synthesis Report"। Contribution of Working Groups I, II and III to the Fifth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। IPCC, Geneva, Switzerland: 151 pp।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"The Carbon Literacy Standard v1.05"(পিডিএফ)। The Carbon Literacy Project। Cooler Projects CIC। ১৯ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Whitmarsh, Lorraine; ও অন্যান্য (২০০৯)। "Carbon Capability: what does it mean, how prevalent is it, and how can we promote it?"। Tyndall Centre for Climate Change Research, Norwich।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"BBC"। Corporate Responsibility। ৮ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Media City"। Coronation Street goes green। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Broadcast Now"। Revealed: TV's eco shame।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Groundwork"। Carbon literacy training in Stockport।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Greater Manchester Fire and Rescue"(পিডিএফ)। GMFRS Sustainability Strategy 2014। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Capstick, Stuart Bryce; ও অন্যান্য (২০১০)। "Effects of personal carbon allowances on decision-making: evidence from an experimental simulation"। Climate Policy। 10 (4): 369–384। এসটুসিআইডি59419598। ডিওআই:10.3763/cpol.2009.0034।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Hu, Meng-Lei Monica; ও অন্যান্য (২০১৩)। "Assessing students' low carbon literacy by Ridit IPA approach"। Journal of Hospitality, Leisure, Sport & Tourism Education। 13: 202–212। ডিওআই:10.1016/j.jhlste.2013.09.006।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Fifield, Shivali (২০১৪)। "The role that Carbon Conversations, as a model of deliberative workshops, can play in increasing carbon literacy with a group of low-income social housing tenants living in Glasgow"। Edinburgh Research Archive। MSc Environmental Sustainability Thesis Collection। hdl:1842/10370।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Sharp, Anne; Wheeler, Meagan (২০১৩)। "Reducing householders' grocery carbon emissions: Carbon literacy and carbon label preferences"। Australasian Marketing Journal। 21 (4): 240–249। ডিওআই:10.1016/j.ausmj.2013.08.004।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Gössling, Stefan; Buckley, Ralf (২০১৪)। "Carbon labels in tourism: persuasive communication?"। Journal of Cleaner Production। 111: 358–369। hdl:10072/100106। ডিওআই:10.1016/j.jclepro.2014.08.067।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Houng, Jeou-Shyan (২০১৩)। "Development and validation of the low-carbon literacy scale among practitioners in the Taiwanese tourism industry"। Tourism Management। 35: 255–262। ডিওআই:10.1016/j.tourman.2012.08.001।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)