ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | কার্লোস অ্যালবের্তো মার্তিনেজ | ||
জন্ম | ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ | ||
জন্ম স্থান | কিউদাদেলা, বুয়েনোস আইরেস প্রদেশ, আর্জেন্টিনা | ||
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি)[১] | ||
মাঠে অবস্থান | ফরোয়ার্ড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | জুভেন্টাস | ||
জার্সি নম্বর | ১০ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯২–১৯৯৬ | অল বয়েজ | ||
১৯৯৭–২০০১ | বোকা জুনিয়র্স | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০১–২০০৪ | বোকা জুনিয়র্স | ৭৫ | (২৬) |
২০০৪–২০০৬ | করিন্থিয়ান্স | ৩৮ | (২৫) |
২০০৬–২০০৭ | ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড | ২৬ | (৭) |
২০০৭–২০০৯ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৬৩ | (১৯) |
২০০৯–২০১৩ | ম্যানচেস্টার সিটি | ১০৭ | (৫৮) |
২০১৩– | জুভেন্টাস | ০ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০১ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ | ৬ | (২) |
২০০৪ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২৩ | ৬ | (৮) |
২০০৪–২০১৫ | আর্জেন্টিনা | ৬২ | (১৩) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৩০ মার্চ ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৮ অক্টোবর ২০১২ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
কার্লোস আলবের্তো তেবেস (জন্ম কার্লোস আলবের্তো মার্তিনেজ; ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬)[২] একজন আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে ইতালীয় ক্লাব জুভেন্টাসের। এর আগে তিনি ম্যানচেস্টার সিটি, বোকা জুনিয়র্স, করিন্থিয়ান্স, ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন।
তিনি আর্জেন্টিনা থেকে উঠে আসা বিশ্ব ফুটবলের উদীয়মান খেলোয়াড়দের মধ্যে অন্যতম। আর্জেন্টিনার সহযোগী খেলোয়াড় মেসির মত তাকেও নতুন মারাদোনা নামে ডাকা হত। দিয়েগো মারাদোনা একসময় তাকে আর্জেন্টিনার ২১ শতকের গুরু আখ্যা দিয়েছিলেন।[৩] তেবেস পর পর তিন বার বছরের সেরা দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলার-এর খেতাবটি জিতেছেন।
তেবেসের জন্মগত নাম কার্লোস আলবের্তো মার্তিনেস। তিনি বড় হয়েছিলেন ফুয়ের্তে আপাচে নামে একটি এলাকায়। এই অঞ্চলের নামেই তার ডাক নাম হয়েছে আপাচে। যখন অল বয়েজ ও বোকা জুনিয়র্সের মধ্যে তাকে নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয় তখন তার পিতা-মাতা তার নামের শেষে মায়ের নাম যোগ করেন।[৪]
তেবেসের ডান কান থেকে গলা ও তার বুক পর্যন্ত পোড়া দাগ রয়েছে। তেবেস একসময় তার মায়ের রান্না ঘরে ঢুকে অসাবধানতাবশত নিজের গায়ের ওপর গরম পানি ঢেলে দিয়েছিলেন। এই ঘটনা যখন ঘটে তখন তার বয়স ছিল মাত্র দশ মাস। এর ফলে তার দেহে তৃতীয় মাত্রার পোড়া ক্ষতের সৃষ্টি করে এবং এর ফলে তাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে প্রায় ২ মাস থাকতে হয়। বর্তমানে তার দেহে স্পষ্টভাবেই এই ক্ষতগুলো দেখা যায়। জুনিয়র ফুটবল ক্লাবে খেলার কারণে শুরুতে তেবেস এই ক্ষত চিহ্ন সারাননি। কিন্তু পরে যখন তিনি বোকা জুনিয়র্সে যোগদেন, তখন ক্লাবের পক্ষ থেকে তাকে প্লাস্টিক শল্য-চিকিৎসার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন এই ক্ষতচিহ্ন তার অতীত ও বর্তমানের স্মৃতিচিহ্ন।[৫]
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |