কার্লোস ম্যানুয়েল দে সেসপিদিস দেল ক্যাসটিল্লো (এপ্রিল ১৮, ১৮১৯ বায়ামো, কিউবা - ফেব্রুয়ারি ২৭, ১৮৭৪ সান লরেঞ্জো, কিউবা) ছিলেন একজন আবাদী জমির মালিক যিনি তার দাসদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন এবং ১৮৬৮ সালে কিউবার স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন যার মাধ্যমে দশ বছরের যুদ্ধের সূচনা হয়েছিল।[১]
সেসপিদিস দুই বার বিয়ে করেছিলেন। প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল মারিয়া দেল কার্মেন দে সেসপিদিস ইয়ে দেল ক্যাসটিল্লো এবং তাদের মারিয়া দেল কার্মেন, অস্কার ও কার্লোস ম্যানুয়েল দে সেসপিদিস ইয়ে সেসপিদিস নামে তিন সন্তান ছিল। তার দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম অ্যানা মারিয়া দে কুইসাদা ইয়ে লুইনাজ (১৮৪২-১৯১০) এবং তাদেও তিনজন সন্তান ছিল, গ্লোরিয়া (১৮৭১-?), অস্কার ও কার্লোস ম্যানুয়েল দে সেসপিদিস ইয়ে কুইসাদা (১৮৭১-১৯৩৯), যিনি ১৯৩৩ সালে গ্যারাদু মাচাদ্যুর পর কিউবার রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। সান লরেঞ্জুতে মৃত্যুর পূর্বে কার্লোস ম্যানুয়েলের ফ্রান্সিসকা রডরিগাজ নামে এক বিধবার সাথে সাথে পরিচয় হয়। কার্লোস ম্যানুয়েল ও ফ্রান্সিসকো প্রেমিক-প্রেমিকায় পরিনত হন এবং তাদের ম্যানুয়েল ফ্রান্সিসকো দে সেসপিদিস ইয়ে রডরিগাজ নামে এক সন্তান রয়েছে।
কার্লোসের দ্বিতীয় পুত্রকে স্প্যানিশ ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে হত্যা করার পর তিনি তার পঞ্চম পুথ্রের নাম অস্কার রাখেন। স্প্যানিশ কর্তৃপক্ষ কিউবা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে কার্লোসের পদত্যাগের বিনিময়ে অস্কারের মৃত্যুদন্ড স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিল। তিনি এর উত্তরে বলেছিলেন, অস্কারই শুধুমাত্র তার পুত্র নন, তিনি যে বিপ্লব শুরু করেছেন তাতে যেসব কিউবান এখন পর্যন্ত জীবন দিয়েছেন তারা সকলেই তার পুত্র। এই আন্দোলনের পূর্বে তিনি কিছুকাল মিউজিসিয়ানও ছিলেন, তিনি রোমান্টিক গান লা বায়ামেসার সহকারী সুরকার ছিলেন।[২]
কামাগুয়ে প্রদেশের একটি পৌরসভা কার্লেস ম্যানুয়েলের নামে নামকরণ করা হয়েছে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |