ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কার্ল লিউলিন হুপার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | জর্জটাউন, গায়ানা | ১৫ ডিসেম্বর ১৯৬৬|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৯০) | ১১ ডিসেম্বর ১৯৮৭ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩ নভেম্বর ২০০২ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৫০) | ১৮ মার্চ ১৯৮৭ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৪ মার্চ ২০০৩ বনাম কেনিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ৪ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩-২০০৪ | ল্যাঙ্কাশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৪-২০০৩ | গায়ানা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯২-১৯৯৮ | কেন্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৩-১৯৮৭ | ডেমেরারা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২২ অক্টোবর ২০১৪ |
কার্ল লিউলিন হুপার (ইংরেজি: Carl Llewellyn Hooper; জন্ম: ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৬) গায়ানার জর্জটাউনে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। ডানহাতি ব্যাটসম্যান ছিলেন কার্ল হুপার। এছাড়াও অফ-স্পিন বোলার হিসেবে ১৯৮০-এর দশকের শেষদিকে গর্ডন গ্রীনিজ, ডেসমন্ড হেইন্স, ম্যালকম মার্শাল ও কোর্টনি ওয়ালশকে সাথে নিয়ে বৈশ্বিক ক্রিকেট অঙ্গনে দলের আধিপত্য বিস্তারে ভূমিকা রেখেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে তিনি ২১-বছরেরও অধিক সময় ব্যয় করেন।
২০০১ সালে ভারত সফরে তিনি তার সর্বোচ্চ ২৩৩ রানের ইনিংস করেন।[১] টেস্ট ক্রিকেটে তিনি ৫,৭৬২ রান করেছেন। ১০২ টেস্টে ৩৬.৪৬ রান গড়ে ও একদিনের আন্তর্জাতিকে ২২৭ খেলায় ৩৫.৩৪ রান গড়ে আদর্শ অল-রাউন্ডারের মর্যাদা লাভ করেন।
হুপার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে স্থানীয় গায়ানা দল ও কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্ট এবং ল্যাঙ্কাশায়ার দলে খেলেছেন। ২০০৩ সালে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ১৮ কাউন্টি দলের সবগুলোর বিপক্ষেই সেঞ্চুরি করেছেন।[২]
বিশ্বের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক - উভয়ক্ষেত্রেই পাঁচ হাজার রান, একশত উইকেট, একশত ক্যাচ এবং একশত খেলায় অংশগ্রহণের কীর্তিগাঁথা রচনা করেন যা পরবর্তীতে জ্যাক ক্যালিসও এ সম্মাননা অর্জন করেন।[৩] স্টিভ ওয়াহ তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে লিখেছেন যে, হুপার দ্রুত পায়ের কাজ করতেন ও নির্দয়তার সাথে স্ট্রোক মারতেন।[৪] ইনিংসকে অসম্পূর্ণ রেখেই নিয়মিতভাবে আউট হতেন ও পাশাপাশি তার অমনোযোগীতাও এর প্রধান কারণ ছিল।
ফিল্ডিং চলাকালীন তিনি সচরাচর দক্ষ ফিল্ডার হিসেবে দ্বিতীয় স্লিপে অবস্থান করতেন। অ্যামব্রোস এবং ওয়ালশের বলে অগণিত ক্যাচ পেয়েছেন। তিনজন খেলোয়াড়ের একজন হিসেবে ১৮টি ভিন্ন ভিন্ন ইংরেজ কাউন্টি দলের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেয়েছেন।[৫][৬]
১৯৯০-এর দশক থেকে অ্যাডিলেডে বসবাস করছেন হুপার। ২০১০-১১ ও ২০১১-১২ মৌসুমে অ্যাডিলেডের উডভিল ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট ক্লাবে কোচের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
তরুণ ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যান চিহ্নিতকরণে সাগিকর হাই পারফরম্যান্স সেন্টারে ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব পান। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ধ্যান-ধারণার বিপক্ষে অবস্থান করেন হুপার। অক্টোবর, ২০১২ সালে তিনি আইপিএল সম্বন্ধে বলেন যে, এটি ক্রিকেটের অন্যতম বৃহৎ ও ভীতিকর ধোঁকাবাজি।[৭]
পূর্বসূরী জিমি অ্যাডামস |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট ক্রিকেট অধিনায়ক ২০০০/০১-২০০২/০৩ |
উত্তরসূরী রিডলি জ্যাকবস |